সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এদিন বিধায়ক হামিদুল রহমান, শিলিগুড়ির মেয়র গৌতম দেবকে নিয়ে দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী গোপাল লামা প্রথম সভা করেন বাইনারহাটে। সেখান থেকে দ্বিতীয় প্রচার সভা করতে গোবিন্দপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের ভদ্রকালী এলাকায় যান। তৃতীয় এবং শেষ সভাটি করেন লক্ষ্মীপুর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। সঙ্গে ছিলেন তৃণমূলের ব্লক সভাপতি প্রীতিরঞ্জন ঘোষও। সর্বসাধারণের কাছে ভোটের আবেদন করে তৃণমূল প্রার্থী বলেন, দেশের মধ্যে একমাত্র মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এমন নেত্রী, যিনি রাজ্যবাসীর জন্য সবসময় ভাবেন। তাই বিজেপিকে উৎখাত করার জন্য তৃণমূল প্রার্থীদের ভোট দিতে হবে।
দার্জিলিং লোকসভা কেন্দ্রের চোপড়া বিধানসভা তৃণমূলের ভরসার বড় জায়গা। এই বিধানসভা এলাকায় গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে সমস্ত আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করে তৃণমূল। যদিও পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিরোধীদের নমিনেশন করতে বাধা দেওয়া সহ একাধিক অভিযোগে ওঠে। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে এই বিধানসভা এলাকা থেকে প্রায় ৪৩ হাজার ভোট লিড পায় তৃণমূল।
এদিন চোপড়ার বিধায়ক বলেন, চোপড়ার উন্নয়নের স্বার্থে তৃণমূল প্রার্থীকে জয়ী করার লক্ষ্যে কর্মী সমর্থকরা কোমর বেঁধে প্রচারে নেমেছেন। এলাকায় প্রার্থী আসায় কর্মী-সমর্থকরা খুশি।
এদিন সভা হওয়া ওই তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি। স্থানীয় নেতারা বলছেন, প্রত্যেকটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা থেকে ৯০ শতাংশ ভোট তৃণমূলের ঝুলিতে আনার টার্গেট রয়েছে। এই এলাকাগুলিতে বিরোধীদের কোনও কর্মী-সমর্থক নেই।