বদমেজাজ ও কঠিন ব্যবহারে ঘরে-বাইরে অশান্তি ও শত্রুতা। পেট ও বুকের সংক্রমণে দেহসুখের অভাব। কর্মে ... বিশদ
১. শসা ৩-৪ টুকরো, পুদিনাপাতা ৬-৭টি, পাতিলেবু একটা টুকরো করা ৩-৪ ঘণ্টা ১টি কাচের বোতলে ১ লিটার জলে ভিজিয়ে রেখে দিন। এরপর সারাদিন ধরে এই পানীয় পান করতে পারেন।
২. সিয়া সিড এক টেবিল চামচ, এক টুকরো পাতিলেবু, আদা কুচি ২-৪ পিস আগের মতোই ১ লিটার জলে ভিজিয়ে রাখুন। মনে রাখবেন, এই পানীয় পান করার আগে আগে অবশ্যই মিশ্রণটিকে ভালোভাবে চামচ দিয়ে গুলিয়ে নেবেন।
৩. আপেল ২-৩ টুকরো, পাকা পেঁপে ২ টুকরো, মুসাম্বি ২ টুকরো, পুদিনা পাতা ৫ থেকে ৬টি আগের মতো ১ লিটার জলে ভিজিয়ে রেখে পান করতে পারেন।
৪. গাজর ২-৩ টুকরো, মৌরি ১ চা চামচ, লাউ কোরা ১ চামচ, পাতিলেবু ১ টুকরো আগের মতোই কাঁচের পাত্রে ভেজাতে হবে মোটামুটি ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা।
৫. দইয়ের ঘোল: আমাদের ট্রাডিশনাল খাবারগুলোই কিন্তু সবচেয়ে বেশি পুষ্টিকর। তাই প্রতিদিন ১ চিমটে বিট নুন ও জিরেভাজার গুঁড়ো সহযোগে লস্যি বা ঘোল কিন্তু ডায়েটে অবশ্যই রাখতেই হবে।
৬. ক্যামোমাইল টি: শুনতে অনেকের কাছেই হয়তো নতুন, কিন্তু এর গুণাগুণ প্রচুর। শরীরকে ডিটক্সিফাই করা, ব্লাডপ্রেশার ও সুগার নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি প্রচুর উপকার কিন্তু আমরা পাই। তবে এই চা অবশ্যই ঠান্ডা পান করতে হবে।
৭. এছাড়াও যে কোনও ফলের রস, ডাবের জল পান করা যেতেই পারে। তবে বাইরের কাটা ফলের জ্যুস এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। আর অবশ্যই সারাদিনে কমপক্ষে ৩ লিটার জল পান করতে হবে।
৮. পুজোর কয়েকটা দিন ব্রেকফাস্টে সহজপাচ্য খাবার যেমন ওটস-দই বা চিঁড়ে-দই ইত্যাদি খান। এর মাধ্যমে পেট ও মন দুইই ঠান্ডা থাকবে।