বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
এদিকে, মৃতের দেহে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। ফলে খুন করেই ওই পুকুরে দেহ ফেলে দেওয়া হয়েছে বলে দাবি স্থানীয়দের। দু’দিন আগেই ভোট ছিল বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে। তাই ওই মৃতদেহ উদ্ধার নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। ওই মৃতদেহ উদ্ধারের সঙ্গে রাজনৈতিক যোগ নেই তো? এমন প্রশ্নেরও উত্তর খুঁজছে পুলিস। এদিন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান বালুরঘাট থানার আইসি শান্তিনাথ পাঁজা। আইসি বলেন, দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে। মৃতের নাম পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। ঘটনাটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা দেবাশিস ঘোষ বলেন, কোথা থেকে এই মৃতদেহ এল তা আমরা বুঝতে পারছি না। কীভাবে মৃত্যু হয়েছে তাও জানি না।
পুকুর সংলগ্ন ওই জায়গা সন্ধ্যা হলেই নির্জন হয়ে পড়ে। সেখানে মদেরও আসর বসে বলে স্থানীয়দের বক্তব্য। আগেও ওই জায়গাতে এক মহিলাকে খুন করে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। স্থানীয়দের দাবি, স্টেশন সংলগ্ন এই জায়গায় অনেকে এসে অসামাজিক কাজকর্ম করে। তবে এই মৃত্যু কীভাবে হল তা বুঝতে পারছেন না স্থানীয়রা। ওই ব্যক্তির দেহে কোনও জামা না থাকলেও পরনে প্যান্ট ছিল। পাশেই বালুরঘাট জিআরপি থানা। যে জায়গায় দেহটি উদ্ধার হয়েছে সেই জায়গাটি অবশ্য বালুরঘাট থানার অন্তর্গত। তাই দুই থানার মাধ্যমেই নজরদারি ও নিরাপত্তা বাড়ানোর দাবি তুলেছেন স্থানীয়রা।