Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। দারা শিকোহ উৎসাহিত হয়ে তাঁকেই বললেন, তাহলে কাজটা শুরু করা যাক। সরাসরি সংস্কৃত থেকে ফারসিতে অনুবাদ করা হবে যোগ বশিষ্ঠ। চন্দ্রভান জানিয়ে দেন তিনি অনুবাদকের ব্যবস্থা করছেন। তিনি নিজে সেই অনুবাদককে সাহায্য করবেন। অতএব অনুবাদক এসেছেন দারা শিকোহের কাছে। তাঁর হাতে দু’টি বই। দুটোই হিন্দু শাস্ত্র যোগ বশিষ্ঠ। একটি আলবেরুনির অনুবাদ করা। আর অন্যটি আকবরের সময়ে করা। দুটো থেকেই পাঠ করতে হবে অনুবাদককে। কেন? কারণ এই দু’টি অনুবাদের মধ্যে অনেক কিছুই যেন বাদ গিয়েছে। বিশেষ করে দারা শিকোহ জেনেছেন যে, প্রচুর সংস্কৃত শ্লোক রয়েছে, সেগুলির অনুবাদ করা হয়নি। হয়তো অর্থ বোঝা সম্ভব হয়নি তৎকালীন অনুবাদকের পক্ষে। তাই তিনি চান আবার হিন্দু শাস্ত্রগুলো এবং মহাকাব্য দুটো অনুবাদ করতে। তবে সবথেকে যেটা দারা শিকোহের পছন্দ এবং রহস্যময় মনে হয়, সেটা হল উপনিষদ। ওটার ফারসি অনুবাদ করাতেই হবে। 
কিন্তু হঠাৎ মুঘল যুবরাজের রামায়ণ কিংবা যোগ বশিষ্ঠ সংস্কৃত থেকে ফারসিতে অনুবাদ করার ইচ্ছা হল কেন জানেন?
অনুবাদককে দারা শিকোহ নিজেই প্রশ্নটি করলেন। 
অনুবাদক জানেন না। মাথা নাড়লেন। 
দারা বলেন, আপনাকে বলিনি? শুনুন তবে। আমার ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে দেখলাম দু’জন মানুষকে। একজনের লম্বা সাদা দাড়ি। দীর্ঘ দেহ। অন্যজন সৌম্যসুন্দর। প্রথম জন ঋষি বশিষ্ঠ। দ্বিতীয়জনের সঙ্গে তিনিই পরিচয় করিয়ে দিলেন। তিনি হলেন, রামচন্দ্র। ঋষি বশিষ্ঠ একটা আশ্চর্য কথা জানালেন। বললেন, শোনো দারা, তুমি হলে দর্শনগতভাবে রামচন্দ্রের ভ্রাতা। কারণ কী জানো? তুমিও রামচন্দ্রের মতোই সত্যসন্ধানী। সত্যপূজারি। রামচন্দ্র এরপর ঋষি বশিষ্ঠের নির্দেশে আমাকে আলিঙ্গন করলেন। তারপর আমাকে বললেন, যোগ বশিষ্ঠ অনুবাদ করতে। 
যুবরাজ দারা শিকোহের প্রপিতামহ সম্রাট আকবর তাঁর সভাসদ আবুল ফজলের সাহায্যে একটা বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। রামায়ণ, মহাভারত, যোগ বশিষ্ঠ অনুবাদ করা। আকবরের লক্ষ্য ছিল, ভারতে সুশাসন ও শান্তি কায়েম করার জন্য ধর্ম ও সংস্কৃতির আদানপ্রদান জরুরি। তাই তিনি মহাভারত, রামায়ণ কিংবা অন্য হিন্দু শাস্ত্র অনুবাদ করিয়েছিলেন। দারা শিকোহের এমনিতেই হিন্দু ধর্মের প্রতি আকর্ষণ ছিল। আর এজন্য তাঁর মেজো ভাই তাঁকে কাফের সম্বোধন করতেন। এই অনুবাদের কথাবার্তা চলছে ১৬৫৬ সালে। ওই মেজো ভা‌঩ইয়ের সঙ্গে দারা শিকোহের সিংহাসন নিয়ে শেষ বোঝাপড়া হবে আর কয়েক বছরের মধ্যেই। তবে সে অন্য কাহিনি। 
এখানেই শেষ নয়। দারা শিকোহ পরের বছর উপনিষদের অনুবাদের কাজে হাত দিলেন। সেই কাজ করার জন্য বারাণসী থেকে নিয়ে এসেছেন হিন্দু সন্ন্যাসী, শাস্ত্রকার ও পণ্ডিতদের। আর এসব চোখের সামনে দেখে তাঁর এক বোন নিয়ম করে সব খবর পাঠাচ্ছিলেন মেজো দাদার কাছে। সেই বোনের নাম রোশন আরা। যিনি ছিলেন সেই মেজো ভাই অর্থাৎ আওরঙ্গজেবের ভক্ত। আর বড় বোন জাহান আরার টান বেশি বড়দা দারা শিকোহের প্রতি। ১৬৫৭ সালের ২৮ জুন উপনিষদের অনুবাদ সমাপ্ত হল। কতটা আগ্রহী ও উত্তেজিত ছিলেন দারা শিকোহ এই অনুবাদগুলি নিয়ে? ওই গোটা সময়কালে তিনি চেষ্টা করেছেন একদিনের জন্যও দিল্লি ছেড়ে অন্য কোথাও না যেতে। সচরাচর তিনি পিতার অসুস্থতার কারণে সর্বদাই তাঁর সঙ্গী হতেন। এক্ষেত্রে একবার সম্রাট শাহজাহান দিল্লির বাইরে গেলেও দারা যাননি। কারণ এই অনুবাদ।
 উপনিষদ অথবা যোগ বশিষ্ঠ কিংবা মহাভারত, রামায়ণ এসব যে ফারসি ভাষায় অনুবাদ করা হবে, সেজন্য আসল সংস্কৃত বইগুলো দরকার তো? কোথায় পাওয়া যাবে? পাওয়া যাবে দারা শিকোহের গ্রন্থাগারে। সন্ন্যাসী, পণ্ডিত, অনুবাদক, আলোচক সকলেই থাকতেন দারা শিকোহের এই প্রাসাদে। যার নাম মঞ্জিল এ নিগমবোধ! সেই প্রাসাদের একাংশে ১৬৩৭ সালে দারা শিকোহ নির্মাণ করেছিলেন একটি অত্যন্ত সম্পদশালী গ্রন্থাগার। ভারতের পাশাপাশি পারস্য, সমরখন্দ থেকে নিয়ে আসা বিরল গ্রন্থ থাকত। সেই গ্রন্থাগারেই এসে অনুবাদকরা পড়তেন মূল গ্রন্থ এবং লিখতেন নতুন অনুবাদ। সম্রাট  শাহজাহান দু’বার এসেছিলেন এই গ্রন্থাগার সংলগ্ন দারা শিকোহের দরবারে দেখা করতে। 
দারা শিকোহের গ্রন্থাগার ছাড়াও সেখানে এখন হয়েছে পার্টিশন মিউজিয়ম। দেশভাগের স্মৃতি। দারা শিকোহের সেই গ্রন্থাগার ভবন দেখতে হলে আসতে হবে আম্বেদকর বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণের মধ্যেই অবস্থান করছে সেই ঐতিহাসিক ভবন। 
শুধুই কি দারা শিকোহের গ্রন্থাগার? না। এই ভবন যেন পণ করেছিল যে, সে যতদিন নিজস্ব কাঠামো নিয়ে বেঁচে থাকবে, ততদিন নিত্যনতুন ইতিহাসের দিনলিপি লিপিবদ্ধ করে রাখবে নিজের গাত্রে। অতএব ১৭৩৯ সালে যখন পারস্য থেকে নাদির শাহ এসে দিল্লি আক্রমণ করে গণহত্যা এবং লুটপাটের এক চরম নৃশংসতার পৃষ্ঠা রেখে গিয়েছিলেন, তখন এই দারা শিকোহের প্রাসাদে থাকতেন অওধের প্রথম নবাব। সাদাত খান। যে সাদাত খানের কথা ছিল মুঘল সম্রাট মহম্মদ শাহ রঙ্গিলা ও সাম্রাজ্যকে রক্ষা করা। অথচ তিনিই যোগ দিয়েছিলেন নাদিরের পক্ষে। তিনিই প্ররোচনা দিয়েছিলে নাদিরকে আরও বেশি টাকা আদায় করতে। কিন্তু সেই নাদির শাহ যাওয়ার আগে সাদাত খানকে চরম অপমান করেন। আর পরদিন এই দারা শিকোহ প্রাসাদেই সাদাত খান আত্মহত্যা করেন। সিপাহি বিদ্রোহের সময় দিল্লিতে ঢুকে পড়া সিপাহিরা এই  প্রাসাদেই গড়ে ওঠা দিল্লি কলেজের ব্রিটিশ প্রিন্সিপাল জে টেলর সাহেবকে হত্যা করে।
পরবর্তীকালে এই ভবনে কে থাকতে এলেন? ব্রিটিশ রেসিডেন্ট ডেভিড অক্টারলোনি! কে তিনি? ওই যে আমাদের কলকাতার ময়দানে দাঁড়িয়ে থাকা শহিদ মিনার যাঁর নামে! অক্টারলোনি মনুমেন্ট! দিল্লির সঙ্গে অক্টারলোনির আর কী কী আকর্ষণীয় কাহিনি যুক্ত? সে অন্য গল্প! আপাতত আমরা দেখব দারা শিকোহের গ্রন্থাগার! ইতিহাসের গতি বিচিত্র! 
31st  March, 2024
প্রেশার
মহুয়া সমাদ্দার

বাসে বসে প্রথমেই শিপ্রাদিকে ফোন করল মিত্রা। গতকাল থেকে ভীষণ ব্যস্ততায় আর ফোন করা হয়ে ওঠেনি তার। শিপ্রাদি ফোন ধরতেই মিত্রা বলল, ‘দিদি, আমি বাসে আছি। বাসস্ট্যান্ডে অনেকক্ষণ দাঁড়িয়েছিলাম। আর মিনিট পনেরো-কুড়ি লাগবে।’ একটু ভয়ে ভয়েই বলল। বিশদ

26th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী: মখদম সাহিবের তাবিজ রহস্য
সমৃদ্ধ দত্ত

সেই তাবিজটা কোথায়? ওই তাবিজ যদি ইব্রাহিম লোধি পরে থাকতেন, তাহলে কি এত সহজে সমরখন্দ, ফরঘনা, তৈমুর লং আর চেঙ্গিজ খানের সম্মিলিত এক শক্তিশালী পেডিগ্রি থাকলেও জহিরউদ্দিন মহম্মদ বাবরের হাজার দশেক সেনার কাছে লোধি পরাস্ত হতেন? বিশদ

26th  May, 2024
অতীতের আয়না: তপ্ত দিনে তৃপ্তির স্নান
অমিতাভ পুরকায়স্থ

চৈত্রের শেষ থেকেই  ট্রেনে-বাসে, হাটে-বাজারে বা সমাজ মাধ্যমের দেওয়ালে উঠে আসে প্রতিদিন গরমের রেকর্ড ভাঙার আলোচনা। চল্লিশ ডিগ্রি পেরিয়েও আরও একটু উচ্চতা ছোঁয়ার জন্য যেন সকাল থেকেই প্রস্তুতি শুরু করেন সূয্যি মামা। বিশদ

26th  May, 2024
মহাপাপ
প্রদীপ আচার্য

 

দরদর করে ঘামছিলেন বিজন। প্রায় অন্ধকার ঘরে একা বসে আছেন তিনি। তাঁর মাথাটা নুইয়ে আছে। চিবুক ঠেকে আছে বুকে। চেয়ারে ওভাবে ভেঙেচুরে বসে বসেই একটা ভয়ঙ্কর সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন তিনি। অপমানিত, লাঞ্ছিত আর কলঙ্কিত বিজনের সামনে এখন এই একটাই মুক্তির পথ খোলা। বিশদ

19th  May, 2024
আজও রহস্য আকাশবাণীর অশরীরী
সমুদ্র বসু

রহস্য, ভৌতিক-অলৌকিক চিরকালই মানুষের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। বিশ্বাস-অবিশ্বাস, সত্যি-মিথ্যার দ্বন্দ্ব সত্ত্বেও এর কৌতূহল অনস্বীকার্য। আজকে আমরা জানব খাস কলকাতায় অবস্থিত তেমনই এক জায়গার কথা, অতীত  হয়েও যা বর্তমান। বিশদ

12th  May, 2024
অসমাপ্ত
সায়ন্তনী বসু চৌধুরী

মাতৃসঙ্ঘ ক্লাবের সামনে পৌঁছে মার্জিত ও অভ্যস্ত কণ্ঠে ক্যাব ড্রাইভার বলল, ‘লোকেশন এসে গিয়েছে ম্যাডাম।’  বিশদ

12th  May, 2024
গুপ্ত রাজধানী রহস্যময় লৌহস্তম্ভ
সমৃদ্ধ দত্ত

একটি লৌহস্তম্ভ কতটা পথ অতিক্রম করেছে? একটি লৌহস্তম্ভ কীভাবে একটি শহরের জন্মবৃত্তান্তকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে? একটি লৌহস্তম্ভ মরচে লেগে কেন পুরনো হয় না? একটি লৌহস্তম্ভ কবে প্রথম প্রোথিত হল? কোথায় তার জন্মস্থান? বিশদ

12th  May, 2024
জীবন যখন অনলাইন
অনিন্দিতা বসু সান্যাল

বেণী-সমেত লম্বা চুলের ডগাটা কাটতে কাটতেই ফোনটা এল। সকাল সাতটা। খবরের কাগজ অনেকক্ষণ আগেই ফেলে গিয়েছে চারতলার ফ্ল্যাটের বারান্দার সামনে। ভোরেই ওঠার অভ্যেস মন্দিরার। বিশদ

28th  April, 2024
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
একনজরে
প্রথমবার মাঠে নেমেই সেঞ্চুরি। হিমাচল প্রদেশের মান্ডি লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী কঙ্গনা রানাওয়াতের অভাবনীয় জয়কে এভাবেই ব্যাখ্যা করছে রাজনৈতিক মহল। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেসের বিক্রমাদিত্য সিংকে ...

সল্টলেক সেক্টর ফাইভে রাজ্য বিজেপির কার্যালয়। সেখানে প্রবেশের মুখেই নরেন্দ্র মোদির ছবি। পাশে লেখা, ‘মোদির গ্যারান্টি মানে, গ্যারান্টি পূরণ হওয়ার গ্যারান্টি’। মঙ্গলবার সকাল থেকেই সেই কার্যালয়ের সামনে গাড়ি দাঁড়ানোর জায়গা নেই। ...

মেদিনীপুরে নিজের হাতে কার্যত ‘পদ্মবাগান’ তৈরি করেছিলেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর সেই সাজানো বাগান তৃণমূল তছনছ করে দিয়েছে। ...

লোকসভা ভোটে ভরাডুবির পরই বঙ্গ বিজেপিতে আদি-নব্য লড়াই ফের বেআব্রু হয়ে পড়ল। পুরনো বিজেপি নেতারা মঙ্গলবার থেকেই সুকান্ত মজুমদার সহ একাধিক বঙ্গ নেতাদের অপসারণ চেয়ে সরব হতে শুরু করেছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অর্থকড়ি প্রাপ্তির যোগটি বিশেষ শুভ। কর্ম সাফল্য ও চিন্তার অবসান। দেবারাধনায় মন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব পরিবেশ দিবস
৪৬৯ খ্রীষ্টপূর্ব: গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিসের জন্ম
১৬৬১:  আইজ্যাক নিউটন কেমব্রিজের টিনিটি কলেজে ভর্তি হন
১৭৮৩: ফ্রান্সে জনসমক্ষে প্রথম বাষ্পচালিত বেলুন উড়িয়ে দেখান মন্টগলফারায় ভাইয়েরা
১৮৬৫: ভারতে জাতীয় শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথিকৃৎ সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৭০: তুরস্কের কনস্টান্টিনোপল শহরের অধিকাংশই আগুনে পুড়ে যায়
১৮৮৯: ভারতবর্ষে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার প্রথম প্রচারক রাজেন্দ্রচন্দ্র দত্তের মৃত্যু
১৯১০: মার্কিন লেখক ও হেনরির মৃত্যু
১৯১৫: ডেনমার্কে নারীদের ভোটাধিকার প্রদান
১৯৪০: প্রথম রাবারের টায়ার প্রদর্শিত হয়
১৯৫২: বিশিষ্ট চলচ্চিত্র প্রযোজক মুকেশ ভাটের জন্ম
১৯৬১: ভারতের টেনিস তারকা রমেশ কৃষ্ণানের জন্ম
১৯৭২: স্টকহোম বৈঠকে প্রতিবছর এই দিনে বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত হয়
১৯৭২: উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের জন্ম
১৯৭৫: কমন মার্কেট থাকা না থাকা নিয়ে ব্রিটেনের ইতিহাসে সর্বপ্রথম গণভোট। অধিকাংশ ভোট কমন মার্কেট থাকার পক্ষে পড়ে
১৯৭৬: বলিউডের বিশিষ্ট অভিনেত্রী রম্ভার জন্ম
১৯৮৩: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ৬’শ হিন্দু নিহত
১৯৮৪: অমৃতস্বর স্বর্ণ মন্দিরে ভারতীয় সামরিক বাহিনীর হামলা, উগ্রপন্থী ছয় শত হিন্দু নিহত
১৯৯৬: সারা ভারতে আধুনিক রীতিতে সাক্ষরতা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ সত্যেন্দ্রনাথ মৈত্রের মৃত্যু
২০০৪: মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রেগনের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.১৬ টাকা ১০৮.৬৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৪৯ টাকা ৯২.৬৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী ৩৭/৩৩ রাত্রি ৭/৫৬। কৃত্তিকা নক্ষত্র ৪০/৫৩ রাত্রি ৯/১৬। সূর্যোদয় ৪/৫৫/১২, সূর্যাস্ত ৬/১৪/৩২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ১/৪৮ গতে ৫/২১ মধ্যে। রাত্রি ৯/৪৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে। বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৫ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২২ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, বুধবার, ৫ জুন, ২০২৪। চতুর্দশী রাত্রি ৭/১৫। কৃত্তিকা নক্ষত্র রাত্রি ৯/৭। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে। কালবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে। কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৭ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
টি২০ বিশ্বকাপ: আয়ারল্যান্ডকে ৮ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল ভারত

10:56:13 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ২ রানে আউট সূর্যকুমার, ভারত ৯১/২ (১১.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:50:20 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: হাফসেঞ্চুরি রোহিতের, ভারত ৭৪/১ (৯.৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:37:30 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ভারত ৩৩/১ (৫ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:10:05 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: ১ রানে আউট কোহলি, ভারত ২২/১ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯৭

10:03:16 PM

টি২০ বিশ্বকাপ: জয়ের জন্য ভারতকে ৯৭ রানের টার্গেট দিল আয়ারল্যান্ড

09:33:39 PM