ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
বিদ্যালয়ের ছাত্র উদয়ন প্রসাদ ৬৯১ পেয়ে রাজ্যে তৃতীয়, কৃশানু সাহা ৬৮৮ পেয়ে ষষ্ঠ, শ্বাশত দে ৬৮৭ নম্বর নিয়ে সপ্তম এবং রৌনক ঘোষ ৬৮৫ পেয়ে রাজ্য নবম হয়েছে। চার জনই চিকিৎসক হয়ে জনসেবা করার কথা জানিয়েছে। এবছর বিদ্যালয়ে ২৩০ জন পরীক্ষায় বসে সবাই পাশ করেছে। ৩৫ জন পড়ুয়াই ৯০ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে। ৮৮ জন স্টার এবং ১২৬ জন প্রথম বিভাগ পেয়ে বিদ্যালয়ের সুনাম বাড়িয়েছে।
মেধা তালিকায় বালুরঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ের এমন সাফল্যে পড়ুয়া, শিক্ষকমহল থেকে প্রাক্তনীদের পাশাপাশি শহরবাসীর মধ্যে খুশির হাওয়া। ২০২৩ সালে সতীর্থ সাহা ৬৮৭ পেয়ে রাজ্যে ষষ্ঠ, ২০২২ সালে সৌগত ঘোষ ৬৮৭ পেয়ে রাজ্যে সপ্তম হয়েছিল। ২০১৬ সালে সালে রত্নদীপ গঙ্গোপাধ্যায়, জয়দীপ ভট্টাচার্য ৬৮০ পেয়ে যুগ্মভাবে রাজ্যে চতুর্থ স্থান পায়। ২০১৫ শুভায়ন তালুকদার ৬৮২ পেয়ে রাজ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করে। যদিও ২০১৭ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত এই স্কুলের কেউ মাধ্যমিকের মেধা তালিকায় স্থান পায়নি।
বালুরঘাট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৃজিত সাহা বলেন, আমাদের বিদ্যালয় থেকে এবার মেধা তালিকায় চারজন স্থান পেয়েছে। স্কুলগুলির মধ্যে অন্যতম সেরা রেজাল্ট আমাদের। গত কয়েক বছরের তুলনায় এবার আমাদের এই ফল সত্যিই অকল্পনীয়। আশা করছি উচ্চমাধ্যমিকেও আমাদের স্কুলের পড়ুয়ারা ভালো ফল করবে।
বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান তথা বিদ্যালয়ের প্রাক্তনী অশোক মিত্রের কথায়, বালুরঘাট শহরের নাম উজ্জ্বল করেছে এই হাইস্কুল। আমরা সবাই গর্বিত এই ফলাফলে। ভালো ফলাফলের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে।