ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
এদিন বিজেপি প্রার্থী জানিয়েছেন, আবাসের বাড়ি না পাওয়ার কথা জানানো হয়েছে। লিস্টে নাম থাকলেও অনেকে পাননি। ক্ষমতায় এলেই এই সমস্যার সমাধান করব।
প্রসঙ্গত, দ্রুত গৃহহীনদের সমস্যার সমাধান করতে চাইছে রাজ্যে সরকার। স্বয়ং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন প্রশাসনিক বৈঠক থেকে দ্রুত বাড়ি তৈরির নির্দেশও দিয়েছেন। কিন্তু অভিযোগ, বাড়ি তৈরির অনুমোদন এলেও মিলছে না টাকা। কেন্দ্রীয় সরকার টাকা আটকে রেখেছে। জেলায় ২০ হাজারের বেশি পরিবার আবাস যোজনার টাকা পাবেন। কিন্তু সেই টাকা বকেয়া রয়েছে। প্রশাসনের তথ্য অনুযায়ী, বিনপুর-১ ব্লকে ৩ হাজার ৫৪৪টি, বিনপুর-২ ব্লকে ৪ হাজার ৩২৭টি, গোপীবল্লভপুর-১ ব্লকে ৩ হাজার ৬৮টি, গোপীবল্লভপুর-২ ব্লকে ৬০৪টি, জামবনী ব্লকে ১হাজার ৮০৩টি, ঝাড়গ্রাম ব্লকে ৩হাজার ৫৫৯টি ও নয়াগ্রাম ব্লকে ৪হাজার ৭২৬টি বাড়ি বকেয়া রয়েছে।
এবারের লোকসভা ভোটে হারিয়ে যাওয়ার মাটির সন্ধানে ভোটের ময়দানে নেমেছে বিজেপি। কিন্তু আবাস যোজনার পরিসংখ্যান বিজেপিকে অনেকটাই পিছিয়ে দিচ্ছে বলে মত রাজনৈতিক মহলের।
এক বিজেপি নেতা বলেন, বেলপাহাড়ী ব্লকে বহু এলাকায় বাড়ি হয়নি। মাটির বাড়িতেই বহু কষ্টে মানুষকে থাকতে হচ্ছে। প্রচারে গেলেই মানুষ সেকথা তুলে ধরছে।
জেলা তৃণমূলের সভাপতি দুলাল মুর্মু বলেন, অনেকেই বাড়ি পায়নি। টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্রীয় সরকার। সেকথা প্রচারে তুলে ধরছি।
বেলপাহাড়ীর চাকাডোবাতে প্রচারে ঝাড়গ্রামের বিজেপি প্রার্থী প্রণত টুডু। নিজস্ব চিত্র