পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
তৃতীয় অধ্যায় আসলে তিনটি অধ্যায়ের গল্প। স্পোর্টস টিচার কৌশিক বাবাকে খুঁজতে গিয়েছিল দেওঘর। সেখানে হঠাৎ করেই তাঁর সঙ্গে পুরনো প্রেমিকা শ্রেয়ার দেখা হয়। কৌশিক-শ্রেয়ার কেন সম্পর্ক ভাঙল? কৌশিক কি আবার তাঁর হারানো প্রেম ফিরে পাবে? এমন সব প্রশ্নের উত্তর তিনটি অধ্যায়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন পরিচালক। কৌশিকের ভূমিকায় অভিনয় করছেন আবির চট্টোপাধ্যায় ও শ্রেয়ার ভূমিকায় দেখা যাবে পাওলি দামকে। পরিচালক বলছেন,‘কৌশিক আর শ্রেয়ার চরিত্রে আবির আর পাওলি ছাড়া কারও নাম ভাবতেই পারিনি আমি।’ প্রায় বছর সাতেক পরে আবার জুটিতে দেখা যাবে এই দু’জনকে। শেষবার বেডরুম ছবিতে আবির-পাওলি দর্শকদের মন জয় করেছিলেন। এবারও সেই ম্যাজিক দেখা যাবে? আশাবাদী দু’জনেই। ছবিতে আবিরের চরিত্রে গ্রে শেডস রয়েছে। পাওলি এখানে শান্ত চরিত্রের মেয়ে। বটানিস্ট। গাছপালাই তাঁর জগৎ। কিন্তু কেন সে একা থাকে, সেটাই তো রহস্য। মনোজ বললেন,‘গল্পটা তো এক লাইনের। একটি ছেলে তাঁর পুরনো প্রেম ফিরে পেয়েছে। আসল মজাটা ছবির প্রেজেন্টেশনে।’
রোমান্টিক থ্রিলার বলে ‘বাঙালির ভ্যালেন্টাইনস ডে’ সরস্বতী পুজো আর প্রকৃত ভ্যালেন্টাইনস ডে’র আগে তৃতীয় অধ্যায় মুক্তি পাচ্ছে। আবির বলছেন,‘ভাববেন না এটা কোনও ত্রিকোণ প্রেমের গল্প। আসলে এটা কিন্তু তিনটি বয়সের গল্প।’ সেই কথার রেশ ধরেই পাওলি বলেন,‘তিন বয়সের ভালোবাসার গল্প একটা মোড়কে বন্দি। ভালোবাসার দিনের আগেই ছবি মুক্তি পাচ্ছে। তাই ছবি মিস করলে চলবে না।’
এর আগে মনোজের ‘আমি জয় চ্যাটার্জি’ ছবিতে কাজ করেছিলেন আবির। তবে সেই ছবি খুব একটা চলেনি। পাওলি অবশ্য এই প্রথম মনোজের পরিচালনায় কাজ করলেন। যদিও ‘এলার চার অধ্যায়’-এর মতো ছবিতে পাওলি অভিনয় করেছেন, যার সহকারী পরিচালক ছিলেন মনোজ। মুক্তির আগেই ‘তৃতীয় অধ্যায়’র গান বেশ হিট। চারটে গানই বেশ ভালো। সঙ্গীত পরিচালক অরিন প্রসেনজিৎ শ্রোতাদের মন জয় করেছেন বলাই যায়।