ট্রেন এবং স্টেশন চত্বরের পরিচ্ছন্নতা—সংসদের অন্দরে ও বাইরে বারবার এই একটি ইস্যুই ক্ষোভপ্রকাশের অন্যতম মাধ্যম। তার কারণ, রেলের পরিষেবার সঙ্গে দেশের আম আদমির সরাসরি সংযোগ। আর এই ইস্যুতেই পূর্ব রেলকে তুলোধোনা করল ক্যাগ।
স্বামীর বয়স ৭৫। স্ত্রী ৭০। বিয়ের পর পেরিয়ে গিয়েছে ৫৪টি বসন্ত। কিন্তু সুখ আসেনি সংসারে। সব থেকেও কী যেন নেই। ঘরে সারাক্ষণ বিরাজ করত শূন্যতা। অবশেষে সেই ঘর আলো করেই এল ফুটফুটে পুত্রসন্তান। নিমেষে ছড়িয়ে পড়ল খুশির ঝিলিক। চলল মিষ্টি বিলি।
অবশেষে মন্ত্রিসভা পেল মহারাষ্ট্র সরকার। তবে অর্ধেক। কারণ, এখনও বিজেপি এবং একনাথ সিন্ধে শিবিরের দর কষাকষি সমাপ্ত হয়নি। কিন্তু প্রথম পর্যায়ের মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণে একনাথ সিন্ধের জয় হল।
রেকর্ড গড়তে চলেছেন নীতীশ কুমার। ২০০০ থেকে ২০২২, গত ২২ বছরে অষ্টমবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী পদে শপথ নিতে চলেছেন তিনি। তারমধ্যে একদফায় হ্যাট্রিক। ২০০০ সালে প্রথমবার বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হন তিনি। তবে মেয়াদ ছিল মাত্র সাতদিন।
একের পর এক রাজ্যে বিধায়ক ভাঙিয়ে সরকার দখলের গেমপ্ল্যান এবার ‘ব্যুমেরাং’! মহারাষ্ট্র মডেল প্রয়োগের সুযোগই পেল না বিজেপি। তার আগে বিহারে আচমকা খোয়াতে হল সরকার। রাতারাতি সেখানে পালাবদল ঘটিয়ে ফেললেন জোটবদলের চ্যাম্পিয়ন নীতীশ কুমার।
উচ্চতর বিদ্যায় শুভ। যে কোনও কর্মে উপার্জন বাড়বে। ব্যবসার গতি ও আয় বাড়বে। ... বিশদ
নয়াদিল্লি: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পত্তির পরিমাণ ঘোষণা করল পিএমও। তথ্য অনুযায়ী তাঁর মোট সম্পত্তির পরিমাণ ২ কোটি ২৩ লক্ষ ৮২ হাজার ৫০৪ টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরের থেকে ২০২১-২২ আর্থিক বছরে তাঁর অস্থাবর সম্পত্তি বেড়েছে ২৬ লাখ ১৩ হাজার টাকা। বর্তমানে মোদির কোনও স্থাবর সম্পদ নেই। যেখানে ২০২১ সালের ৩১ মার্চের তথ্য অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রীর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল ১ কোটি ১০ লক্ষ। গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন ২০০২ সালের অক্টোবরে তিনজন মিলে একটি জায়গা কিনেছিলেন মোদি। সেখানে তিন অংশীদারের সমান ভাগ ছিল। প্রধানমন্ত্রীর অফিসের তথ্য অনুযায়ী সেই সম্পত্তি মোদি দান করেছেন।
প্রধানমন্ত্রীর মোট সম্পদের বেশিরভাগই ব্যাঙ্ক ও ডাকঘরে গচ্ছিত। ২০২২ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত মোদির হাতে নগদ টাকার পরিমাণ ৩৫ হাজার ২৫০ টাকা। পোস্ট অফিসে এনএসসি-তে রয়েছে ৯ লক্ষ ৫ হাজার ১০৫ টাকা। এলআইসির পলিসি ১ লক্ষ ৮৯ হাজার ৩০৫ টাকার। বন্ড, শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডে তাঁর কোনও বিনিয়োগ নেই। এছাড়া তাঁর সংগ্রহে চারটি সোনার আংটি আছে, যেগুলির ওজন সামান্যই। মূল্য ১ লক্ষ ৭৩ হাজার টাকা। তাঁর নিজের কোনও গাড়ি নেই। দিল্লিতেও প্রধানমন্ত্রীর নিজের কোনও বাড়ি, ফ্ল্যাট নেই। পিএমওর ওয়েবসাইটে গেলেই এই তথ্য মিলবে। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও তাঁর মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন সদস্যও সম্পত্তির হিসেব পেশ করেছেন। তাঁদের মধ্যে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ২ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা। তাঁর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ৯৭ লক্ষ। নিজেদের আয় ঘোষণা করা বাকি মন্ত্রীরা হলেন ধর্মেন্দ্র প্রধান, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, হরদীপ সিং পুরী, পুরষোত্তম রুপালা, জি কিষান রেড্ডি।
প্রধানমন্ত্রীর মোট সম্পদের বেশিরভাগই ব্যাঙ্ক ও ডাকঘরে গচ্ছিত। ২০২২ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত মোদির হাতে নগদ টাকার পরিমাণ ৩৫ হাজার ২৫০ টাকা। পোস্ট অফিসে এনএসসি-তে রয়েছে ৯ লক্ষ ৫ হাজার ১০৫ টাকা। এলআইসির পলিসি ১ লক্ষ ৮৯ হাজার ৩০৫ টাকার। বন্ড, শেয়ার বা মিউচুয়াল ফান্ডে তাঁর কোনও বিনিয়োগ নেই। এছাড়া তাঁর সংগ্রহে চারটি সোনার আংটি আছে, যেগুলির ওজন সামান্যই। মূল্য ১ লক্ষ ৭৩ হাজার টাকা। তাঁর নিজের কোনও গাড়ি নেই। দিল্লিতেও প্রধানমন্ত্রীর নিজের কোনও বাড়ি, ফ্ল্যাট নেই। পিএমওর ওয়েবসাইটে গেলেই এই তথ্য মিলবে। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও তাঁর মন্ত্রিসভার বেশ কয়েকজন সদস্যও সম্পত্তির হিসেব পেশ করেছেন। তাঁদের মধ্যে প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ২ কোটি ৫৪ লক্ষ টাকা। তাঁর স্থাবর সম্পদের পরিমাণ ২ কোটি ৯৭ লক্ষ। নিজেদের আয় ঘোষণা করা বাকি মন্ত্রীরা হলেন ধর্মেন্দ্র প্রধান, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, হরদীপ সিং পুরী, পুরষোত্তম রুপালা, জি কিষান রেড্ডি।
