গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
এই ম্যাচে অবশ্যই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকবেন কোহলি। কমলা টুপি জেতার দৌড়ে তিনি। ১১ ম্যাচে ভিকের সংগ্রহ ৫৪২ রান। ঘাড়ের উপর নিঃশ্বাস ফেলছেন সিএসকে’র অধিনায়ক ঋতুরাজ গায়কোয়াড় (৫৪১)। তাই ব্যবধান বাড়ানোর সুযোগ অবশ্যই কাজে লাগাতে চাইবেন আরসিবি তারকা। ছন্দে ফিরেছেন অধিনায়ক ফাফ ডু’প্লেসিও। তবে বাকি ব্যাটসম্যানদের খেলায় ধারাবাহিকতার বড়ই অভাব। উইল জ্যাকস, রজত পাতিদার নামের প্রতি সুবিচার করতে পারছেন না। সবচেয়ে বেশি হতাশ করছেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল। একেবারেই ফর্মে নেই তিনি। ক্যামেরন গ্রিনের অলরাউন্ড পারফরম্যান্স ম্যাচে বড় ফারাক গড়ে দিতে পারে। ফিনিশার হিসেবে দীনেশ কার্তিক দুর্দান্ত। আরসিবি’র বোলিং বড় বেশি স্পিন নির্ভর। সিরাজ, যশ দয়ালের সঙ্গে ক্যামেরন গ্রিনকে খেলানো হচ্ছে। স্পেশালিস্ট স্পিনার হিসেবে খেলতে পারেন করণ শর্মা।
শক্তির নিরিখে পাঞ্জাব কিংস অবশ্য পিছিয়ে নেই। কিন্তু কারানদের দেখে মনে হচ্ছে কাগুজে বাঘ। প্রত্যাশিত পারফরম্যান্স মেলে ধরতে ব্যর্থ তাঁরা। ব্যাটিংয়ে বড় ভরসা জনি বেয়ারস্টো, রিলে রসোউ, প্রভসিমরণ সিং, শশাঙ্ক সিং ও ক্যাপ্টেন স্যাম কারান। মিডল অর্ডারে লিয়াম লিভিংস্টোনকে ফেরানো হতে পারে। বেঙ্গালুরুর তুলনায় পাঞ্জাবের বোলিং শক্তিশালী। পেস আক্রমণ যেন সোনায় মোড়া। অর্শদীপ সিং, কাগিসো রাবাডা, স্যাম কারানের সঙ্গে ডেথ ওভার স্পেশালিস্ট হার্শল প্যাটেলকে খেলানো হচ্ছে। স্পিনার হিসেবে রাহুল চাহারের সঙ্গী হতে পারেন হরপ্রীত ব্রার।