সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
গত রবিবার গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্টের বাইরে গুলি শূন্যে গুলি চালায় দু’জন। আমেরিকায় বসে পরিকল্পনা করেছিল লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং। কাজের দায়িত্ব পড়ে স্থানীয় দুষ্কৃতীদের উপর। সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে তাদের চিহ্নিত করা হয়। ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিল তারা। সোমবার রাতে গুজরাতের কচ্ছ জেলা থেকে ভিকি গুপ্ত (২৪) ও সাগর পাল (২১) নামের দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের মুম্বই নিয়ে আসা হয়। পুলিস জানিয়েছে, রবিবার ভোরে বাইক চালাচ্ছিল ভিকি। গুলি চালানোর আগে কমপক্ষে তিনবার সলমনের অ্যাপার্টমেন্টের চারিদিকে চক্কর কেটেছিল তারা। ভিকির পিছনে বসে সাগরই বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালায় ভোর পাঁচটা নাগাদ। জেরায় তারা স্বীকার করেছে গুলি চালানোর বিষয়টি। এই ঘটনার মূলচক্রী কে, তা জানার জন্য ধৃতদের ১৪ দিনের হেফাজতে চায় পুলিস। যদিও বিচারক ন’দিনের অর্থাৎ ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। ২৬ এপ্রিল এই মামলার পরবর্তী শুনানি। এদিন আদালতে পুলিসের তরফে বলা হয়েছে, সলমনকে খুন করার পরিকল্পনা ছিল অভিযুক্তদের।
রবিবারই এই ঘটনার দায় স্বীকার করেছে লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাং। সোশ্যাল মিডিয়ায় জানানো হয়, এটা ট্রেলার ছিল। পুলিসের দাবি, যে অ্যাকাউন্ট থেকে এই পোস্ট হয়েছিল সেটি পর্তুগাল থেকে চালানো হচ্ছিল। পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখছে পুলিস। ঘটনার দু’দিন পর অভিনেতার সঙ্গে দেখা করতে যান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধে। সলমনের বাবা সেলিম খানের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী আসায় গ্যালাক্সি অ্যাপার্টমেন্ট চত্বরের নিরাপত্তা আরও বাড়ানো হয়েছিল। এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা শিকড় খুঁজে বের করবই। সলমনের পাশে সরকার সবসময় আছে। আমরা লরেন্স বিষ্ণোইকে শেষ করে দেব।’