ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
বিবাহ বিচ্ছেদের আর্জি সংক্রান্ত পিটিশন বিহারের মুজফফরনগর থেকে ঝাড়খণ্ডের রাঁচিতে স্থানান্তরিত আর্জি জানিয়েছিলেন এক মহিলা। পিটিশন সংক্রান্ত রায় বকেয়া থাকা সত্ত্বেও প্রাক্তন স্বামীর সঙ্গে রফার কথা জানান তিনি। দু’জনেই পেশায় পাইলট। ভারতীয় সংবিধানের ১৪২ নম্বর অনুচ্ছেদের অধীনে জমা দেওয়া হয় আবেদনপত্র। এতে বলা হয়, হিন্দু বিবাহ আইন অনুযায়ী অনুষ্ঠান না করেই তাঁরা বিয়ে করেছিলেন।
বুধবার মামলার শুনানিতে বিচারপতিদের বেঞ্চ জানায়, ‘বিয়ে শুধুমাত্র নাচ-গান বা খাওয়া-দাওয়ার অনুষ্ঠান নয়। পণ বা উপহার আদান প্রদানও এর লক্ষ্য নয়। এই ধরনের অভিযোগ থেকে ভবিষ্যতে ফৌজদারি মামলার আশঙ্কা থাকে । বিবাহ হচ্ছে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে দীর্ঘদিনের বন্ধন সৃষ্টির অনুষ্ঠান।’ এরপরেই হিন্দু বিবাহ আইনের কথা উল্লেখ করে শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, ‘প্রয়োজনীয় আচার পালন না হলে সেই বিবাহকে বৈধ বলা চলে না।’
গত ১৯ এপ্রিল, এক নির্দেশিকায় একই কথা জানিয়েছিল বিচারপতিদের বেঞ্চ। এবিষয় সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল, ‘হিন্দু বিবাহ অত্যন্ত পবিত্র। ঋগ্বেদে পর্যন্ত স্বামী-স্ত্রীর সাত পাকে বাঁধা পড়ার উল্লেখ রয়েছে।’