গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
বুধবার ভোর পাঁচটায় শান্তিনিকেতনের গৌরপ্রাঙ্গণে বৈতালিকের মধ্য দিয়ে গুরুদেবের জন্মাৎসব উদযাপন শুরু হয়। সেখানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সঞ্জয় কুমার মল্লিক সহ বিভিন্ন বিভাগের অধ্যাপক ও পড়ুয়ারা।
এরপর সকাল ছ’টায় রবীন্দ্রভবনে শুরু হয় ‘কবিকণ্ঠ’। রবীন্দ্রনাথের নিজের কণ্ঠে রেকর্ড করা কবিতা সেখানে শোনানো হয়। সকাল সাতটায় উপাসনা গৃহে বিশেষ উপাসনার আয়োজন করা হয়। সেখানে রবীন্দ্র সঙ্গীত পরিবেশন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গীত ভবনের পড়ুয়ারা। এরপর রবীন্দ্রভবনের কবিকক্ষে কবিগুরুর স্মৃতি বিজড়িত চেয়ারে শ্রদ্ধার্ঘ্য জ্ঞাপন করা হয়। সকাল পৌনে ৯টা নাগাদ জন্মোৎসবের মূল অনুষ্ঠানটি শুরু হয় ঐতিহ্যবাহী পাঠভবন সংলগ্ন মাধবীবিতানে। সেখানে গান ও আবৃত্তি পরিবেশন করেন পাঠভবন, শিক্ষাসত্র ও পল্লি সংগঠন বিভাগের মিউজিক ইউনিটের পড়ুয়ারা। সন্ধ্যায় গৌড়প্রাঙ্গণে পাঠভবন পরিচালিত নৃত্যনাট্য ‘মানবকন্যা’ অনুষ্ঠিত হয়। মূলত, রবীন্দ্রনাথের শাপমোচন, চিত্রাঙ্গদা, চন্ডালিকার মত কালজয়ী নারী চরিত্রগুলির বিভিন্ন দিক নিজেদের নৃত্যশৈলীর মাধ্যমে তুলে ধরেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। দিনভর সব অনুষ্ঠান আয়োজন করার জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিশ্বভারতীর ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সঞ্জয় কুমার মল্লিক।