সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
নিজের চরিত্র প্রসঙ্গে অ্যানামেরি বলেন, ‘দেবযানী মামারবাড়িতে বড় হয়েছে। ওর মা, বাবা নেই। অভাবের সংসারে আরও একজনের দায়িত্ব নিতে মামি রাজি নন। দেবযানী বাড়ি থেকে চলে গেলেই যেন ভালো। মেয়েটি যদিও এসবে কিছু মনে করে না। ও ডানপিটে। বাড়ির কাজ পারে না। কিন্তু ভালো ভাবে পুজো করতে পারে। ঈশ্বরে প্রবল বিশ্বাস রয়েছে ওর। আশা করি ঈশ্বরের আশীর্বাদে এই ধারাবাহিক দর্শকের ভালো লাগবে।’ অন্যদিকে সিদ্ধার্থ বলেন, ‘আমার চরিত্রটি খুব রাগী, আদর্শবাদী। ঈশ্বরে তেমন বিশ্বাস নেই। কলকাতা থেকে গ্রামে গিয়ে মানুষের অন্ধবিশ্বাস যখন দেখছে সে, সেসব সহ্য করতে পারে না। নিজের মতো করে সকলকে সেটা বোঝানোর চেষ্টা করে। ‘ফাগুনের মোহনা’র পর আবার জুটি হিসেবে অ্যানামেরির সঙ্গে কাজ করব। সকলের ভালো লাগবে বলেই আমার বিশ্বাস।’