বহু প্রচেষ্টার পর পারিবারিক সম্পত্তি বিভাজনে শরিকি সহমত। ব্যবসা, পেশা ও ধর্মকর্মে শুভ সময়। ... বিশদ
এই রাস্তাটি ই এম বাইপাসকে কাঁকুড়গাছির সঙ্গে যুক্ত করেছে। নিয়মিত বহু গাড়ি যাতায়াত করে। পাশেই রয়েছে একটি কলোনি। সেখানকার বাচ্চারা রাস্তার ধারে খেলাধুলো করে। গাড়ি দ্রুত গতিতে চলার কারণে দুর্ঘটনা ঘটে। তাই ওই দুর্ঘটনার পর বেঙ্গল কেমিক্যালস হয়ে পূর্বাশা আবাসনের গেট পর্যন্ত চারটি বাম্পার নতুন করে বানানো হয়েছে। কিন্তু তাতেও সন্তুষ্ট নন স্থানীয়রা। কাঁকুড়গাছি পোস্ট অফিস থেকে ঘোষবাগান সুকান্ত উদ্যান পর্যন্ত ফুটপাত রয়েছে। কিন্তু, তারপর থেকে সরকারি বাসস্ট্যান্ড হয়ে পুর্বাশা, সেখান থেকে বেঙ্গল কেমিক্যালস পর্যন্ত গোটা পথে ফুটপাত প্রায় নেই বললেই চলে। জায়গায় জায়গায় ফুটপাত দখল হয়ে গিয়েছে। ফলে ফুটপাতে হাঁটাচলার সুযোগ নেই। স্থানীয় বাসিন্দা পাঁচু সাউ বলেন, ‘গোটা রাস্তায় একদিকে কোনও রেলিং নেই। অনেকাংশে ফুটপাতও ভাঙাচোরা। আমরা মোটা শক্তপোক্ত রেলিং লাগানোর দাবি জানিয়েছি।’ ওই পথে বাইপাসের কাছে অনেকটা জায়গাজুড়ে খোলা নর্দমা রয়েছে। সাফাই না হওয়ায় দুর্গন্ধ ছড়ায় বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এ প্রসঙ্গে স্থানীয় ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার শান্তিরঞ্জন কুণ্ডু বলেন, ‘ওই রাস্তায় অনেক সমস্যা রয়েছে। বহুবার পুরসভার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে জানিয়েছি। কোনও কাজ হয়নি। আবারও বলব। ওখানে স্থানীয়দের নানা দাবি রয়েছে।’ সেই সঙ্গে তাঁর আরও সংযোজন, ‘ইএসআই হাসপাতালের পাশ থেকে বাইপাসে আসার রাস্তাটির অবস্থাও খারাপ। রাস্তার ধারে বসতি তৈরি হয়েছে। সেখানেও দ্রুত বেগে গাড়ি চলাচল করে। ওখানেও কোনওদিন বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। বাসিন্দাদের অন্যত্র সরানোর প্রয়োজন রয়েছে। সেটাও পুর কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি।’