গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
অশোকনগর কল্যাণগড় বিধানচন্দ্র বিদ্যাপীঠের ছাত্র সাহিল। বাবা অজয় হরিজন পুরসভার অ্যাম্বুল্যান্স চালক। মা গৃহবধূ। ছোট থেকেই ফুটবলকে আঁকড়ে ধরেছে সাহিল। ছেলের উৎসাহে অন্তরায় হয়নি পরিবার, বরং সাইকেলের কেরিয়ারে বসিয়ে মাঠে পৌঁছে দিয়েছেন বাবা। স্কুলের শিক্ষকরাও পাশে দাঁড়িয়েছেন। প্র্যাকটিসের জন্য কামাই হয়েছে স্কুল। প্রধান শিক্ষক বাণীব্রত রায়, গেম টিচার সুবোধ সমাদ্দার না থাকলে হয়তো ভেসেই যেত সাহিল। ওঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতার শেষ নেই। গত বছর পাঠচক্রের হয়ে ঘরোয়া লিগে নজর কাড়ে এই স্ট্রাইকার। বিশেষ করে সাদার্ন সমিতির বিরুদ্ধে ব্যাকভলিতে গোল মুহূর্তে ভাইরাল হয়। দ্বিতীয় ডিভিশন আই লিগে ১১টি গোল করে সর্বাধিক স্কোরার সাহিল। কল্যাণীর ইউনাইটেড শিবিরেও খুশির হাওয়া। কর্তা নবাব ভট্টাচার্য বললেন, ‘শুধু সাহিল নয়। ক্যাম্পের কৌস্তুভ ঠাকুর মাধ্যমিকে এ প্লাস পেয়েছে। সদিচ্ছা থাকলে ফুটবল খেলেও ভালো ছাত্র হওয়া যায়।’ রক্তাল্পতায় ভোগা বাংলার ফুটবলে সাহিলরাই হাজার ওয়াটের আলো।