যে কোনও ব্যবসায় অগ্রগতি আশা করা যায়। মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভদের কর্মের প্রয়োগ পদ্ধতি নিয়ে সমস্যা হতে ... বিশদ
এতটা কড়াকড়ি নিয়ে অসন্তুষ্ট অনেকেই। বিশেষত নিয়ম মেনে রোজকার রোগী পরিষেবার কাজ চালাতে গেলেও তো ঘড়ি অপরিহার্য। সেই ঘড়িই বাদ? তাঁদের বক্তব্য, সংক্রমণই যদি যুক্তি হয়, তাহলে তো প্রাইভেট চেম্বারেও একই নিয়ম মানা উচিত। বেসরকারি ডাক্তাররা মানবেন? যদিও চিকিৎসকদের একটি মহল রোগীদের স্বার্থে এই সিদ্ধান্তকে স্বাগতই জানাচ্ছেন। কেন্দ্রের যুক্তিকে মানছেন বিশিষ্ট ক্রিটিক্যাল কেয়ার বিশেষজ্ঞ ডাঃ সুগত দাশগুপ্ত। বলেন, সংক্রমণ এড়াতে এই সিদ্ধান্ত নিয়ে ঠিকই করেছে কেন্দ্র। ভুবনেশ্বর এইমসের এক সিনিয়র চিকিৎসক বলেন, ওয়ার্ডে এতটা কড়াকড়ি না-করলেও ওটি, আইসিইউ, এইচডিইউয়ের মতো জায়গায় এই নির্দেশ বলবৎ হওয়া উচিত। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রের খবর, ৯ এপ্রিল জারি করা ওই নির্দেশনামায় মোবাইল ব্যবহার নিয়েও কড়াকড়ির কথা বলা হয়েছে। তাতে জানানো হয়েছে, শুধু অলঙ্কারই নয়, মোবাইল ব্যবহার করলেও সংক্রমণের আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই রোগীদের থাকার জায়গায় এবং আশঙ্কাজনক ইউনিটগুলিতে মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না স্বাস্থ্যকর্মী ও চিকিৎসকরা। যেমন—আইসিইউ, এইচডিইউ,পোস্ট অপারেটিভ ইউনিট, অপারেশন রুম প্রভৃতি জায়গায়। প্রয়োজনে হাসপাতালগুলি হাত ধোয়ার ক্ষেত্রে নিজেদের আদর্শ আচরণবিধিতে পরিবর্তন আনতে পারে। কোথায় ঘড়ি ব্যবহার করা যেতে পারে, নির্দিষ্টভাবে তারও উল্লেখ করতে পারেন তারা।