ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সুবীর চৌধুরী বলেন, হতাশার কিছু নেই। প্রতি বছর আমরা চেষ্টার খামতি রাখি না। আমরা আশা করছি পরবর্তীতে ফের সেই সুনাম ফিরিয়ে আনব। ধূপগুড়ির এক বাসিন্দা অনিরুদ্ধ দাশগুপ্ত বলেন, নিজের শহরে ভালো কিছু হলে ভালো লাগে। এই স্কুল অতীতে ভালো রেজাল্ট এনে দিয়েছিল, আগামীতেও এনে দেবে। তবে এবছর কেন এমনটা হল তা শিক্ষকদের মূল্যায়ন করা দরকার।
অন্যদিকে, তেমনি ধূপগুড়ির উচ্চ বিদ্যালয়েও আশানুরূপ ফল না হওয়ায় সেখানের শিক্ষকরাও হতাশ। সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে ঋতম দাস ৬৭৬। স্কুলের প্রধান শিক্ষক অশোক মজুমদার বলেন, কেন জেলাজুড়ে এমনটা হল তা বুঝতে পারছি না। তবে খারাপ ফলাফলের পিছনে কারণ খতিয়ে দেখা দরকার।