সন্তানের দাম্পত্য অশান্তিতে মানসিক চিন্তা। প্রেম-প্রণয়ে বিশ্বাস ভঙ্গ ও মনঃকষ্ট। ব্যবসার অগ্রগতি। ... বিশদ
মঙ্গল ঘোষ, পুরাতন মালদহ: বরুণ মণ্ডলের খুব ইচ্ছে ছিল শিক্ষক হবেন। ২০১২ সালের এসএসসি প্যানেলেও তাঁর নাম ছিল। কিন্তু চাকরির আশায় এদিক-ওদিক ছুটে অনেক টাকা খসলেও কাজের কাজ কিছুই হয়নি। বাধ্য হয়ে সংসার চালান গৃহশিক্ষকতা এবং ওষুধ বিক্রি করে। তাঁর ছেলেই অঙ্কিত মণ্ডল এবারর মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৯৩.১৪ শতাংশ নম্বর পেয়ে গাজোল জুড়ে হইচই ফেলে দিয়েছে। সে গাজোল হাজি নাকু মহম্মদ হাইস্কুলের ছাত্র। অঙ্কিতের প্রাপ্ত নম্বর ৬৫২।
স্কুল এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে,অঙ্কিত নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। বাড়ি সুকান্ত পল্লী এলাকায়। মা অজিতা বর্মন আইসিডিএসের কর্মী। স্বামী এবং স্ত্রীর রোজগার মিলিয়ে সংসার খরচ চলে। অঙ্কিত বাংলা, ইতিহাস, ভূগোল বাবার কাছেই পড়ত। বিজ্ঞান বিভাগে জন্য আলাদা শিক্ষক ছিল তার। মাধ্যমিকে সে বাংলায় ৯০, ইংরেজিতে ৮৬, ইতিহাসে ৯১, জীবন বিজ্ঞানে ৯৬, ভৌত বিজ্ঞানে ৯৬, ভূগোলে ৯৫, অঙ্কে ৯৮ পেয়েছে। অঙ্কিত বলে, বিজ্ঞান নিয়ে নিজের স্কুলেই ভর্তি হতে চাই। চিকিৎসক হবার স্বপ্ন দেখি। নিট পরীক্ষায় বসব।
অঙ্কিতের পাশে সব থাকার আশ্বাস দিয়েছেন বাবা। তিনি বলেন,আমি স্কুলের শিক্ষক হতে পারেনি। কোর্ট সহ নানা দিকে ঘুরে অনেক খরচ হওয়ায় পরিস্থিতি খুব খারাপ ছিল। গ্রামে কিছু জমি থেকে চাল, ডাল, সব্জির ব্যবস্থা হয়। বাকিটা আমি এবং স্ত্রী মিলে সামলাই। ছেলের সাফল্যে ভীষণ খুশি।
স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের কথায়, অঙ্কিতের আরও ভালো রেজাল্টের আশা করেছিলাম। নম্বর একটু কমে গিয়েছে। আমরা তার পাশে আছি। একাদশে ভর্তির সময় স্কুলে তার ভর্তি ফি মকুব করার কথা ভাবা হচ্ছে। পরিচালন সমিতিকে জানানো হবে।
নিজস্ব চিত্র।
স্কুল এবং স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে,অঙ্কিত নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। বাড়ি সুকান্ত পল্লী এলাকায়। মা অজিতা বর্মন আইসিডিএসের কর্মী। স্বামী এবং স্ত্রীর রোজগার মিলিয়ে সংসার খরচ চলে। অঙ্কিত বাংলা, ইতিহাস, ভূগোল বাবার কাছেই পড়ত। বিজ্ঞান বিভাগে জন্য আলাদা শিক্ষক ছিল তার। মাধ্যমিকে সে বাংলায় ৯০, ইংরেজিতে ৮৬, ইতিহাসে ৯১, জীবন বিজ্ঞানে ৯৬, ভৌত বিজ্ঞানে ৯৬, ভূগোলে ৯৫, অঙ্কে ৯৮ পেয়েছে। অঙ্কিত বলে, বিজ্ঞান নিয়ে নিজের স্কুলেই ভর্তি হতে চাই। চিকিৎসক হবার স্বপ্ন দেখি। নিট পরীক্ষায় বসব।
অঙ্কিতের পাশে সব থাকার আশ্বাস দিয়েছেন বাবা। তিনি বলেন,আমি স্কুলের শিক্ষক হতে পারেনি। কোর্ট সহ নানা দিকে ঘুরে অনেক খরচ হওয়ায় পরিস্থিতি খুব খারাপ ছিল। গ্রামে কিছু জমি থেকে চাল, ডাল, সব্জির ব্যবস্থা হয়। বাকিটা আমি এবং স্ত্রী মিলে সামলাই। ছেলের সাফল্যে ভীষণ খুশি।
স্কুলের সহকারী প্রধান শিক্ষক জীবন কৃষ্ণ দেবনাথের কথায়, অঙ্কিতের আরও ভালো রেজাল্টের আশা করেছিলাম। নম্বর একটু কমে গিয়েছে। আমরা তার পাশে আছি। একাদশে ভর্তির সময় স্কুলে তার ভর্তি ফি মকুব করার কথা ভাবা হচ্ছে। পরিচালন সমিতিকে জানানো হবে।
নিজস্ব চিত্র।
