Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অতীতের আয়না: গ্রীষ্মকালের পথচলা
অমিতাভ পুরকায়স্থ

উনিশ শতকের কলকাতাবাসী অনেক সস্তায় চাল খেয়েছেন ঠিকই। কিন্তু গ্রীষ্মের ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাকে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠ দেখিয়ে মেট্রোর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরায় ভ্রমণ? উঁহু, সেটা তাদের ভাগ্যে জোটেনি। একটা সময় তালপাতার ছাতা মাথায় দিয়ে পায়ে হেঁটে যাতায়াত করেছেন তাঁরা। এমনকী, ট্রাম পরিষেবা শুরুর দিনগুলিতে নগদ পয়সা দিয়ে ট্রামে চড়ার পরিবর্তে হেঁটে পথ চলার পক্ষপাতী ছিলেন বেশির ভাগ মানুষ। হরিনাভী থেকে কলকাতা— রোজ হেঁটে এসে অফিস করা ও বাড়ি ফেরত যাওয়ার মতো বাঙালি উনিশ শতকের কলকাতায় হামেশাই পাওয়া যেত।  বিদ্যাসাগর মহাশয় তো কলকাতা থেকে তারানাথ তর্কবাচষ্পতির বাড়ি কালনা পর্যন্ত হেঁটে গিয়েছিলেন! 
তবে কলকাতার পথে হাঁটাচলার যে খুব সুব্যবস্থা ছিল, সেটা ভাববার কারণ নেই। উনিশ শতকের একটা বড় সময় ধরেই রাস্তা ছিল মাটির। আর ফুটপাতও ছিল না। হুতোম প্যাঁচার নকশায় চড়ক পার্বণের সময়, মানে চৈত্র মাসের শেষে চিৎপুরের রাস্তার বর্ণনা থেকে জানা যায় যে, মেঘ করলেই কাদা আর না করলে এক হাঁটু ধুলো মাড়িয়েই লোকে যাতায়াত করত সেকালে। তাই ভাড়ার পালকি এসে কলকাতায় সাধারণ মানুষের চলাফেরার ধাঁচটাই বদলে দিল।  
তবে এটর্নি উইলিয়াম হিকির মতো সমাজের উঁচুতলার লোক তিনশো টাকা দামের পালকি চড়লেও অল্প বেতনের কেরানি বাবুদের অফিস যাতায়াতের বাহন হিসাবেই দেখা যেত সাধারণ ভাড়ার পালকিতেই। অন্তত সেকালের লেখাপত্র থেকে তেমনটাই জানা যায়। বনেদি বাড়ির মহিলারা পালকি চড়লে তাদের সম্ভ্রম রাখার জন্য পালকির দরজা বন্ধ করে তার উপর রঙিন কাপড়ের ঘেরাটোপ পরিয়ে দেওয়া হতো। সেই দমবন্ধ অন্ধকারেই মেয়েদের পালকি ভ্রমণ। রবীন্দ্রনাথ যাকে বলেছেন ‘চলতি গোরস্থান’।  ভাড়ার পালকিতে সেসব ব্যবস্থা না থাকলেও আরাম যে থাকত না, সে কথা হলফ করে বলা যায়।   
এরপর এল ঘোড়ার গাড়ির যুগ। একটু হলেও যাতায়াতের সুরাহা হল। আগে এক পালকিতে দু’জন চড়া যেত না। এবার যাকে বলে ‘শেয়ার’ করে যাওয়ার সুবিধে হল। কিন্তু গাড়ির ভেতর আরোহীদের বসার আরাম খুব বাড়ল কি? মনে হয় না। গরমকালে একই গন্তব্যের দু’জন স্থূলকায় ভদ্রলোকের মধ্যে বন্ধুত্ব থাকলেও তারা এক গাড়িতে সফর করা সব সময় এড়িয়ে চলতেন। ধর্মতলায় অবস্থিত ঠিকা গাড়ির আড্ডায় পরস্পর মুখোমুখি হলেও একে অপরকে এড়িয়ে যাওয়ার জন্য হাস্যকর পরিস্থিতি তৈরি হতো। আর এসবের কারণ ছিল গ্রীষ্মকালে এক ঘণ্টা ধরে ঠিকা গাড়ির কাঠগড়ার মধ্যে ঘর্মাক্ত কলেবরে বন্ধ থেকে পরস্পরের ধাক্কা খেতে খেতে যাওয়ার কষ্ট। সেটা একমাত্র ভুক্তভোগীর পক্ষেই বোঝা সম্ভব ছিল। তার উপর তাড়ি বা ধান্যেশ্বরীর কিঞ্চিৎ প্রভাবে নেশাগ্রস্ত হয়ে দুই গাড়োয়ান যদি গাড়ি ছোটানোর প্রতিযোগিতা শুরু করে, তাহলে দুর্ঘটনার আশঙ্কায় আরোহীদের প্রাণ নিয়েও টানাটানি পড়ত। 
সময় বদলাল। শহরের গণপরিবহণ হিসেবে সামনের সারিতে উঠে এল ঘোড়ায় টানা ট্রাম। কিন্তু অফিস বসার সময় ও অফিসবাবুদের বাড়ি ফেরার সময় হুড়োহুড়ি ব্যস্ততা লেগে যেত। প্রত্যেকেই আগে গন্তব্যে পৌঁছতে চায়। ১৮৮২ সালে সরকারের তরফে ট্রাম চলাচলের নিয়মে সিলমোহর দেওয়া হয়। নিয়ম হয় যে, প্রতি বেঞ্চে চারজন বসতে পারবে। কিন্তু অফিস টাইমের ভিড়ে দু’বেঞ্চের মাঝে আরও এক সারি লোক দাঁড়িয়ে পড়ত। একে ঘোড়ায় টানা গাড়ি খুব জোরে চলত না, তার উপর গ্রীষ্মের সময় ঘামে ভেজা সারা শরীর নিয়ে সেই এক লাইন দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীর কল্যাণে বসে থাকা যাত্রীদের ট্রাম সফর কতটা সুখের হতো, সেটা সহজেই কল্পনা করা যায়। যদিও লেখা থাকত ‘দাঁড়ানো নিষেধ’, তবু কন্ডাকটার নিয়ম করেই অতিরিক্ত যাত্রী তুলতেন এবং তাই অনেককেই দাঁড়িয়ে সফর করতে হতো। ১৮৮১ সালে এই বিষয় নিয়ে একটি  বিবাদ একেবারে আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছিল। সেদিন বিডন স্ট্রিট থেকে পুলিস কোর্ট পর্যন্ত  পুরো যাত্রাপথ দাঁড়িয়ে সফর করে এক উকিলবাবুর মনে হল যে সমান ভাড়া দিয়ে কেউ বসে যাবে আর কেউ দাঁড়িয়ে যাবে— এ কেমন অন্যায়! উনি কন্ডাকটারকে কয়েকবার অনুরোধ করলেন অতিরিক্ত যাত্রী না তুলতে। কন্ডাকটার সেই কথায় কান দিয়ে নিজের কাজ যথারীতি করে গেলেন। এবার নামার সময় উকিলবাবু ভাড়া দিতে অস্বীকার করলেন। তাকে আটক করে আদালতে পাঠানো হল বিচারের জন্য। সেখানে প্রেসিডেন্সি ম্যাজিস্ট্রেট রায় দিলেন যে, ভাড়া না দিয়ে উকিলবাবু কোনও অন্যায় করেননি। তাই বিবাদীর পক্ষেই মামলার রায় গেল!
১৮৮৪ সালে ট্রাম কর্তৃপক্ষ নতুন ডিজাইনের ট্রামবগি দিয়ে পরিষেবা শুরু করেন। আগের চারদিক খোলার পরিবর্তে চারদিক ঢাকা এই গাড়িতে চালক ও যাত্রীদের পৃথক করার জন্য পার্টিশনও বসানো হয়। ট্রাম কোম্পানি মনে করে যে, এর ফলে গাড়িতে অতিরিক্ত ভিড় কমানো যাবে এবং গ্রীষ্মে ঘোড়াদের কষ্ট কম হবে।  
কিন্তু দেখা গেল যে, সব পরিকল্পনার পরেও এই সমস্যার সমধান হল না। এমনকী, পরবর্তীকালে ইলেক্ট্রিক ট্রাম এবং তারও পরে একতলা ও দোতলা বাসে ছবি হয়ে রয়ে গেল— ‘ট্রামে বাসে বাদুড়ঝোলা অবস্থা’।  
এ বছর গরম দাপট দেখিয়েছে। চল্লিশ ডিগ্রি পেরিয়েও ছুটেছে থার্মোমিটার। দুপুরে সেই তাপে রাস্তার পিচ গলেছে। তার উপর টায়ারের আলপনা এঁকে বিরামহীন কলকাতার পথচলা। তার মধ্যেই একটু স্নিগ্ধতার ছোঁয়া যেন ভোরের দিকে ময়দান এলাকার উপর দিয়ে ট্রাম যাত্রা। সকালের ঠান্ডা হাওয়া খেতে খেতে ময়দানের সবুজ দৃশ্যপট উপভোগ— এমন যাত্রাসুখ মনে হয় না আর আছে গ্রীষ্মের শহরে। সেকালেও গ্রীষ্মের ভোরে হাইকোর্ট থেকে পার্ক স্ট্রিট যাওয়ার ট্রামে চড়ার সমান সুখ পথঘাটের যাতায়াতে খুব কম ছিল। ক্ষিতীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতিকথায় ফিরে আসে দার্জিলিংয়ের ট্রয় ট্রেনের মতো চারদিক খোলা সেই ট্রামে চড়ে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথের কাছে যাওয়ার কথা। অদ্ভুতভাবে এই একটা জায়গায় মিলে যায় একাল ও সেকাল। হাজার বদলের মধ্যেও কলকাতা যেন কোথাও যত্ন করে বাঁচিয়ে রাখে উনিশ শতকের স্মৃতি। 
16th  June, 2024
দর্শক
মানস সরকার

রাস্তার দিকে ভালো করে একবার তাকিয়ে নিয়ে মন্দিরা শেষ পর্যন্ত ঢুকে এল অনুষ্ঠান বাড়ির ভিতর। বুকটা ভারী লাগছে। বোঝা যাচ্ছে, সমীর আর আসবে না। নাকে-মুখে কোনও রকমে দুটো রেশনের মোটা চালের ভাত আর কাঁচালঙ্কা দেওয়া ডালসেদ্ধ গুঁজে দুপুর বারোটার সময় হোঁচট খেয়ে বেরতে বেরতে বলেছিল, ‘আকাশনীল বাড়ির সামনেই ন’টা পর্যন্ত অপেক্ষা কোরো। বিশদ

ছোট্ট প্রতিশোধ
অঞ্জনা চট্টোপাধ্যায়

মিনার গলা শুনে মোবাইল ফোন থেকে চোখ তুলে ‘কাজের বউ’-এর দিকে তাকালেন কৃষ্ণকলি। তিনি আর কিছু বলার আগেই দড়াম করে দরজাটা বন্ধ করে দিয়ে মিনা বেরিয়ে পড়ল ফ্ল্যাট থেকে। এখনও দুটো বাড়িতে কাজে যেতে হবে, এখানে আর এক মিনিট দাঁড়ালেই শুরু হয়ে যাবে বুড়ির গজগজানি। বিশদ

30th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মুবারক বেগম সৌধ
সমৃদ্ধ দত্ত

হৌজ গাজি চক নামের এই চৌরাস্তা থেকে চারটি রাস্তা চলে গিয়েছে চাররকম ইতিহাসের পৃষ্ঠার দিকে। কোনওটি চৌরি বাজার। কোনওটি আবার আজমির গেট। একটি চাঁদনী চক। এর আশপাশের সবথেকে বিখ্যাত স্থান আজকের দিনে অবশ্য একটি বিশেষ গলি। বিশদ

30th  June, 2024
অতীতের আয়না: মহানগরে মহারানি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহারানি ভিক্টোরিয়ার সিংহাসনে বসার পঞ্চাশ বছর পূর্তিতে উৎসবে মেতে উঠেছে পুরো ব্রিটিশ সাম্রাজ্য। তবে সাম্রাজ্যের বাকি অংশের তুলনায় এদেশে উদযাপনের উৎসাহ যেন একটু বেশি। রানির এই জুবিলিতে ভারত থেকে পাঠানো আনুগত্যসূচক বার্তার সংখ্যা বাকি সাম্রাজ্যের মোট বার্তার দ্বিগুণ। বিশদ

30th  June, 2024
ছোট গল্প: একাকিনী
আইভি চট্টোপাধ্যায়

ওই আবার। দরজাটা খুলল মনে হচ্ছে না? খুব আস্তে আস্তে খুলেছে দরজা। যাতে সুকৃতির কানে না আসে আওয়াজটা। কালও এ সময় হয়েছিল আওয়াজটা। এই ভোরের দিকে,  যখন চারদিক ঘুমে অচেতন,  সেই সময়টাই বেছে নিয়েছে। বিশদ

23rd  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মির্জা গালিবের হাভেলি
সমৃদ্ধ দত্ত

আম তো কমবেশি একইরকম দেখতে! তা আবার এত মন দিয়ে দেখার কী আছে। অধিক ফলবতী গাছের কাছে গিয়ে নুইয়ে পড়া আম ধরে ধরে মির্জা কী দেখছে? বিস্মিত হলেন সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফর। একটু আগে তিনি বেরিয়েছেন বৈকালিক ভ্রমণে। বেশিদূর নয়। বিশদ

23rd  June, 2024
আজও রহস্য: স্পেডলিনস ক্যাসেলের ভূত
সমুদ্র বসু

আন্নান নদীর দক্ষিণ তীরে আজও ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে যে দুর্গ সেট হল স্পেডলিনস টাওয়ার। এটি একসময়ে ছিল  ডামফ্রিসশায়ার কাউন্টি, আজকের দিনে স্কটল্যান্ডের লকারবি-এর অংশ। ভূত মানে যেমন অশরীরী তেমনই ভূত মানে অতীত। বিশদ

23rd  June, 2024
একটি প্রেমের গল্প
শুদ্ধসত্ত্ব ঘোষ

—তুমি তো দেখছি বাসনটাও মাজতে পার না ভালো করে! হাসতে হাসতে ইংরেজিতে বলেছিল ক্যাথারিন। ইতালির মেয়ে। কলকাতায় এসেছিল গবেষণা করতে কালীপুজো নিয়ে। বিশদ

16th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: ফিরোজ শাহ কোটলা দুর্গ
সমৃদ্ধ দত্ত

তিমুর ই বেগের মধ্যে সৃষ্টি ছিল না। তার পূর্ববর্তী আরও অনেক শাসকদের মতোই তার আনন্দ ছিল ধ্বংসে। ধ্বংস মানেই লুটপাট। লুট মানেই পাহাড়সমান সম্পদ। যত সম্পদ, তত বড় হবে সেনাবাহিনী। যত বড় হবে সেনাবাহিনী, ততই বেড়ে চলবে সাম্রাজ্য। বিশদ

16th  June, 2024
চাবুক
কাকলি ঘোষ

ছেলেটাকে নিয়ে আর পারে না রঞ্জা। রোজ কিছু না কিছু অশান্তি বাড়িতে ডেকে নিয়ে আসে। এত বোঝায়! মাঝে মাঝে রাগও দেখায়। তবুও ছেলের সেই একই চাল। কী যে করে একে নিয়ে? এক এক সময় তো ডাক ছেড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করে ওর। বিশদ

09th  June, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মজনু কা টিলা
সমৃদ্ধ দত্ত

জাহাঙ্গির: হিন্দুদের আরাধ্য পরমেশ্বর আর ইসলামের সর্বশক্তিমান ঈশ্বর আল্লাহের মধ্যে পার্থক্য কী? বুঝিয়ে বলুন।  বিশদ

09th  June, 2024
আজও রহস্য: মৃত্যুর রাস্তা
সমুদ্র বসু

বৈচিত্র্যময় ভারতবর্ষের বিচিত্র সব জায়গা। যাদের প্রত্যেকের রয়েছে নিজস্ব  কিংবদন্তি। সত্যি মিথ্যার বিতর্ক সরিয়ে রাখলে এই কিংবদন্তি যে জায়গার আকর্ষণ বৃদ্ধি করে তা নিয়ে সন্দেহ নেই। আর সেই সব কিংবদন্তি যদি রহস্য ও অলৌকিক সম্পর্কিত হয় তাহলে কৌতূহলীর অভাব হয় না। বিশদ

09th  June, 2024
প্রেশার
মহুয়া সমাদ্দার

বাসে বসে প্রথমেই শিপ্রাদিকে ফোন করল মিত্রা। গতকাল থেকে ভীষণ ব্যস্ততায় আর ফোন করা হয়ে ওঠেনি তার। শিপ্রাদি ফোন ধরতেই মিত্রা বলল, ‘দিদি, আমি বাসে আছি। বাসস্ট্যান্ডে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়েছিলাম। আর মিনিট পনেরো-কুড়ি লাগবে।’ একটু ভয়ে ভয়েই বলল। বিশদ

26th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মখদম সাহিবের তাবিজ রহস্য
সমৃদ্ধ দত্ত

সেই তাবিজটা কোথায়? ওই তাবিজ যদি ইব্রাহিম লোধি পরে থাকতেন, তাহলে কি এত সহজে সমরখন্দ, ফরঘনা, তৈমুর লং আর চেঙ্গিজ খানের সম্মিলিত এক শক্তিশালী পেডিগ্রি থাকলেও জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবরের হাজার দশেক সেনার কাছে লোধি পরাস্ত হতেন? বিশদ

26th  May, 2024
একনজরে
রথযাত্রা উপলক্ষ্যে সোনার গয়নায় আকর্ষণীয় অফার দিয়ে ক্রেতাদের টানার চেষ্টা বিভিন্ন বাজারে। বহরমপুরের শতাব্দী প্রাচীন খাগড়া মার্কেটের সোনাপট্টিতে সাজসাজ রব। সোজা রথ থেকে উল্টো রথ পর্যন্ত অধিকাংশ বিপণিতে নানা অফার দেওয়া হচ্ছে। ...

গত মার্চেই মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধের হাত ধরে শিবসেনায় যোগ দিয়েছিলেন রবীন্দ্র ওয়াইকার। সদ্য সমাপ্ত লোকসভা নির্বাচনে মুম্বই উত্তর-পশ্চিম লোকসভা আসন থেকে কোনওক্রমে জিতেছেন তিনি। তারপরই এল স্বস্তির খবর। ...

রাজ্যের প্রায় ৩০ হাজার স্কুল এবং অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে ‘ধূসর জল ব্যবস্থাপনা’ চালু করবে রাজ্য। সম্প্রতি রাজ্যের প্রতিটি স্কুল এবং অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে সমীক্ষা চালায় রাজ্য পঞ্চায়েত দপ্তর। তার মধ্য থেকেই এই সমস্ত স্কুলগুলিকে বেছে নিয়ে এই প্রকল্পের কাজ চালু করতে উদ্যোগ ...

বিট্রেনের ভোটে কনজারভেটিভ পার্টির ভরাডুবির মধ্যে হার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাসেরও। মাত্র ৪৯ দিন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। কিন্তু এবার আর এমপি পদ ধরে রাখতে পারলেন ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

শ্লেষ্মা ও বাতজ রোগ বৃদ্ধিতে কাজকর্মে ব্যাঘাত। গৃহাদি নির্মাণ বা সংস্কারে শত্রুর বাধা। ধর্মে মতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জুনোসিস দিবস
১৬১৪ - রাজা ভগবান দাসের পালিত পুত্র রাজা মানসিংহের মৃত্যু
১৭৮১ - সিঙ্গাপুরের প্রতিষ্ঠাতা স্যার টমাস স্ট্যামফোর্ড র‍্যাফলসের জন্ম
১৮৬৬ - বাংলা ভাষায় প্রথম বিশ্বকোষের সংকলক, প্রত্নতাত্ত্বিক ও ইতিহাসবিদ নগেন্দ্রনাথ বসুর জন্ম,
১৮৮৫- জোসেফ মেইস্টারের উপর জলাতঙ্ক রোগের টিকা সফলভাবে পরীক্ষা করলেন লুই পাস্তুর
১৮৯০ - মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম সফল ভারতীয় বুদ্ধিজীবী ধনগোপাল মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৯২- ব্রিটেন পার্লামেন্টে প্রথম ভারতীয় হিসাবে নির্বাচিত হলেন দাদাভাই নওরোজি
১৯০১- শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৯ - বিশ্বের প্রথম বিমান 'ব্রিটিশ আর-৩৪' আটলান্টিক পাড়ি দেয়। লন্ডন থেকে নিউ ইয়র্ক যেতে সময় নেয় ১০৮ ঘণ্টা
১৯৩০ - কর্ণাটকী শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের কণ্ঠশিল্পী এম বালামুরলীকৃষ্ণের জন্ম
১৯৪৪ - সুভাষচন্দ্র বসু আজাদ হিন্দ রেডিওতে গান্ধীজিকে জাতির জনক অভিধা প্রদান করেন
১৯৪৬- আমেরিকার ৪৩তম প্রেসিডেন্ট জর্জ ডব্লু বুশের জন্ম
১৯৪৬- মার্কিন অভিনেতা সিলভেস্টার স্ট্যালোনের জন্ম
১৯৪৭ - সোভিয়েত ইউনিয়ন এ. কে. ৪৭ রাইফেল উৎপাদন শুরু করে
১৯৫২ - লন্ডন শহরে শেষবারের মতো ট্রাম চলাচল
১৯৭৯ - মিশরে নীল নদের তীরে বিনানুল মূলক নামক গুহায় মিশরের ফেরাউন দ্বিতীয় রেমেসিসের মমি আবিষ্কৃত হয়
১৯৮৫- অভিনেতা রণবীর সিংয়ের জন্ম
১৯৮৬- রাজনীতিবিদ জগজীবন রামের মৃত্যু
১৯৯১ - জার্মান টেনিস তারকা স্টেফি গ্রাফ পর পর তৃতীয়বারের মতো উইম্বলডন জেতেন
২০০২- রিলায়েন্সের প্রতিষ্ঠাতা ধীরুভাই আম্বানির মৃত্যু
২০০২ - মার্কিন চলচ্চিত্র নির্মাতা ও পরিচালক জন ফ্রাঙ্কেনহাইমারের মৃত্যু

06th  July, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৪ টাকা ৮৪.৩৮ টাকা
পাউন্ড ১০৫.২৩ টাকা ১০৮.৭২ টাকা
ইউরো ৮৯.০৪ টাকা ৯২.২০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২২ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪। দ্বিতীয়া ৫৯/৫৫ শেষরাত্রি ৫/০। পুষ্যা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/১/৩৩, সূর্যাস্ত ৬/২১/১৬। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৪৮ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৬ মধ্যে পুনঃ ১০/৩৮ গতে ১২/৪৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/৩৪ গতে ৫/২৭ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/২১ মধ্যে। কালরাত্রি ১/১ গতে ২/২২ মধ্যে। 
২২ আষাঢ়, ১৪৩১, রবিবার, ৭ জুলাই, ২০২৪। দ্বিতীয়া শেষরাত্রি ৪/৩৩। পুনর্বসু নক্ষত্র প্রাতঃ ৫/১৩। সূর্যোদয় ৫/১, সূর্যাস্ত ৬/২৩। অমৃতযোগ দিবা ৬/৫১ গতে ৯/২৯ মধ্যে ও ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/৩৮ গতে ১২/৪৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৪/৩৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে। বারবেলা ১০/২ গতে ১/২৩ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২ গতে ২/২২ মধ্যে।  
৩০ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পুরীতে রথযাত্রায় পদপিষ্টের পরিস্থিতি, জখম বহু

08:29:42 PM

দ্বিতীয় টি-২০ জিম্বাবোয়েকে হারিয়ে ১০০ রানে ম্যাচ জিতল ভারত

07:56:01 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ২ রানে আউট ব্লেসিং, জিম্বাবোয়ে ১২৩/৯ (১৭.৪ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:45:00 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ৪৩ রানে আউট ওয়েসলি, জিম্বাবোয়ে ১১৭/৮ (১৬.৩ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:37:00 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ১ রানে আউট মাজাকাটজা, জিম্বাবোয়ে ৭৬/৭ (১১.১ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:18:31 PM

দ্বিতীয় টি-২০: ০ রানে আউট ক্লাইভ, জিম্বাবোয়ে ৭৩/৬ (১০.৩ ওভার), টার্গেট ২৩৫

07:12:00 PM