ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
এদিকে, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক ও অ্যাকাডেমিক পদগুলি ভারপ্রাপ্ত আধিকারিকদের দিয়ে কোনওমতে চলছে। এর জেরে অনেকটা খুঁড়িয়ে চলছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি। অন্যদিকে, দীর্ঘদিন ধরে বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ী উপাচার্য, রেজিস্ট্রার ও ফিনান্স অফিসার না থাকায় প্রশাসনিক কাজকর্মে কর্তৃপক্ষকে বাধার সম্মুখীন হতে হচ্ছে। কবে বিশ্ববিদ্যালয় স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরবে তা বলতে পারছেন না কেউই। তবে ক্যাম্পাসের স্বাভাবিক অবস্থা দ্রুত ফিরে আসুক, চাইছে শিক্ষানুরাগী মহল। স্থায়ী উপাচার্য না থাকার জেরে কর্মসমিতির বৈঠক স্থগিত থাকায় দিন দিন জটিলতা তৈরি হচ্ছে ক্যাম্পাসে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার তথা পরীক্ষা নিয়ামক দেবাশিস দত্ত বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ী কিংবা ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য না থাকায় আমরা কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে পারছি না। প্রায় একবছর হতে চলল আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মসমিতির মতো গুরুত্বপূর্ণ কমিটির বৈঠক হয়নি। ফলে ছাত্রছাত্রীদের পঠনপাঠন থেকে শুরু করে প্রশাসনিক সমস্যার সমাধান করা যাচ্ছে না। অস্থায়ী ও স্থায়ী কর্মীদের বেতন সহ অন্যান্য যেসব সমস্যা রয়েছে, সেসব ঝুলে রয়েছে। আটকে রয়েছে একাধিক টেন্ডার প্রক্রিয়া। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনীয় জিনিস কেনার ক্ষেত্রে পার্চেজ কমিটি সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। এছাড়াও বিভিন্ন কাউন্সিলের মিটিং করা যাচ্ছে না। দেবাশিসবাবু বলেন, দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হওয়া দরকার। যাতে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি আগের মতো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
গত মাসের ১৯ তারিখ আচমকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য সি এম রবীন্দ্রন বিশ্ববিদ্যালয়ের দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দেন। তারপর থেকে ফাঁকা পড়ে রয়েছে ওই গুরুত্বপূর্ণ পদটি।