বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
আরামবাগে নির্বাচন এগিয়ে আসতেই রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে। রাজনৈতিক দলের কর্মীরা সংঘর্ষে জড়াচ্ছেন। শাসক ও বিরোধী শিবির একে অপরের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙুল তুলছে। চণ্ডীবাটিতে বিজেপি কর্মী শিশিরকে রবিবার সন্ধ্যায় মারধর করা হয় বলে অভিযোগ।
হাসপাতালের বেডে শুয়ে সোমবার শিশির বলেন, শনিবার গ্ৰামের বিভিন্ন জায়গায় বিজেপির পতাকা লাগিয়েছিলাম। স্থানীয় তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা আপত্তি জানায়।
রবিবার সকালে স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা ওদের পার্টি অফিসে যেতে বলে। আমি যাইনি। তার জন্য সন্ধ্যায় কয়েকজন মিলে আমাকে মারধর করে। অন্ধকার থাকায় কাউকে ভালো করে চিনতে পারিনি। দলের নেতারা এসে আমাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। বিজেপি নেতা বিশ্বজিৎ ঘোষ বলেন, তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা আমাদের দলের কর্মী সমর্থকদের ভয় দেখাচ্ছে। এলাকায় ভোট প্রচারে নানাভাবে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। রবিবার সন্ধ্যায় আমাদের এক কর্মীকে মারধর করে। পুলিসকে বিষয়টি জানিয়েছি।
আরামবাগ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান স্বপন নন্দী বলেন, চণ্ডীবাটিতে রবিবার কী ঘটনা ঘটেছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ঘটনাটি খতিয়ে দেখা হবে। তৃণমূল হিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়।