সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তি ম্যাচের পর সম্প্রচারকারী চ্যানেলে বলেছেন, ‘ব্যাটিং শক্তির জন্য অনেকেই মুম্বইকে অন্যতম ফেভারিট হিসেবে চিহ্নিত করেন। কিন্তু ওদের বোলিং খুবই দুর্বল। বলা ভালো, যশপ্রীত বুমরাহ ছাড়া এমন কোনও বোলার নেই যার ভেদশক্তি রয়েছে। শিবম দুবে ব্যাট করার সময় তো স্পিনারদের বল দেওয়ার সাহসই দেখাল না হার্দিক। এই বিভাগে মুম্বইকে অনেক উন্নতি করতে হবে। কয়েকজন ম্যাচ জেতানোর মতো বোলার খুঁজে বের করা জরুরি। উল্টোদিকে, সিএসকে’র প্রতিটি বোলার অবদান রেখেছে দলের জয়ে। সেই কারণেই মুম্বইয়ের ব্যাটাররা দরকারের সময় রানের গতি বাড়াতে পারেনি।’
কঠিন সময়ে হার্দিকের পাশে দাঁড়িয়েছেন মুম্বইয়ের ব্যাটিং কোচ কিয়েরন পোলার্ড। তিনি বলেছেন, ‘ক্রিকেট দলগত খেলা। তাই পরাজয়ের জন্য ব্যক্তিগতভাবে কাউকে দায়ী করা উচিত নয়। হার্দিক ক্রিকেটার হিসেবে রীতিমতো আত্মবিশ্বাসী। ক্রিকেটে ভালো ও খারাপ, দু’রকম দিনই আসে। শুধু হার্দিককে আক্রমণ করা ঠিক নয়। স্কিলের উন্নতির জন্য ও সবসময় কঠোর পরিশ্রম করে। ছয় সপ্তাহের মধ্যে ও জাতীয় দলের প্রতিনিধিত্ব করবে। তখন সবাই ওর হয়ে গলা ফাটাবে। তাই হার্দিককে চিমটি কাটা বন্ধ হোক। ও ব্যাটিং-বোলিং-ফিল্ডিং সবই পারে। এক্স ফ্যাক্টর হয়ে ওঠার ক্ষমতা রয়েছে ওর।’ চলতি আইপিএলে একেবারেই ছন্দে নেই হার্দিক। ছয় ইনিংসে ২৬.২৯ গড়ে তাঁর সংগ্রহ ১৩১ রান। ১১ ওভার হাত ঘুরিয়ে তিনি নিয়েছেন ৩ উইকেট। ইকনমি রেট ১২। এই প্রসঙ্গে পোলার্ড বলেছেন, ‘ক্রমশ পরিণত হচ্ছে হার্দিক। আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি সেরা ফর্মে দেখা যাবে ওকে।’