ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
যদিও কংগ্রেস বিজেপির বিরুদ্ধে আক্রমণের ঝাঁঝ আরও বাড়িয়েছে। বৃহস্পতিবার রাহুল বলেছেন, ‘মোদি সরকারের বেসরকারিকরণ নীতিতে শুধু কর্মসংস্থানের সুযোগই নষ্ট হচ্ছে না। সেইসঙ্গে দেশের সম্পদও লুট করা হচ্ছে।’বিজেপির অভিযোগ, কংগ্রেস দলিত ও অনগ্রসরদের অধিকার কেটে তা মুসলিমদের দেওয়াই কংগ্রেসের উদ্দেশ্য। বৃহস্পতিবার এব্যাপারে পদ্ম শিবিরকে পাল্টা জবাব দিয়ে এক্স হ্যান্ডলে তিনি লেখেন, সংরক্ষণ তুলে দেওয়া নিয়ে নরেন্দ্র মোদির অভিযানের একটাই মন্ত্র - ‘বাঁশও থাকবে না, বাঁশিও বাজবে না।’ অর্থাৎ সরকারি চাকরিই থাকবে না, সংরক্ষণও থাকবে না। সোনিয়া-পুত্রের অভিযোগ, ‘অন্ধের মতো বেসরকারিকরণ করে চলেছে বিজেপি সরকার। বাতিল করা হচ্ছে সরকারি চাকরি। এভাবেই গোপনে দলিত, আদিবাসী এবং পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মানুষদের থেকে সংরক্ষণের সুযোগ ছিনিয়ে নেওয়া হচ্ছে।’
কংগ্রেস নেতার দাবি, ২০১৩ সালে রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলিতে ১৪ লক্ষ স্থায়ী পদ ছিল। ২০২৩ সালে তা কমে হয় ৮ লক্ষ ৪০ হাজার। এখন রেল সহ একাধিক সরকারি সংস্থায় চুক্তির ভিত্তিতে চাকরি দেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে কত চাকরি যে বাতিল হয়ে যাচ্ছে তার হিসেব নেই। রাহুল বলেছেন, ‘বিএসএনএলের মতো একাধিক সরকারি সংস্থাকে ধ্বংস করেছে কেন্দ্র। এর ফলে প্রায় ৬ লক্ষ চাকরি বাতিল হয়েছে।’
পাশাপাশি, সোনিয়া-পুত্র দলের ইস্তাহারে প্রদত্ত প্রতিশ্রুতির কথাও জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ক্ষমতায় ফিরলে কংগ্রেস রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থাগুলিকে উন্নত করবে। এরফলে বাড়বে চাকরির সুযোগ। সেইসঙ্গে ৩০ লক্ষ শূন্য সরকারি পদে নিয়োগও করা হবে।