যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
টিবিআইটিএ সম্পাদক বলেন, গত বছরের তুলনায় আমাদের অ্যাসোসিয়েশনের অন্তর্গত চা বাগানে প্রায় ৩৫ শতাংশ উৎপাদন কমেছে। এবছর প্রায় ৬০ শতাংশ বৃষ্টিপাতের অভাব রয়েছে। গত ৬ মাসে একাধিক চা বাগান এলাকায় বৃষ্টিপাত হয়নি। এতে একাধিক চা বাগানে পাতা তোলা যায়নি। ফলস্বরূপ বাগান কর্তৃপক্ষ চা শ্রমিকদের কাজ দিতে সমস্যায় পড়ছে।
তাঁর দাবি, আবহাওয়া পরিবর্তনের ফলে চা পাতার মান কমছে। এতে উৎপাদন ও বিক্রিতে প্রভাব পড়েছে। শ্রমিকদের মজুরি, কীটনাশক, সার, জ্বালানির মতো অপরিহার্য সামগ্রীর খরচ দিতে হয় ম্যানেজমেন্টকে। চা পাতার ফলনে এই সমস্যা জিইয়ে থাকলে শ্রমিক ও কর্মীদের বেতন নিয়ে নতুন করে সমস্যা সৃষ্টি হবে।
বিষয়টি নিয়ে আইএনটিটিইউসি’র (সমতল) জেলা সভাপতি নির্জল দে বলেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের জন্য উৎপাদনে প্রভাব পড়েছে। তাই বলে স্থায়ী শ্রমিকদের কাজ দেবে না তা মানা যায় না। প্রতিবছর সার্বিকভাবে আবহাওয়া এমন থাকবে না। টাকা বাঁচানোর জন্য হঠাৎ করে নকশালবাড়ি চা বাগানের স্থায়ী শ্রমিকদের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। যা আইননত করা যায় না।
মহকুমার চারটি ব্লকে ৪২টি চা বাগান রয়েছে। এই সমস্যা মোকাবিলা করতে বিভিন্ন চা সংগঠন, প্রশাসন, কৃষি বিশেষজ্ঞ ও চা গবেষকদের নিয়ে আলোচনায় বসতে চায় টি অ্যাসোসিয়েশন। মঙ্গলবারের বৈঠকের দিকে তাকিয়ে আছেন সকলে।