গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, এপ্রিল মাসের ১৩ তারিখ রূপকিশোর জোড়াসাঁকো এলাকার এক সোনা ব্যবসায়ীর দোকানে আসেন। সেখানে পাইকারি হারে সোনার বিস্কুট বিক্রি হয়। তিনি নিজেকে মধ্যপ্রদেশের এক বড় জুয়েলারি মার্চেন্ট বলে পরিচয় দেন। অভিযুক্ত জানান, বিয়ের মরশুমে তাঁর প্রচুর অর্ডার এসেছে। তাঁরা বড় ব্যবসায়ী ও শিল্পপতিদের পরিবারে সোনার অলঙ্কার তৈরি করে পাঠান। তাই তাঁর প্রচুর সোনার বিস্কুট প্রয়োজন। কিন্তু কোথায় তিনি তা পাচ্ছিলেন না। এক জুয়েলারি ব্যবসায়ী তাঁকে কলকাতার এই দোকানের ঠিকানা দেন। এরপরই তিনি এখানে আসেন। তাঁর কথায় বিশ্বাস করে আড়াই কেজি সোনা দেন জোড়াসাঁকোর ওই ব্যবসায়ী। অভিযুক্ত জানান, মধ্যপ্রদেশ ফিরে গিয়ে তিনি সোনার দাম পাঠিয়ে দেবেন। তাঁর কথায় আশ্বস্ত হয়ে দু’কোটি টাকার সোনা দিয়ে দেন ওই ব্যবসায়ী। কিন্তু সপ্তাহখানেক কেটে যাওয়ার পরেও কোনও ফোন পাননি জোড়াসাঁকোর ওই ব্যবসায়ী। ফোন বন্ধ পান। এরপর চলতি মাসের শুরুতে তিনি জোড়াসাঁকো থানায় অভিযোগ করেন। তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পারে, অভিযুক্ত মালদহে রয়েছেন। সেখানে হানা দিয়ে তাঁকে ধরা হয়।