সম্পত্তি সংক্রান্ত আইনি প্রচেষ্টায় সাফল্যের সম্ভাবনা। ন্যায্য অর্থ সঠিক সময়ে নাও পেতে পারেন। অর্থপ্রাপ্তির যোগ ... বিশদ
সত্যি বলে সত্যি কি কিছু নেই? অনির্বাণের ব্যাখ্যা, ‘সত্যি বলে সত্যি কিছু নেই এই কথাটার মানে আসলে সব কিছুই আপেক্ষিক। ভালো খারাপ, সত্যি মিথ্যে সবই আপেক্ষিক।’ হিন্দি নাটক ‘রুকা হুয়া ফ্যায়সলা’ অবলম্বনে তৈরি ছবিটিতে বারো ধরনের, বারো রকমের পেশার মানুষ আদালতে একটি বিচারাধীন বিষয়ে সাক্ষ্য দিতে আসে। তারকাখচিত ছবিটিতে অনির্বাণের ভূমিকা একজন অবাঙালি ব্যাবসায়ীর। নাম আগরওয়াল। নিবাস কলকাতা। নিজের অভিনীত চরিত্র নিয়ে আগাম কিছু বলতে না চাইলেও অনির্বাণের বিশ্লেষণ, ‘এখানে প্রতিটি চরিত্রই সাদা এবং কালো। দোষে, গুণে মেশানো মানুষ সব।’
অন্যদিকে, একেনের ভূমিকায় অভিনয় করার অনুভূতি অনির্বাণের কাছে অনেকটা ‘অনেকদিন বাইরে থেকে দু’দিন ঘরে ফেরার মতো।’ তবুও অন্যান্য চরিত্রের সঙ্গে একেনকে কখনও আলাদা করতে চান না তিনি। তাঁর যুক্তি, ‘একেন একটা পরিচিত চরিত্র। দর্শকরা অনেকবার দেখেছেন এবং অনেকেই পছন্দ করেন। সেক্ষেত্রে একেনের একটা সুবিধে আছে। আর আগরওয়াল চরিত্রটা নিশ্চয়ই আমি জীবনে দ্বিতীয়বার করব না। এটা একটা নতুন অ্যাপ্রোচ।’
প্রযোজকদের ব্যাবসায়িক কৌশল ও বাজার নিয়ে সংশয়ের কারণেই ইদানীং কম সংখ্যক ছবি মুক্তি পাচ্ছে বলে মনে করেন অনির্বাণ। তাঁর কথায়, ‘আমারই সাতটা ছবি তৈরি হয়ে গিয়েছে। বাজার সম্পর্কে নিশ্চিত না হলে প্রযোজক ছবি রিলিজ কেন করবেন?’ আশাবাদী অভিনেতার মত, বিষয় বৈচিত্র্য ও পরীক্ষা-নিরীক্ষাকে স্বাগত জানিয়েও ‘খাদান’-এর মতো আপাদমস্তক বাণিজ্যিক ফর্মুলায় তৈরি ছবির দরকার আছে। তাঁর দাবি, ‘দর্শকরাই প্রমাণ করে দিলেন তাঁরা খাদান- এর মতো ছবি চান। এই ভালো লাগাটা বাংলা সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির জন্য খুব জরুরি ছিল।’