যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
কোনও দল কোথাও প্রচার বা ভোটকেন্দ্রিক কোনও কর্মসূচি করতে চাইলে নির্বাচন কমিশনের ‘সুবিধা’ পোর্টালের মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। প্রতিদিন সেখানে সব দলের দরখাস্ত জমা পড়ছে। সেখান থেকেই জানা গিয়েছে, সোমবার পর্যন্ত প্রায় ২০০০ আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে দেড় হাজারের বেশি আবেদন মঞ্জুর করা হয়েছে।
যাদবপুর কেন্দ্র জেতার জন্য ডান-বাম সব পক্ষই প্রচারে কোনও খামতি রাখতে চাইছে না। সাতটি বিধানসভার বিভিন্ন অঞ্চলে ঘুরে ঘুরে প্রচার চালাচ্ছেন তাঁরা। এখনও পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড হয়েছে যাদবপুর বিধানসভা অঞ্চলে। খুব একটা পিছিয়ে নেই সোনারপুর দক্ষিণ। এই দু’টি জায়গায় সবচেয়ে বেশি মিটিং-মিছিল ও অন্যান্য কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। মথুরাপুর এবং জয়নগর লোকসভা কেন্দ্রের সব বিধানসভাতেই প্রায় সমান সমান প্রচারের আবেদন জমা পড়েছে। জয়নগর কিছুটা এগিয়ে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, এই লোকসভা আসনে বাম ও বিজেপির তুলনায় তৃণমূল প্রার্থী প্রতিমা মণ্ডলের প্রচার কর্মসূচি অনেকটাই বেশি। প্রতিদিন এক-একটি বিধানসভার বিস্তীর্ণ অঞ্চলে তাঁর কর্মসূচি দেখা গিয়েছে। অন্যান্য দলের প্রার্থী মাঝেমধ্যে ‘ইনডোর মিটিং’ করে দিন শেষ করছেন। এই লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যে গোসাবায় সর্বাধিক রাজনৈতিক কর্মসূচি দেখা গিয়েছে। মথুরাপুরে তৃণমূলের তুলনায় বিজেপি ও বামেদের প্রার্থীর নাম অনেকটাই পরে ঘোষণা হয়েছিল। তার ‘অ্যাডভান্টেজ’ নিয়ে শুরু থেকেই বিভিন্ন প্রান্তে প্রচার সেরে রাখেন তৃণমূল প্রার্থী বাপি হালদার। ইতিমধ্যে গোটা সাগর ব্লকে এক রাউন্ড প্রচার শেষ করে ফেলেছেন তিনি। কিন্তু ডায়মন্ডহারবারের বিস্তীর্ণ এলাকায় সেভাবে কোনও দলেরই প্রচার কর্মসূচি দেখা যাচ্ছে না। ‘সুবিধা’ পোর্টালের তথ্য বলছে, এই লোকসভা আসনের ফলতা, বিষ্ণুপুর, বজবজ ও মেটিয়াবুরুজ বিধানসভায় মিটিং-মিছিলের জন্য হাতে গোনা আবেদন জমা পড়েছিল। শুধুমাত্র ডায়মন্ডহারবার বিধানসভায় বিভিন্ন দলের প্রার্থীরা একটু বেশি প্রচার করছেন।