গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
দলের এক নেতা বলেন, কয়েক দিন আগে এই এলাকার দুই গোষ্ঠীর নেতাদের সঙ্গে দলের সেনাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বৈঠক করেন। লিড দেওয়ার জন্য সব গোষ্ঠীর নেতাদের তিনি ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
পুরসভার চেয়ারম্যান স্বপন বিষয়ী ও মেমারি শহরের তৃণমূলের সভাপতি স্বপন ঘোষাল জোর কদমে প্রচারে নেমেছেন। শহর সভাপতি বলেন, দলকে জেতানোই আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য। মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করছি।
গ্রামীণ এলাকায় বিধায়ক মধুসূদন ভট্টাচার্য ও ব্লকের তৃণমূলের সভাপতি নিত্যানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মধ্যে দূরত্ব অনেকটাই কমে এসেছে। তাঁরাও দু’পক্ষই জোরদার প্রচার শুরু করেছেন। কয়েক দিন আগে গন্তারে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভায় ভিড় উপচে পড়েছিল। জেলায় এমন ছবি অন্যান্য সভাগুলিতে দেখা যায়নি। মেমারি-১ ব্লক তৃণমূলের সভাপতি বলেন, আমাদের মধ্যে কোনও দ্বন্দ্ব নেই। প্রতিটি এলাকায় গিয়ে প্রচার করছি। দলের প্রার্থীও প্রচার করে গিয়েছে। এই বিধানসভা কেন্দ্রের লিড কেমন হতে পারে তার আভাস নেত্রীর সভাতেই পাওয়া গিয়েছে। এই বিধানসভা কেন্দ্রে বিরোধীদের সংগঠন নেই। আমরা সব সময় মানুষের পাশে থাকি। তাদের জন্য কাজ করি।
বিজেপি প্রার্থী অসীম সরকার অবশ্য বলেন, মেমারিতে বেশ কয়েকবার প্রচারে গিয়েছি। মানুষের ঢল দেখে লিডের বিষয়ে আমি আশাবাদী। তৃণমূলের প্রতি এই এলাকার বাসিন্দারা আস্থা হারিয়েছেন।