সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এবারের আসরে ছয় ইনিংসে এখনও পর্যন্ত ২৬১ রান করেছেন হিটম্যান। গড় ৫২.২০। স্ট্রাইক রেট ১৬৭.৩০। চেন্নাই সুপার কিংসের বিরুদ্ধে ওয়াংখেড়েতে ২০৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে রোহিত অপরাজিত থাকেন ১০৫ রানে। ৬৩ বলের ইনিংসে মারেন ১১টি চার ও পাঁচটি ছয়। টি-২০ ফরম্যাটে এটা তাঁর আট নম্বর সেঞ্চুরি। এই ঘরানায় পাঁচশো ছক্কাও পূর্ণ করলেন তিনি। কোনও ভারতীয়ের এই কীর্তি নেই। তবে তারপরও জেতাতে পারেননি দলকে। রোহিতের এই ফর্ম অবশ্য টি-২০ বিশ্বকাপের আগে আশার প্রদীপ জ্বালাচ্ছে ভারতীয় ক্রিকেটপ্রেমীদের হৃদয়ে।
মাস ছয়েক আগেই ঘরের মাঠে ওডিআই বিশ্বকাপের ফাইনালে স্বপ্নভঙ্গ ঘটেছে কোটি কোটি সমর্থকের। স্বয়ং রোহিতের হৃদয়ে এখনও সেই ক্ষত টাটকা। অবসরের আগে অন্তত একটা বিশ্বকাপ জেতার স্বপ্ন দেখেন মুম্বইকর। জুনের গোড়াতেই রয়েছে টি-২০ বিশ্বকাপ। আমেরিকা এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠেয় সেই আসরে কাপ জিততে গেলে ক্যাপ্টেন রোহিতের ব্যাট হাতে এমন ছন্দে থাকা জরুরি। এমনিতে তাঁর নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্নের কোনও জায়গা নেই। তা সত্ত্বেও ধারাবাহিকভাবে রান করতে পারলে নিঃসন্দেহে আত্মবিশ্বাস বাড়বে।
পাশাপাশি, মাথায় রাখতে হবে যে, মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের নেতৃত্ব খোয়ানোর বিন্দুমাত্র প্রভাব পড়েনি রোহিতের পারফরম্যান্সে। বরং বেড়েছে জবাব দেওয়ার তাগিদ। হিটম্যানের ব্যাটে স্ট্রোকের ফুলঝুরি তারই নিদর্শন। নেতৃত্ব কেড়ে নেওয়ার অপমান আর অসম্মান ভুলে চেনা ছন্দেই হাজির তিনি। অথচ, তাঁকে ছেঁটে ফেলে যাঁকে নেতৃত্বের রাজমুকুট পরানো হল, সেই হার্দিক ব্যাটে-বলে চূড়ান্ত ব্যর্থ।