সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
তিন বছর আগের এবং বর্তমান হলফনামা তুলনা করলে দেখা যায়, ২০২১ থেকে ২০২৪ পর্যন্ত মোস্তাক আলমের অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে প্রায় তিনগুণ।
২০২১ সালে মোস্তাকের অস্থাবর সম্পদের মূল্য ছিল প্রায় ৯ লক্ষ ৪৬ হাজার টাকা। ২০২৪ সালে সেই সম্পদ বেড়ে হয়েছে প্রায় ২৮ লক্ষ টাকা। এই তিন বছরে তাঁর স্ত্রী মুনিমা আলমের অস্থাবর সম্পদের মূল্য ২৩ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে প্রায় ৩৮ লক্ষ ৯২ হাজার টাকা।
তিন বছর আগে মোস্তাক আলমের নিজস্ব দু’টি মোটর বাইক এবং তাঁর স্ত্রীর নামে একটি গাড়ি ছিল। বর্তমানে মোস্তাকের নিজের নামে ওই দু’টি মোটর বাইক রইলেও তাঁর স্ত্রীর বর্তমানে গাড়ি রয়েছে দু’টি। মোস্তাক আলমের নিজের নামে তিন বছর আগেও কোনও গয়না ছিল না। এখনও নেই। তাঁর স্ত্রীর নামে রয়েছে ১১৬ গ্রাম সোনার গয়না। তবে তিন বছরে তাঁর সোনার গয়নার পরিমাণ বাড়েনি।
স্থাবর সম্পদের ক্ষেত্রে মোস্তাক আলমের বর্তমানে রয়েছে ১ কোটি ৩২ লক্ষ টাকার সম্পত্তি। তিন বছর আগে তাঁর স্থাবর সম্পদের মূল্য ছিল ১ কোটি ৩ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা। মোস্তাকের স্ত্রীর বর্তমান স্থাবর সম্পদের মূল্য ৩৪ লক্ষ টাকা। তিন বছর আগে তিনি ২৮ লক্ষ ৬০ হাজার থাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদের মালিক ছিলেন।
মোস্তাক আলম বা তাঁর স্ত্রীর নামে কোনও ঋণ নেই। ইতিহাস ও ইংরেজিতে স্নাতকোত্তর হওয়ার পাশাপাশি বিএড ডিগ্রিও রয়েছে মোস্তাক আলমের। এছাড়াও বিহারের বিএন মণ্ডল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনের স্নাতক তিনি।
হলফনামায় কৃষিকাজ ও প্রাক্তন বিধায়ক হিসাবে প্রাপ্য পেনশনকে উপার্জনের সূত্র বলে দাবি করেছেন ৬৭ বছর বয়সী মোস্তাক আলম। তাঁর স্ত্রী রাজ্য সরকারি কর্মচারী বলে হলফনামায় জানানো হয়েছে।