সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সোমবার গোপালগঞ্জ দলীয় কার্যালয়ের সামনে দলবদলের অনুষ্ঠান হয়। তৃণমূল প্রার্থীর হাত ধরে ১২০০ পরিবার বিজেপি এবং বামফ্রন্ট ছেড়ে শাসক দলের পতাকার তলে আসেন। এদের অধিকাংশই দিওর, সমজিয়া, ভোড়, রামকৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা। বিজেপি ও বামেদের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্যর পাশাপাশি বর্তমান পঞ্চায়েত সদস্যরাও রাজ্যের শাসক শিবিরে নাম লেখান। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রার্থীদের মধ্যে অনেকে এদিন তৃণমূলে যোগ দেন। দিওর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রাক্তন বিজেপি সদস্য অসীম পাল বলেন, বিজেপিতে গিয়ে ভুল করেছি। ওই দল আমাদের জন্য কিছু করেনি। তাই তৃণমূলের যোগ দিলাম। তৃণমূল প্রার্থী বলেন, কুমারগঞ্জের বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে বাম ও বিজেপি ছেড়ে প্রায় ৫ হাজার কর্মী আমাদের দলে যোগ দেন। কুমারগঞ্জে বিজেপির তেমন কোনও জনভিত্তি নেই। যদিও বিজেপির জেলা সহ সভাপতি মানস সরকার বলেন, যাঁরা যোগদান করেছেন তাঁরা তৃণমূলেরই। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণে নির্দল থেকে পঞ্চায়েত নির্বাচনে লড়াই করেছিল। ভোটের আগে তাঁরাই দলে ফিরেছেন। এটা আমাদের ভোটবাক্সে কোনও প্রভাব ফেলবে না।