গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
যদিও পুরসভা জানিয়েছে, অনেকেই বাড়ির কাজের জন্য রাস্তার পাশে নির্মাণ সামগ্রী রেখেছেন। তবে তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, কোনওভাবে দু’সপ্তাহের বেশি রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রী রাখা যাবে না। মাসের পর মাস নির্মাণ সামগ্রী ফেলে রাখলে তা বাজেয়াপ্ত করা হবে। তবে বাসিন্দাদের একাংশ বলছেন, পুরসভার একাংশের মদতে রাস্তায় নির্মাণ সামগ্রী রাখা হচ্ছে।
শহরের গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল রোডের একাংশজুড়ে পাথর ফেলে রেখেছেন এক বাসিন্দা। এতে বাইক বা সাইকেল নিয়ে যাতায়াতে চরম সমস্যা হচ্ছে। চৌপথি থেকে পচাগড় মোড় পর্যন্ত শীতলকুচি রোডের ধারে বেশ কয়েক জায়গায় বালি-পাথর ফেলে রাখা হয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকা সেই বালি-পাথর রাস্তায় চলে এসেছে। সাইকেল নিয়ে যেতে গিয়ে অনেকে পড়ে গিয়ে চোট পেয়েছেন।
শীতলকুচি রোডে বালি-পাথরের কারণে ব্যস্ততম রাস্তাতেও দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। শহরের একাধিক গলিতে নির্মাণ সামগ্রী ফেলে রাখা হলেও পুর কর্তৃপক্ষের হেলদোল নেই। বাসিন্দাদের অভিযোগ, পুরসভার উদাসীনতার কারণে একাংশ মানুষ মাসের পর মাস সামগ্রী ফেলে রাখছেন। পুরসভা বা কাউন্সিলাররা জানেন না, এমনটা মানতে রাজি নন স্থানীয়রা।
মাথাভাঙা পুরসভার চেয়ারম্যান লক্ষপতি প্রামাণিক বলেন, নির্মাণ সামগ্রী কেউ ১৫ দিনের বেশি ফেলে রাখতে পারবেন না। আমরা অনেকবার বাসিন্দাদের তা জানিয়েছি। কিছু জায়গায় সামগ্রী ফেলে রাখার খবর পেয়েছি। কাউন্সিলারদের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি জানার চেষ্টা করব। নির্মাণ সামগ্রী সরিয়ে নিতে বলা হবে। সেগুলি দ্রুত সরানো না হলে আমরা বাজেয়াপ্ত করব।