Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

অন্ধকূপেই ডাকঘরের জন্ম

বাপ্পাদিত্য রায়চৌধুরী: শহরের বুক থেকে ইংরেজদের পুরনো কেল্লার সীমানা মুছে গিয়েছে কবেই। ফিকে হয়ে এসেছে নবাব সিরাজদ্দৌলার কলকাতা আক্রমণ, প্রথম যুদ্ধজয় এবং অন্ধকূপ হত্যার স্মৃতি। এমনটাই যে হবে, আগেই অনুমান করতে পেরেছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ও ইংরেজরা। আর তাই তো সেই কালো অতীত আগলাতে জন্ম হয় কলকাতার প্রথম ডাকঘরের, জিপিও। পুরনো কেল্লা বা ওল্ড ফোর্ট উইলিয়ামের একেবারে সীমানায়।
কলকাতার অফিসপাড়া এবং ধর্মতলা চত্বরে ঐতিহ্যবাহী প্রাসাদোপম বাড়িগুলির প্রায় প্রতিটির সঙ্গেই জড়িয়ে আছে কিছু না কিছু জমকালো ইতিহাস। সেই তালিকায় সবচেয়ে আলোচিত নাম জিপিও। কারণ, তার সঙ্গে যতটা না সোনালি ইতিহাস জড়িয়ে, ততটাই জমাট বেঁধে আছে কালচে বিতর্ক। তার কতটা সত্যি, কতটাই বা মন গড়া, তার নিয়ে বিতর্ক আছে। কিন্তু তাতে ঝলমলে ঐতিহাসিক কাহিনির রং চটেনি এতটুকু।
আসা যাক গোড়ার কথায়। আমরা সবাই জানি, ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজকে পরাস্ত করে ভারতে প্রথম বিজয় নিশান ওড়ায় ‘ব্যবসায়ী’ ইংরেজরা। অথচ তার বছর ষাটেক আগেই বাংলা দখলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন হয়েছিল। ১৬৮০ সালের পর থেকে কোম্পানির কর্তারা আবদার জানিয়ে আসছিল, ‘কলিকাতার’ বুকে একটি দুর্গ গড়বে। কিন্তু তাতে কাজ হয়নি। জোব চার্নকের মৃত্যুর পরে ১৬৯৩ সালে এদেশে আসেন স্যার জন গোল্ডসবরো। দিল্লির সুলতানদের অন্ধকারে রেখে তিনিই হাত লাগান দুর্গ তৈরির কাজে। একদিকে গঙ্গা, অন্যদিকে লালদিঘি—এমনই একটি মনোরম জায়গা খুঁজে নিয়ে শুরু হয় কাজ। ষোড়শ শতাব্দী শেষের আগেই মাথা তুলে দাঁড়ায় সেই মাটির কেল্লা। ১৭০০ সালে তৎকালীন ব্রিটিশ সম্রাট তৃতীয় উইলিয়ামের নামে তার নাম রাখা হয় ফোর্ট উইলিয়াম।
ব্যবসা করতে এসে দুর্গ গড়ার কী দরকার? এই প্রশ্ন বারবার ইংরেজদের করেছিলেন নবাব আলিবর্দি খাঁ। কিন্তু পাত্তা দেয়নি ব্রিটিশরা। বরং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তারা বাড়িয়ে যায় কেল্লার পরিসর, আকার। বিষয়টি একেবারেই ভালো চোখে নেননি আলিবর্দি খাঁর দৌহিত্র সিরাজদ্দৌলা। ওই দুর্গ ভাঙাকে তিনি পাখির চোখ করেন। ইতিমধ্যে আলিবর্দির মৃত্যু হয় এবং সিরাজ মসনদে বসেন। ইংরেজদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক গোড়া থেকেই ছিল তেতো। নবাবের বিরুদ্ধে স্থানীয় জমিদারদের খেপিয়ে তোলার দায়িত্ব নিয়েছিল ব্রিটিশরা। তাই যুদ্ধ ছিল শুধু সময়ের অপেক্ষা। আর অজুহাত তো ছিলই, ফোর্ট উইলিয়াম! ১৭৫৬ সালের ১৬ জুন সিরাজ হাজির হলেন ‘কলিকাতায়’। সঙ্গে ৩০ হাজার সৈন্য। অতর্কিত আক্রমণে দিশাহারা হয়ে পড়ে ব্রিটিশরা। তাই যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হল না। ইংরেজদের অনায়াসে পরাজিত করে ফোর্ট উইলিয়মের দখল নেন সিরাজ। 
ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মী ছিলেন হলওয়েল। তাঁর বর্ণনা অনুযায়ী, ছত্রখান ইংরেজদের যে ক’জনকে নাগালে পায় সিরাজের সেনা, তাদের গুঁজে দেওয়া হয়েছিল কেল্লারই একটি ছোট্ট কুঠুরিতে। ১২৩ জনকে সেখানে রেখে, বাইরে থেকে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় ফোর্ট উইলিয়ামে। আগুনের হল্কা আর ধোঁয়ায় শ্বাসকষ্টে প্রাণ হারিয়েছিলেন ১০০ জন। বেঁচে ফেরেন যে ক’জন, তাঁদের মধ্যে অন্যতম হলওয়েল। সেই ঘটনাই ইতিহাসে অন্ধকূপ হত্যা নামে কুখ্যাত। যদিও সেই ঘটনা আদৌ ঘটেছিল কি না, সেবিষয়ে যথেষ্ট সন্দিহান এদেশের ইতিহাসবিদরা। বিষয়টিকে হলওয়েলের নিছক কষ্টকল্পনাও মনে করেন অনেকে। এর এক বছরের মধ্যেই অবশ্য পলাশীর যুদ্ধ। ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়।
পলাশীর যুদ্ধ জয়ের পর যখন ইংরেজদের মানদণ্ড রাজদণ্ডে পরিণত হয়েছে, তখনও তাদের মাথায় ঘুরছিল পুড়ে যাওয়া কেল্লার কথা। সেটিকে অন্যত্র সরানোর চিন্তা শুরু হয়। গঙ্গার আরও একটু দক্ষিণে গড়ে ওঠে সেই দুর্গ, আজকের ফোর্ট উইলিয়াম! যদিও ‌প্রায় ১০০ বছর আগে ধ্বংস হওয়া পুরনো কেল্লার জমি থেকে নজর সরেনি ব্রিটিশদের। স্থির হয়, ওখানে এমন একটি স্থাপত্য গড়া হবে, যা চমকে দেবে সবাইকে।
 ইতিহাস বলছে, কলকাতায় ডাকঘর ব্যবস্থা চালু হয় সম্ভবত ১৭২৭ সালে। বর্তমানে যেখানে সেন্ট অ্যান্ড্রু’জ চার্চ, সেখান থেকে দেওয়া হতো পরিষেবা। তবে কোম্পানির ব্যবসা ও প্রশাসনিক কাজকর্মে স্থিতি আনতে যোগাযোগ ব্যবস্থা পাকা করার প্রয়োজন অনুভব করেছিলেন লর্ড ক্লাইভ। তাই ডাক ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজার উদ্যোগ নেন। নির্দেশ দেন, চিঠি বাছাইয়ের কাজ হবে ‘গভর্নমেন্ট হাউস’ থেকে। কিন্তু তার কোনও নির্দিষ্ট ঠিকানা ছিল না। বাংলার গভর্নর জেনারেল ওয়ারেন হেস্টিংসই প্রথম জেনারেল পোস্ট অফিস বা জিপিও চালুর সিদ্ধান্ত নেন। তাঁর উদ্যোগে ১৭৭৪ সালের ৩১ মার্চ ফোর্ট উইলিয়াম থেকে পথ চলা শুরু করে জিপিও। কিন্তু সেটা স্থায়ী জায়গা ছিল না। ফোর্ট, চার্চ লেন, চৌরঙ্গী, ব্যাঙ্কশাল স্ট্রিটের  ঠিকানা বদল হতে থাকে সেই ডাকঘরের। এদিকে যত দিন এগয়, তত বাড়তে থাকে চিঠিপত্রের বহর। ব্রিটিশ সরকার সিদ্ধান্ত নেয়, স্থায়ী ঠিকানা দিতে হবে জিপিওকে। প্রাথমিকভাবে বাছা হয় এসপ্ল্যানেড এলাকাকে। কিন্তু বেঁকে বসে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি। তারা যুক্তি দেখায়, ওই এলাকা শহরের ফুসফুস। শহরের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে তা ফাঁকা রাখতে হবে। দুর্গের কাছাকাছি হওয়ায় এব্যাপারে আপত্তি ছিল ব্রিটিশ সেনারও। অবশেষে সিদ্ধান্ত হয়, পুরনো কেল্লার জমিতেই গড়া হবে জিপিও।
বর্তমানে জিপিও ভবনটি উদ্বোধন হয় ১৮৬৮ সালে। সিরাজদ্দৌলার সেনা আগুন লাগিয়ে যে এলাকা পরিত্যক্ত করেছিল, ঠিক সেখানেই। দোতলা সমান বাড়ি, বিশাল করিন্থিয়ান থাম, মাথার উপর বিশাল গম্বুজ, ভিতরে পাক খাওয়া সিঁড়ির নকশা করেছিলেন তৎকালীন ভারত সরকারের আর্কিটেক্ট ওয়াল্টার গ্র্যামভিল। খরচ পড়েছিল প্রায় ছ’লক্ষ টাকা। ১৮৮৪ সালে জিপিওর দরজার উপরে লাগানো হয় একটি ফলক। তাতে লেখা ছিল—ঠিক সামনে পাথরের ফুটপাতের নীচেই ছিল সেই অন্ধকূপ। ফলকটি অবশ্য এখন আর সেখানে নেই। অন্য সবের মতো তার ঠাঁই হয়েছে পোস্টাল মিউজিয়ামে। ভবনটি রয়ে গিয়েছে স্বমহিমায়। একসময় যেখানে প্রথমবারের জন্য যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল ইংরেজরা, ঠিক সেখানেই, গত দেড়শো বছরেরও বেশি সময় ধরে।
31st  March, 2024
জনমত
সমৃদ্ধ দত্ত

গোরুর গায়ে ‘ভোট দিন’ লিখেছিল কংগ্রেস। বিমান থেকে টারম্যাকে লাফ দেন ইন্দিরা। বাজপেয়ির প্রচারে খরচ ৭০০ কোটি। কিন্তু কী ছিল ভোটের ইস্যু? নেহরু থেকে মোদি... আজ তারই একঝলক। বিশদ

28th  April, 2024
চারুলতার অন্দরমহল

‘আশ্বিনের ‘পরিচয়’ খুলে দেখলুম রুদ্রমশাই আবার আমার পিছনে লেগেছেন।... রুদ্রমশাই সাহিত্য বোঝেন কিনা জানি না; সিনেমা তিনি একেবারেই বোঝেন না। শুধু বোঝেন না নয়; বোঝালেও বোঝেন না।’ পরিচয় পত্রিকায় সত্যজিৎ রায়-অশোক রুদ্রের এই চাপানউতোরের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ‘চারুলতা’।
বিশদ

21st  April, 2024
বিদেশে এখনও আমি ‘চারুলতা’

কতদিন হয়ে গেল। এখনও বিদেশে গেলে প্রায় কেউই আমাকে মাধবী বলে ডাকেন না। কী বলে ডাকে, জানেন? ‘চারুলতা।’ শুধু বিদেশে নয়, দেশের অনেক জায়গাতেও। আজ থেকে ৬০ বছর আগেকার কথা। তখন সবে ‘মহানগর’ ছবির শ্যুটিং শেষ হচ্ছে।
বিশদ

21st  April, 2024
অমলকে দেওয়া চারুর খাতাটা বাবা বাড়িতে বসেই ডিজাইন করেছিলেন

তখন আমার বয়স খুবই কম। ১৯৬৪ সালে ‘চারুলতা’ হয়েছিল। আমার বয়স তখন ১১ বছর। তাই স্মৃতি যে খুব একটা টাটকা, এমনটাও নয়। বাড়িতে ‘চারুলতা’ নিয়ে বাবাকে খুবই পরিশ্রম করতে দেখেছি।
বিশদ

21st  April, 2024
আমরি বাংলা ভাষা
অনুপ বন্দ্যোপাধ্যায়

রোজকার মতো প্রাতঃভ্রমণ সেরে চায়ের দোকানে এসে বসলেন চণ্ডীবাবু। কাগজের দিকে হাত বাড়াতে যাচ্ছিলেন। আর মধ্যেই আমাকে দেখে বলে উঠলেন—
গুড মর্নিং স্যর, হ্যাপি বেঙ্গলি নিউ ইয়ার। বিশদ

14th  April, 2024
রহস্যময় গম্ভীরা

পুরীর গম্ভীরায় জীবনের শেষ আঠারোটা বছর কাটিয়েছিলেন শ্রীচৈতন্যদেব। অন্তর্ধানের আগে মহাপ্রভু অন্তিমবারের মতো বের হয়েছিলেন সেখান থেকেই। সেই গম্ভীরা ঘুরে ইতিহাস-রহস্যের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার। বিশদ

07th  April, 2024
জিপিও ২৫০

বুধবারের দুপুরবেলা। দোল-হোলি পর্বের টানা ছুটি কাটিয়ে এবার ছন্দে ফেরার পালা। কিন্তু একটু বড় ছুটি পেলেই মানুষের মতো শহরটাকেও জড়িয়ে ধরে আলস্য। অফিস-কাছারি খুলতেই আড়মোড়া ভাঙছে শহর। রাস্তাঘাটে অবশ্য তেমন ভিড় নেই। বিশদ

31st  March, 2024
নানা রঙের দোল

বারসানায় এখন পা-টুকু নিশ্চিন্তে রাখার জো নেই! দেহাতি, দক্ষিণ ভারতীয়, বাঙালি, বিদেশি কে নেই সেই বিখ্যাত ভিড়ে। প্রায় সবার মাথায় রংবেরঙের পাগড়ি। কারও হাতে আবির, তো কারও ক্যামেরা। একসপ্তাহ ধরে চলছে রঙখেলা। হোলি... লাঠমার।
বিশদ

24th  March, 2024
 ‘যত মত তত পথ’
পূর্বা সেনগুপ্ত

দক্ষিণেশ্বরের দেবালয়। বিরাট বারান্দার এক কোণের ঘরে বসে ভক্তসঙ্গে ধর্মপ্রসঙ্গ করছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। দেবালয়ের পাঁচ টাকা মাইনের পুরোহিত হলে কি হবে...মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাণী রাসমণি থেকে তাঁর জামাই মথুরবাবু, সকলেই তাঁকে সমীহ করে চলেন। বিশদ

17th  March, 2024
ওপেনহাইমার ও যুদ্ধবাণিজ্য

কয়েক ঘণ্টার মাত্র অপেক্ষা। লস এঞ্জেলসের আলো ঝলমলে ডলবি থিয়েটারে শুরু হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফিল্মি শোবিজ—অস্কার। এবারের অস্কার হুজুগে সারা পৃথিবীর সংবাদ শিরোনামে ‘ওপেনহাইমার’। ক্রিস্টোফার নোলানের এই সিনেমার সঙ্গেই অতীতকে ফিরে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ।
বিশদ

10th  March, 2024
এলিট ইতিহাস
কলহার মুখোপাধ্যায়

সে নিজেই একটা ইতিহাস! তবু বেলা না যেতে খেলা তব গেল ঘুচে। তখন নাইট ক্লাব, হুক্কা বার, হ্যাং আউট, শপিং মলের কথা শোনালে মানুষ ভাবতো তামাশা করছে।
বিশদ

03rd  March, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যু
 

গ্রিক ভাষায় ‘ইউ’ মানে ভালো আর ‘থ্যানেটোজ’ মানে মৃত্যু। দুইয়ে মিলে ইউথ্যানেশিয়া বা স্বেচ্ছামৃত্যু। গত বছর ভারতে আইনসিদ্ধ হয় প্যাসিভ ইউথ্যানেশিয়া। আইনত বৈধ হলেও, সেই পদক্ষেপকে ঘিরে দানা বাঁধছে সংশয়। স্বেচ্ছামৃত্যুর ইতিবৃত্ত খতিয়ে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ
বিশদ

25th  February, 2024
আ’মরি বাংলা ভাষা

আসছে আরও একটা একুশে ফেব্রুয়ারি। হোয়াটসঅ্যাপ যুগে ক্রমে গুরুত্ব হারাচ্ছে দিনটি। তবুও বাংলা ভাষা বেঁচে আছে। থাকবেও। অসম ও বাংলাদেশ ঘুরে এসে লিখেছেন সুখেন বিশ্বাস। বিশদ

18th  February, 2024
সরস্বত্যৈ নমো নমঃ
কৌশিক মজুমদার

আমাদের নয়ের দশকের মফস্বলে উত্তেজনার খোরাক বলতে খুব বেশি কিছু ছিল না। বিশেষ করে আমরা যারা সেকালে ছাত্র ছিলাম, তাদের জন্য। মাস্টারমশাই আর অভিভাবকদের গণ ছাতাপেটাইয়ের ফাঁকে বুধবার সন্ধ্যায় টিভিতে চিত্রহার আর রবিবার সকালের রঙ্গোলিতে কিছু বস্তাপচা গান বাদে গোটা হপ্তাটাই কৃষিকথার আসর আর ‘খবর পড়ছি দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়’-এর মতো নেহাত নিরেস ছিল। বিশদ

11th  February, 2024
একনজরে
অটো দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক বধূর। ঘটনায় জখম হয়েছেন অটোয় থাকা আরও এক যাত্রী। সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটে শীতলকুচি-মাথাভাঙা রাজ্য ...

জমি দুর্নীতি মামলায় ধৃত ঝাড়খণ্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সোরেনের জামিনের আবেদনের প্রেক্ষিতে ইডির জবাব চাইল সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার এই মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চে। আগামী ৬ মের মধ্যে এব্যপারে জবাব দিতে হবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী ...

‘মা-মাটি-মানুষ নিয়ে বাংলা আছে ভালো।’ এই থিম সং তৃণমূলের যে কোনও সভা শুরু হওয়ার আগেই শোনা যাচ্ছে। সেই সুরের যেন প্রতিধ্বনি শোনা গেল বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের চা চক্রে। অবাক মনে হলেও এটাই সত্যি। তবে তিনি তৃণমূলের থিম ...

আগামী দু’বছরের মধ্যে একটা ট্রফি জিততেই হবে বাবর আজমদের। ওডিআই ও টি-২০ ফরম্যাটে পাকিস্তানের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেওয়ার পর ক্রিকেটারদের ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক নৃত্য দিবস
১৬৩৯ - দিল্লির লালকেল্লার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপিত হয়
১৮৪৮- শিল্পী রাজা রবি বর্মার জন্ম
১৯১৭ – সঙ্গীতবিশারদ দিলীপকুমার রায়ের জন্ম
১৯১৯ - জালিওয়ান ওয়ালাবাগের নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ব্রিটিশ প্রদত্ত নাইট উপাধি ত্যাগ করেন
১৯১৯- বিশিষ্ট তবলাবাদক ওস্তাদ আল্লারাখার জন্ম
১৯৩৯- কংগ্রেস সভাপতির পদ থেকে ইস্তফা দিলেন সুভাষচন্দ্র বসু
১৯৪৫ -  জার্মান বাহিনীর মিত্রশক্তির কাছে আত্মসমর্পণ
১৯৪৫ – ইতালির একনায়ক মুসোলিনীর মৃত্যু
১৯৪৯ -  বিশিষ্ট লোকসঙ্গীত শিল্পী উৎপলেন্দু চৌধুরীর জন্ম
১৯৫৪ -  ভারত ও চীনের মধ্যে পঞ্চশীল চুক্তি সম্পাদিত
১৯৭০ - টেনিস খেলোয়াড় আন্দ্রে আগাসির  জন্ম
১৯৮০ - চলচ্চিত্র নির্দেশক ও প্রযোজক স্যার আলফ্রেড যোসেফ হিচককের মৃত্যু
১৯৯৭ -   ব্রিটেন চীনের কাছে হংকংকে ফিরিয়ে দেয়
২০২০ - বিশিষ্টঅভিনেতা  ইরফান খানের মৃত্যু 

29th  April, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৫৭ টাকা ৮৫.০০ টাকা
পাউন্ড ১০২.১২ টাকা ১০৬.৬৩ টাকা
ইউরো ৮৭.৩৭ টাকা ৯১.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৯০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৬৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৪৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। ষষ্ঠী ৪/৫৩ দিবা ৭/৬। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৫৭/৩০ রাত্রি ৪/৯। সূর্যোদয় ৫/৮/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৯/৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৩ গতে ১০/১৭ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৩/২৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৩ মধ্যে পুনঃ ৮/৫৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ১/২৬ গতে ২/৫৬ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৫ গতে ৮/২১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৩ গতে ৮/৪৬ মধ্যে। 
১৭ বৈশাখ, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪। সপ্তমী রাত্রি ২/৪৫। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র রাত্রি ১/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৯, সূর্যাস্ত ৬/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ গতে ১০/১৪ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৬ মধ্যে ও ৩/২৯ গতে ৫/১৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে ও ৯/০ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ১/২২ গতে ২/৪৯ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২২ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২৪ গতে ৮/৪৭ মধ্যে। 
২০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বাংলার গরিব জনতার টাকা যাঁরা খেয়েছেন তাঁরা জেলে যাবেনই: অমিত শাহ

01:42:28 PM

দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এসে পাঁচ বছরের মধ্যে রামমন্দির বানিয়েছেন মোদি: অমিত শাহ

01:39:00 PM

বাংলায় বিজেপি সরকার হলে অনুপ্রবেশ বন্ধ হবে: অমিত শাহ

01:38:59 PM

কেন্দ্রের প্রকল্পের নাম বদলে নিজের নামে চালাচ্ছে রাজ্য: অমিত শাহ

01:37:00 PM

৪ কোটি মানুষকে ঘর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি: অমিত শাহ

01:36:00 PM

বিজেপি কর্মীদের হত্যাকারীদের জেলে ভরা হবেই: অমিত শাহ

01:35:37 PM