বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
সংক্ষিপ্ত এই কথোপকথন দিল্লির মন্ত্রী আতিশী ও মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের। সোমবার ‘বাধা’ পেরিয়ে তিহার জেলে স্বামীর সঙ্গে দেখা করতে যান সুনীতা কেজরিওয়াল। সঙ্গে ছিলেন আতিশী। জেল থেকে বেরিয়ে আতিশী জানিয়েছেন, নিজের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে ভাবছেন না মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর চিন্তা দিল্লিবাসীদের নিয়ে। আতিশী বলেছেন, ‘জেলে বসেও দিল্লিবাসীকে নিয়ে ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী। আশ্বাস দিয়েছেন শীঘ্রই দিল্লির প্রত্যেক মহিলাদের মাসিক হাজার টাকা করে দেওয়া শুরু হবে।’ রবিবার আপের তরফে অভিযোগ করা হয়, অরবিন্দের সঙ্গে সুনীতাকে দেখা করার অনুমতি দিচ্ছে না তিহার জেল কর্তৃপক্ষ। তারপর তিহার জেলের তরফে সোমবার দেখা করার অনুমতি দেওয়া হয়। এ প্রসঙ্গে আতিশী বলেছেন, ‘দেশে স্বৈরতন্ত্র চলছে। বিজেপি নতুন নিয়ম তৈরি করতে চাইছে। ব্রিটিশ আমলেও এমন একনায়কতন্ত্র গড়ে ওঠেনি। তবে মানুষের চাপে সরকারকে একধাপ পিছতে হল।’ আজ, মঙ্গলবার কেজরিওয়ালের সঙ্গে দ্বিতীয়বার দেখা করতে যাবেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান।
অন্যদিকে, গ্রেপ্তারিকে ‘বেআইনি’ বলে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে দ্বারস্থ হয়েছিলেন অরবিন্দ। সোমবার বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চে এই মামলার শুনানি ছিল। এদিন বিচারপতিরা প্রশ্ন তুলেছেন, ট্রায়াল কোর্টে কেন জামিনের আবেদন করা হয়নি? জবাবে আপ সুপ্রিমোর পক্ষের আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি বলেন, ‘গ্রেপ্তারির পর আমরা জামিনের আবেদন থেকে বিরত ছিলাম। কারণ গ্রেপ্তারি প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ বেআইনি।’ এই মামলার ইডির বক্তব্য জানতে চেয়েছে বেঞ্চ। শুনানি আজ, মঙ্গলবার পর্যন্ত চলবে বলে খবর।