ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
গার্ডেনরিচ কাণ্ডকে ঘিরে বহু জল ঘোলা হয়েছে। এর মাঝে কলকাতা ৪ ও ৫ নম্বর বরোর ৩৬ এবং ৩৭ নম্বর ওয়ার্ডে ঠিকা প্রপার্টি, এনিমি প্রপার্টি (পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের নাগরিকের মালিকানাধীন জমি, যা বর্তমানে সরকারের অধীনে রয়েছে) ও ওয়াকফ প্রপার্টিতে চারটি বেআইনি নির্মাণের অভিযোগে মামলা দায়ের হয়েছিল হাইকোর্টে। সেই মামলায় পুরসভার কাছে রিপোর্ট তলব করেছিল প্রধান বিচারপতি টি এস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। শুক্রবার পুরসভার তরফে রিপোর্ট দিয়ে জানানো হয়, আদালতের নির্দেশ মতো বেআইনি নির্মাণগুলি চিহ্নিত করা হয়েছে। সেগুলি ভাঙার জন্য প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপও করা হচ্ছে। কিন্তু প্রধান সমস্যা হচ্ছে, ওই নির্মাণগুলি দখল করে রয়েছেন বাসিন্দারা। তাঁদের উচ্ছেদ করতে গেলে প্রতিরোধের মুখে পড়তে হচ্ছে।
শুধু তাই-ই নয়, রিপোর্টে আরও উল্লেখ করা হয়, যে সব বাড়ির একাংশ ভেঙে ফেলা হচ্ছে, সেগুলি আবার নির্মাণ হয়ে যাচ্ছে। পুরসভার তরফে এই রিপোর্ট জমা পড়ার পরই প্রধান বিচারপতি টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ দেন। এছাড়াও ডিভিশন বেঞ্চ ওই নির্দেশে উল্লেখ করেছে, ১৫ জুনের মধ্যে ওই নির্মাণগুলি খালি করে দিতে হবে। যদি কেউ প্রতিরোধ করেন, তাঁর বিরুদ্ধে ফৌজদারি ব্যবস্থা নেবে পুলিস।