শরীর-স্বাস্থ্যের প্রতি নজর দেওয়া প্রয়োজন। কর্মক্ষেত্রে উন্নতির সম্ভাবনা। গুপ্তশত্রুতার মোকাবিলায় সতর্কতা প্রয়োজন। উচ্চশিক্ষায় বিলম্বিত সাফল্য।প্রতিকার: ... বিশদ
চারটে ছোট ছোট গল্পকে কেন্দ্র করে ছবি এগিয়েছে। রূপকের মোড়কে সমাজ জীবনকে দেখার চেষ্টা করেছেন পরিচালক। স্বর্গ থেকে দুই অবতার এই সময়ের মানুষকে দেখতে মর্ত্যে নেমে আসেন— একজন সাদা ও অন্যজন কালোর প্রতীক। এই দু’জনের চোখ দিয়েই চারটে আড্ডার সঙ্গে পরিচিত হন দর্শক। প্রথম গল্পে কলেজের বন্ধুদের আড্ডার মধ্যে দিয়ে তাদের জীবনবোধের কথা জানা যায়। দ্বিতীয় গল্পে এক বর্ষীয়ান অধ্যাপকের আদর্শ সামনে আসে। তৃতীয় গল্পে পাওয়া যায় এক প্রবাসী ভারতীয় পরিচালকের গল্প। চতুর্থ গল্পে আড্ডার মধ্যে দিয়েই একজন স্ট্রাগলিং নায়িকা ও তাঁর স্বামীর প্রকৃত ছবি ফুটে ওঠে।
ছবির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, সব্যসাচী চক্রবর্তী, সায়নী ঘোষ, ইন্দ্রাশিস রায়, সৌরভ দাস, প্রান্তিক বন্দ্যোপাধ্যায়, দীপাংশু আচার্য। বঙ্গজীবন থেকে আড্ডা কি সত্যিই হারিয়ে যেতে বসেছে? দেবায়ুষ বললেন,‘আসলে পড়াশোনা করতে যখন বিদেশে গিয়েছিলাম, তখন কলকাতার স্মৃতি মানেই ছিল পুজোর দিনগুলোর আড্ডা। আর বিদেশ থেকে ফিরে দেখলাম কলকাতা অনেকটাই বদলে গিয়েছে। মানুষ ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। তবু এখনও আড্ডা আছে। সেটা হয়তো সোশ্যাল মিডিয়ায় জায়গা করে নিয়েছে। তাই আড্ডাকে ধরে রাখতে পারলে মনে হয় আমরাও ভালো থাকব।’