সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
রাজ্যের ৩১ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ী উপাচার্য নিয়োগের বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে টানাপোড়েন চলছে। রাজ্যের পাঠানো নাম আচার্যর পছন্দ হচ্ছে না বলেই অভিযোগ। সেই সংঘাত গড়ায় সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত। জটিলতা কাটাতে মধ্যস্থতায় নামেন দেশের অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটরামানি। তিনি কলকাতায় গিয়ে সম্প্রতি রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। প্রয়োজনে ফের যাবেন বলেও এদিন সুপ্রিম কোর্টে জানিয়েছেন।
মামলার নিষ্পত্তির দাবিতে এদিন রাজ্যের পক্ষে সওয়াল করেন আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি। তিনি বলেন, রাজ্য সরকার উপাচার্য সংক্রান্ত একটি বিল বিধানসভায় পাশ করেছে। কিন্তু রাজ্যপাল সই করছেন না বলেই যত সমস্যা। তখনই আচার্যর আইনজীবীরা জানিয়ে দেন, রাজ্য সরকার যে নামের তালিকা দিয়েছে, তার থেকে কয়েকজনকে নিয়োগ করা হবে। আদালত নির্দেশ দেয়, ‘দ্রুত নিয়োগ করুন। এক সপ্তাহের মধ্যে।’
রাজ্য সরকার আদালতে এই মামলায় যে ৩১ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা দিয়েছে, তার মধ্যে পাঁচটিতে উপাচার্যের পদ শূন্য। সেগুলি হল, দার্জিলিং হিলস বিশ্ববিদ্যালয়, হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ বিশ্ববিদ্যালয়, মুর্শিদাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়, রানি রাসমণি গ্রিন বিশ্ববিদ্যালয় এবং সাধু রামচাঁদ মুর্মু ঝাড়গ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়। এছাড়া অধ্যাপক কাজল দে দু’টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্থায়ী উপাচার্যর দায়িত্ব সামলাচ্ছেন। কন্যাশ্রী এবং ডায়মন্ডহারবার উওমেনস বিশ্ববিদ্যালয়। ফলে ষষ্ঠ বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এর মধ্যে থেকে কোনও একটি রাজ্যপাল বেছে নিতে পারেন বলে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ৩০ এপ্রিল এই মামলার ফের শুনানি।