গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
গত শুক্রবার রাত ১১টা নাগাদ ডালখোলা থানার হাসানের বাভোনিয়া এলাকার প্রসাধন ব্যবসায়ী নিতুল শিকদারের বাড়িতে ডাকাতি হয়। পরিবারের সদস্যদের বেঁধে মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে ৯-১০ জনের ডাকাতরা আড়াই লক্ষ টাকা, ১০ ভরি সোনা, দেড় কেজি রূপোর গয়না নিয়ে চম্পট দেয় বলে অভিযোগ। এ ঘটনায় পুলিসের কাছে লিখিত অভিযোগও হয়েছে। কিন্তু মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত পুলিস ঘটনার কিনারা করতে পারেনি। ফলে পুলিসের সক্রিয়তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ডালখোলার এসডিপিও রথীন্দ্রনাথ বিশ্বাস বলেন, ওই ঘটনার তদন্ত চলছে। এখনও পর্যন্ত দুষ্কৃতীদের কেউ প্রেপ্তার হয়নি।
নিতুলবাবুর মেয়ে মিতালী শিকদার বলেন, ডাকাতির পর থেকে আমরা ভয়ে আছি। পুলিস এখনও পর্যন্ত ওই ঘটনায় কিছুই করতে পারেনি। স্থানীয় বাসিন্দা তথা ডালখোলা-১ পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান নওশাদ আলম বলেন, অনেক দিন পরে সম্প্রতি কয়েকটি ডাকাতির খবর পেয়েছি। নিতুলবাবুর বাড়ি ও আমার বাড়ি একই পাড়ায়। ডাকাতির পর থেকে আমরা আতঙ্কে আছি। পুলিস দ্রুত ঘটনার কিনারা করুক।
গত ১১ মার্চ ডালখোলার লালগঞ্জে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বাড়িতে ডাকাতি হয়। গত জানুয়ারিতে সাহাসরা গ্রামে বোমা-বন্দুক নিয়ে দুষ্কৃতীরা দুই ভাই মহম্মদ ইব্রাহিম ও রফিক আলমের বাড়িতে ডাকাতি করে। তৃতীয় ডাকাতির ঘটনাটি ঘটেছে বাভোনিয়ায়।