সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
গোয়েন্দার সহকারী
শহরে এক নতুন গোয়েন্দার আগমন হতে চলেছে। ‘ফেলুবক্সী’। আর তার সহকারী হিসেবে দেখা যাবে মধুমিতাকে। এই ছবিতে এক রেডিও জকির চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিনি। ‘আমার চরিত্র দেবযানী খুব মিষ্টি, ছটফটে। যে খুব সুন্দর কথা বলতে পারে। যখন খুব সিরিয়াস সময় আসে, তখনও সে খুব মার্জিত। ঠান্ডা মাথায় ভাবে, সেই পরিস্থিতিতে তার ঠিক কী করা উচিত’, বললেন অভিনেত্রী। ডিটেকটিভ থ্রিলার
ডিটেকটিভ থ্রিলার ঘরানা ব্যক্তিগতভাবে খুবই পছন্দের মধুমিতার। তাঁর কথায়, ‘এই ছবিটা যদিও ডার্ক থ্রিলার নয়। তবে এই গল্পের মধ্যে একটা রহস্য রয়েছে। গোয়েন্দা (সোহম চক্রবর্তী অভিনীত চরিত্র) মানেই যে তাকে গুরুগম্ভীর থাকতে হবে, তার কোনও মানে নেই। খাদ্যরসিক মানেই যে খুব মজার হতে হবে, তারও কোনও মানে নেই। এই চরিত্রটার মধ্যে একটা ব্যালেন্স আছে, সেটাই এই গল্পের ইউএসপি।’
কেমিস্ট্রি
সোহম চক্রবর্তীর সঙ্গে প্রথমবার কাজ করার অভিজ্ঞতা শেয়ার করে মধুমিতা বলেন, ‘সোহম অসাধারণ অভিনেতা। শট দেওয়ার আগে পুরো বিষয়টা খুব সহজ করে দিতেন। সেটে কমফর্টেবল হওয়ার কারণে কাজটা করতে সুবিধে হয়েছিল।’
জীবন যেমন
মধুমিতার জীবনে এখন নতুন প্রেমের আনাগোনা। দেবমাল্য চক্রবর্তীর সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্কের কথা লুকিয়ে রাখেননি অভিনেত্রী। হেসে বললেন, ‘এর আগে আমার জীবনে শুধু কাজ, পরিবার ছাড়া আর কিছু ছিল না। আমি যন্ত্রের মতো হয়ে যাচ্ছিলাম। প্রেমে পড়ার পর আবার যেন মানুষে পরিণত হচ্ছি। এতেই আমি খুব খুশি। একসঙ্গে বেড়াতে যাচ্ছি। ভালো সময় কাটছে।’
কানেক্টিভিটি
সোশ্যাল মিডিয়া অনেকের কাছে খুব পার্সোনাল স্পেস। অনেকের কাছে আবার কাজের মাধ্যম। মধুমিতার জীবনে সোশ্যাল মিডিয়ার গুরুত্ব কতটা? স্পষ্ট বললেন, ‘আমার কাছে এটা কাজের জায়গা। কারণ এখান থেকে আমার কাছে কাজের সুযোগ আসে। তাই সোশ্যাল মিডিয়াকে আমি পেশাগত দিক থেকে দেখতে পছন্দ করি। এখানে যদি কোনও ব্যক্তিগত পোস্ট করি সেটা শুধুমাত্র আমার অনুরাগীদের জন্য।’
টেলিভিশন
টেলিভিশন মধুমিতাকে জনপ্রিয়তা দিয়েছে। কারও কাছে তিনি ‘পাখি’ চরিত্রের জন্য প্রিয়, কেউ বা তাঁকে ‘ইমন’ চরিত্রের নামে মনে রেখেছেন। সেই জায়গায় আবার ফিরতে ইচ্ছে করে? মধুমিতার উত্তর, ‘এত বছর পরে যদি টেলিভিশনে ফিরি, তেমন গল্প নিয়েই ফিরতে চাই যেটা আমার ফেরাটাকে সার্থক করবে।’