সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
মিনতি, আবেয়া, কৃষ্ণকলির মতো হাজারে হাজারে মহিলা শুক্রবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভায় হাজির হয়েছিলেন। রাজ্যের মহিলাদের জন্য মুখ্যমন্ত্রী কাজ করছেন। তাই তাঁর সভায় মহিলাদের ভিড় হওয়াটাই স্বাভাবিক বলে দাবি তৃণমূলের। যদিও বিজেপির দাবি, জোর করে মহিলা এনে মাঠ ভরিয়েছে তৃণমূল।
পুঁটিমারির বাসিন্দা মিনতিদেবী বলেন, দুয়ারে সরকারে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের আবেদন করেছিলাম। এমাসেই প্রথম টাকা ঢুকেছে। এদিন সেই টাকা দিয়েই টোটো ভাড়া করে সভায় এসেছি। দিনহাটা ভিলেজ ওয়ানের বাসিন্দা আবেয়া বিবি বলেন, মুখ্যমন্ত্রী আমাদের ঘরের মেয়ে। তিনি যতবার দিনহাটায় আসেন, ততবারই তাঁকে দেখতে সভায় আসি। দিনহাটা পুরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা কৃষ্ণকলি বর্মন বলেন, দিদিকে দেখতে এসেছিলাম। ভিড়ের কারণে মাঠের ভিতরে প্রবেশ করতে পারিনি। কাছ থেকে দিদিকে দেখতে না পাওয়ায় মনটা একটু খারাপ।
কোচবিহার জেলা মহিলা তৃণমূলের সভানেত্রী সুচিস্মিতা দেবশর্মা বলেন, মহিলাদের উন্নয়ন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে হয়েছে। লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী সহ মহিলাদের জন্য একাধিক প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার। তাই মুখ্যমন্ত্রীর জনসভায় মহিলাদের ভিড় হওয়া স্বাভাবিক। বিজেপির কোচবিহার জেলা মহিলা মোর্চার সাধারণ সম্পাদক নবনীতা কর্মকার বলেন, জোর করে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলাদের এনে সভা ভর্তি করা হয়েছে। চাপে পড়ে অনেকে এলেও ভোট বিজেপি পাবে।