হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
‘খতরোঁ কে খিলাড়ি’তে কৃষ্ণার নিজস্ব স্ট্র্যাটেজি কি? ‘এই রিয়ালিটি শো-র আগের পর্বগুলো দেখে বুঝেছি যে ব্যক্তিত্বের দিক থেকে অন্যান্যদের থেকে আমি অনেকটাই আলাদা। এই শো-তে আমি আমার নিজস্বতাকে তুলে ধরার চেষ্টা করব। আর এটাই আমার ইউএসপি’, বললেন কৃষ্ণা। এতে টিকে থাকার জন্য কঠিন পরিস্থিতির সঙ্গে লড়ে যান প্রতিযোগীরা। তবে কৃষ্ণার লড়াই তাঁর নিজের সঙ্গে। তাঁর কথায়, ‘আমার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী আমি নিজেই। আগের সিজিনগুলো দেখে বুঝেছি, এখানে মানসিক খেলা বেশি হয়। আমি যদি নিজের মনের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারি, তাহলে আমি অনেক দূর যেতে পারব।’
এই রিয়ালিটি শো-এ বিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জ থাকে প্রতিযোগীদের জন্য। কৃষ্ণা কীসে বেশি ভয় পান? হেসে বললেন, ‘সব স্টান্টের মধ্যেই মজার উপাদান লুকিয়ে আছে। শুধুমাত্র ‘শকিং’ স্টান্টের মধ্যে কোনও মজা নেই। এরজন্য আগাম কোনও প্রস্তুতি নেওয়া যায় না। আর এই স্টান্টটা নিয়ে আমার ভয় রয়েছে।’
টাইগারের মতো কৃষ্ণা নিজেও অত্যন্ত ফিটনেস ফ্রিক। তাঁর ফিটনেস রুটিন ফাঁস করে বললেন, ‘ওয়েট-লিফটিং আমি বেশি পছন্দ করি। আর এটা দিয়েই আমার দিন শুরু হয়। তবে আমি নির্দিষ্ট কোনও ডায়েট করি না।’ টাইগারের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কটা বন্ধুত্বের। আবার একে অন্যের কাজের বড় সমালোচক। স্বাধীন পরিবেশে বড় হয়েছেন, সেটা তাঁর চলার পথের শক্তি বলে মনে করেন কৃষ্ণা। ‘আমার বাবা-মা কেউ কঠোর নন। ওঁরা মতামত অবশ্যই দেন। কিন্তু সেটা আমাদের উপর চাপিয়ে দেন না। বরং আমরা নিজেদের ভুল থেকে শিক্ষা নিলে ওঁরা খুশি হন।’
ফিল্মি পরিবারের কন্যা হলেও কৃষ্ণার মতে তাঁর এই সফর একান্ত নিজের। এর আগে মিউজিক ভিডিও-তে দেখা গেছে তাঁকে। হিন্দি ছবিতে কবে দেখা যাবে? জ্যাকি-কন্যা বললেন, ‘এর আগে মিউজিক ভিডিওতে আমি কৃষ্ণা হিসাবেই ছিলাম। অন্য কোনও চরিত্রে অভিনয় করতে হয়নি। সিনেমায় আমি অন্য কোনও চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরতে পারব বলে মনে করি না।’