উচ্চতর বিদ্যায় শুভ। যে কোনও কর্মে উপার্জন বাড়বে। ব্যবসার গতি ও আয় বাড়বে। ... বিশদ
১৬৮ বছর প্রাচীন এই স্কুলে কোনও জীর্ণতার ছাপ নেই। সময়ের সঙ্গে এই স্কুল উন্নত থেকে উন্নততর হয়েছে ক্রমশ। পড়ুয়াদের পাশাপাশি এর কৃতিত্ব শিক্ষক-শিক্ষিকা, শিক্ষাকর্মী ও অভিভাবকদের।
১৮৫৪ সালে পথচলা শুরু হয় নদীয়া জেলার অন্যতম প্রাচীন এই স্কুলের। ত্রৈলোক্যনাথ লাহিড়ীসহ স্থানীয় বেশ কিছু বিদ্যোৎসাহী মানুষের উৎসাহে ব্রিটিশ আমলে তৈরি হয়েছিল স্কুলটি। পরাধীনতার গ্লানি থেকে স্বাধীনতা আনন্দ— সবকিছুর সাক্ষী থেকেছে এই স্কুল।
তিন বিঘা জমির উপর গড়ে উঠেছে প্রতিষ্ঠানটি। ছাত্র সংখ্যা প্রায় ২ হাজার। এছাড়াও স্কুলের অনতিদূরে রয়েছে বিশাল খেলার মাঠ। বাংলা মাধ্যমের সঙ্গেই তিন বছর আগে শুরু হয়েছে ইংরেজি মাধ্যমও।
শিক্ষা-সংস্কৃতির ধারক ও বাহক এই প্রতিষ্ঠান পূর্ণাঙ্গ মানুষ তৈরির লক্ষ্যে লেখাপড়ার পাশাপাশি নিয়মানুবর্তিতা, অনুশীলন ও খেলাধুলোয় জোর দেয়। নিয়মিত সামাজিক কাজেও অংশ নেয় এখানকার পড়ুয়ারা।
স্কুলের ছাত্রদের মানসিক বিকাশের জন্য রয়েছে সমৃদ্ধ গ্রন্থাগার, স্মার্ট ক্লাসরুম, মাল্টিজিম ও অডিটোরিয়াম। রয়েছে হেরিটেজ বিল্ডিং। রাজ্য শিক্ষা দপ্তরের তরফে দেওয়া হয়েছে প্রথম শ্রেণির বিদ্যালয়ের শংসাপত্র।
তবে, ইংরেজি মিডিয়ামটিকে আরও মসৃণভাবে পরিচালনার জন্য চাই বেশ কিছু ক্লাসরুম, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মী। আশা করি, খুব দ্রুত প্রশাসনিক সহযোগিতায় এই সমস্যা কেটে যাবে।
প্রধান শিক্ষক