গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
সদ্য ৫৫ বছর পূর্ণ হয়েছে লারার। টেস্টে ১২ হাজার রানের পাশাপাশি ওডিআই ফরম্যাটে ১০ হাজার অতিক্রম করেছেন তিনি। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ত্রিনিদাদের রাজপুত্রের অপরাজিত ৪০০ এখনও টেস্টে ব্যক্তিগত সর্বাধিক স্কোর। আর তা ভাঙতে যশস্বীর উপরই বাজি ধরছেন তিনি।
এবারের আইপিএলে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ বনাম রাজস্থান রয়্যালস ম্যাচের আগে মাঠেই লারা কথা বলেন যশস্বীর সঙ্গে। সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘ও খুব নম্র। পরিশ্রমে খামতি রাখে না। ওর সঙ্গে আলাপ করে ভালো লেগেছে।’ একটু থেমে তিনি যোগ করেন, ‘রাজস্থান-হায়দরাবাদ ম্যাচের পর এক ক্যারিবিয়ান বন্ধুর সঙ্গে টিম হোটেলে গিয়েছিলাম। সেখানে যশস্বীর সঙ্গে দেখা হয়। কথা বলার সময় আমার কাছে ব্যাটিংয়ের খুঁটিনাটি জানতে চাইছিল। জানার ইচ্ছাটা ওর বড় গুণ। কীভাবে আরও ভালো ক্রিকেটার হওয়া যায়, তা নিয়েই কথা হচ্ছিল। এতটাই মশগুল হয়ে পড়েছিলাম যে, ভোর চারটের আগে হোটেল থেকে বেরতে পারিনি!’
চলতি আইপিএলে আরও এক বাঁহাতিকে নজরে ধরেছে লারার। তিনি হলেন সানরাইজার্সের অভিষেক শর্মা। লারা বলেছেন, ‘হায়দরাবাদের ব্যাটিং কোচ থাকাকালীন ওকে প্রথম দেখেছিলাম। বছর দুয়েক ওই ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে ছিলাম। ওর সঙ্গে আমার সম্পর্ক দারুণ। যশস্বীর মতো অভিষেকও শিখতে চায়, জানতে চায়। উন্নতির পথে থাকতে বদ্ধপরিকর।’