ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
গত ১৪ এপ্রিল ভোরে সলমন খানের বান্দ্রার অ্যাপার্টমেন্টে গুলি চালায় লরেন্স বিষ্ণোই গোষ্ঠীর দুই সদস্য। ভিকি গুপ্ত ও সাগর পাল নামক দু’জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল গুজরাত থেকে। পাশাপাশি ঘটনার ১০ দিন পর বন্দুক সাপ্লাইয়ের জন্য অনুজ থাপান ও সোনু কুমারকেও গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ১০জন বন্দির সঙ্গে থাকত অনুজ। তাদের পাহারার জন্য চার থেকে পাঁচজন আধিকারিক থাকতেন। বুধবার সকাল ১১টা নাগাদ বাথরুমে গিয়েছিল সে। সেখানেই আত্মহননের চেষ্টা করে অভিযুক্ত। পরে তাকে মুম্বইয়ের সেন্ট জর্জ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। যদিও পুলিসের এই দাবি মানতে নারাজ তার পরিবার। সংবাদসংস্থাকে তার দাদা বলেছেন, ‘ছ’সাত দিন আগেই ওকে পুলিস নিয়ে গেল। আর আজ বলা হচ্ছে, আত্মহত্যা করেছে। অনুজ ভীতু প্রকৃতির ছেলে নয়। ও আত্মহননের পথ বেছে নিতে পারে না। ওকে পুলিস খুন করেছে। ও সামান্য ট্রাক হেল্পারের কাজ করত। আমরা এর বিচার চাই।’ ঘটনাটি খতিয়ে দেখছে পুলিস।