বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
মৃতের পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, ভোর তিনটের সময় রাস্তায় পড়ে থাকা ভাঙাচোরা, প্লাস্টিক সংগ্রহের জন্য বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন সন্তোষ। সকালে দেহ উদ্ধারের পর খুনের অভিযোগ করছন পরিবারের লোক।
স্থানীয় সূত্রে খবর, মৃত ব্যক্তির পিডব্লিউডি রোডের পাশে চায়ের দোকান ও বাড়ি রয়েছে। তার পিছনে শরিকি ৩ শতক জায়গা কেনাবেচা নিয়ে দীর্ঘদিন থেকেই বিবাদ চলছিল। সেই কারণে সন্তোষ খুন হতে পারেন বলে সন্দেহ। যদিও পরিবারের লোক লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। হরিরামপুর থানার আইসি অভিষেক তালুকদার বলেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না পেলে মৃত্যুর কারণ বলা সম্ভব নয়। পরিবারের সদস্যদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করেছি। সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সংগ্রহের কাজ করা হচ্ছে। জমি নিয়ে বিবাদের ঘটনা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। পরিবারের লোক অভিযোগ করবে বলে জানিয়েছে।
মৃতের ভাইপো নকুল গোস্বামী বলেন, গলায় গামছা দিয়ে শ্বাসরোধ করে থেঁতলে খুন করা হয়েছে। কাকার চায়ের দোকান ও বাড়ি পিডব্লিউডি রোডে। পিছনে তিন শতক জায়গা কেনা হয় শরিকরা মিলে। সেই জায়গা নিয়ে জটিলতা রয়েছে। থানায় অভিযোগ করা হবে।