বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
পরিসংখ্যান বলছে, এখনও পর্যন্ত এই দুই হেভিওয়েট টিম ২৬ বার মুখোমুখি হয়েছে। রিয়াল ১২ ও বায়ার্ন ১১ বার জিতেছে। ৩টি ম্যাচ ড্র। এছাড়া সম্প্রতি লা লিগা খেতাব প্রায় নিশ্চিত করেছে রিয়াল। এবার চোখ চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ট্রফিতে। রিয়াল মাদ্রিদে এখন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো বা করিম বেনজেমার মতো তারকা নেই। তবে তারুণ্যের জোয়ারে প্রতিপক্ষ দলকে দুরমুশ করছে আনসেলোত্তি-ব্রিগেড। ভিনিসিয়াস জুনিয়র ও রডরিগোরা গতির বিস্ফোরণে বিপক্ষ রক্ষণে কাঁপুনি ধরিয়ে দিতে পারদর্শী। প্রয়োজন পড়লে এই দুই উইঙ্গারের সঙ্গে স্ট্রাইকার হোসেলুকে ব্যবহার করেন ইতালিয়ান কোচ। সেই সঙ্গে চলতি মরশুমে সংযুক্ত হয়েছেন জুড বেলিংহ্যাম। ২০ বছর বয়সি এই ইংলিশ অ্যাটাকিং মিডিও পরিণত ফুটবলে মুগ্ধ বিশেষজ্ঞমহল। রিয়ালের জার্সিতে গোল করার পাশাপাশি করানোতেই মুন্সিয়ানা দেখাচ্ছেন তিনি। মাঝমাঠের ইঞ্জিন আবার ফেডেরিকো ভালভার্দে। তাঁর সঙ্গে রয়েছেন দুই মিডফিল্ড জেনারেল টনি ক্রুজ ও লুকা মডরিচ। আর রক্ষণে ইদানিং রুডিগারের সঙ্গে চৌমেনিকে খেলিয়ে চমক দিচ্ছেন কোচ আনসেলোত্তি। আর চোটগ্রস্ত গোলরক্ষক থিবো কুর্তোয়ার অভাব ঢাকতে সক্ষম লুনিন।
পক্ষান্তরে, ঘরোয়া লিগ হাতছাড়া হয়েছে বায়ার্নের। তাই তাদের যাবতীয় চোখ চ্যাম্পিয়ন্স লিগে। রিয়াল মাদ্রিদকে চ্যালেঞ্জ জানাতে মরিয়া টমাস টুচেলের দল। বায়ার্নের আক্রমণভাগে বড় ভরসা হ্যারি কেন। তাছাড়া অ্যালায়েঞ্জ এরিয়ান হোম অ্যাডভান্টেজ কাজে লাগাতে চাইবেন কোচ টুচেল।