সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, কয়েকজন রাতের অন্ধকারে মুখ ঢেকে গোটা এলাকায় ঘুরছে। তাদের পায়ে জুতো নেই। হাতে বড় আকারের ব্যাগ রয়েছে। এরপর ওই চোরেদের দলটি একের পর এক বাড়ির আশেপাশে ঘুরতে থাকে। সাত থেকে আটটি বাড়িতে যায়। তবে দু’টি বাড়ির ভিতরে ঢুকতে পারে। জানালার লোহার গ্রিল বাইরে থেকে খুলে ভেতরে ঢোকে। দু’টি বাড়ি মিলিয়ে প্রায় ১০ ভরি সোনার গয়না চুরি করে বলে অভিযোগ। এই ভিডিও দেখে অনেকের ধারণা, সম্ভবত আগেভাগে তারা রেইকি করে গিয়েছে। কোন বাড়িতে কতজন সদস্য, কে কোন ঘরে ঘুমায় সবকিছুই তাদের জানা থাকতে পারে। সুযোগ বুঝে সদলবলে এসে তারা অপারেশন সারে। পেশায় স্বাস্থ্যবিভাগের কর্মী আফতাব্বুদিন আহমেদ বলেন, সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি জানালা খোলা। অথচ দরজা ভিতর থেকে লক করা ছিল। তিন ভরি সোনার গয়না চুরি গিয়েছে। পেশায় স্কুলশিক্ষক দেবাশিস দুবে বলেন, জানালা ভেঙে চোরেরা ভিতরে ঢুকেছিল। সম্ভবত ভোর ৩টের সময় চুরি হয়েছে। পাশের একজনের বাড়ির সিসিটিভি ফুটেজে কয়েকজন লোককে মুখ বাঁধা অবস্থায় ঘুরতে দেখা গিয়েছে। সম্ভবত ওরাই চুরি করেছে। সাত থেকে আট ভরি সোনা ও কিছু রুপোর গয়না চুরি গিয়েছে। পুলিসকে খবর দেওয়ার পর তারা এসেছিল। লিখিত অভিযোগও জানাব। কিছুদিন আগে ইন্দিরাপল্লিতেও জানালা ভেঙে চুরির ঘটনা ঘটেছিল। তার কিনারা হয়নি। সপ্তাহ ঘুরতেই আবার সাজানোপল্লিতে চুরির ঘটনা ঘটল। ফলে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন শহরবাসী।