গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
এই ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা করেছেন হাত শিবিরের আরও বেশ কয়েকজন নেতা। হিন্দি গানের কলি ব্যবহার করে কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গের কটাক্ষ, ‘দোস্ত দোস্ত না রহা।’ তাঁর দাবি, তিন দফার ভোটের পর মোদির চেয়ার নড়ে গিয়েছে। এখন তিনি তাঁর ‘মিত্র’দেরই আক্রমণ করতে শুরু করেছেন। এর থেকেই ভোটের ফল কী হতে পারে তার ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কংগ্রেস মুখপাত্র জয়রাম রমেশের খোঁচা, ‘হার নিশ্চিত বুঝে এখন নিজের ছায়াকেও ভয় পাচ্ছেন মোদি।’
এদিন মোদি বলেছেন, রাফাল ইস্যুতে কোনও কাজ না হওয়ায় গত পাঁচ বছর ধরে ওই শিল্পপতিদের নিয়ে গলা ফাটাচ্ছিলেন ‘শাহজাদা’। কিন্তু ভোট ঘোষণার পর থেকেই ওই দু’জন শিল্পপতিকে নিয়ে আজেবাজে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছেন। নাম না করে রাহুল গান্ধীর উদ্দেশে তাঁর প্রশ্ন, ভোটের জন্য ওই শিল্পপতিদের কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছেন? কত কালো টাকা ভর্তি বস্তা পেয়েছেন? টেম্পোতে চাপিয়ে কত নোট কংগ্রেসের অফিসে পৌঁছেছে? মোদি বলেছেন, পাঁচ বছর ধরে চিৎকার চেঁচামেচি করে এখন যখন রাতারাতি চুপ করে গিয়েছেন, তখন নিশ্চয়ই কিছু একটা ঘটেছে। এব্যাপারে দেশের মানুষের কাছে জবাব দিতে হবে তাঁকে।
উল্লেখ্য, ওই দুই শিল্পগোষ্ঠীর সঙ্গে মোদির ঘনিষ্ঠতা নিয়ে বরাবরই অভিযোগ করে এসেছে কংগ্রেস। কিন্তু মোদি সেই অভিযোগ নিয়ে বরাবরই নিরুত্তর থেকেছেন। তৃতীয় দফার ভোট শেষ হওয়ার পর তিনি এই ইস্যুতে পাল্টা কংগ্রেসকে চাপে ফেলার চেষ্টা করলেন বলে মনে করা হচ্ছে।