Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। এরকমই নির্দেশ রয়েছে সম্রাটের। এই উৎসবের কয়েকদিন যেন গোটা পরিবারের কাছে একটি মিলনোৎসব। সেটা দেখতে পছন্দ করেন সম্রাট শাহজাহান। 
সবাই ডাকছে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। শেহজাদী জাহান আরাকে তাঁর ব্যক্তিগত পরিচারিকারা আকুল হয়ে বলছেন। জাহান আরা শেষ মুহূর্তের সাজগোজ সম্পন্ন করছেন। যেতে হবে প্রাসাদের কেন্দ্রস্থলে। সেখানে আয়োজন করা হয়েছে অনুষ্ঠান। বড় পুত্র দারা শিকাহের প্রতি সম্রাট দুর্বল হলেও মাঝেমধ্যে অবশ্য মনে হয় যেন বেশি কাছের জাহান আরা। কারণ তিনি কিছু দাবি করলে আজ পর্যন্ত শাহজাহান অগ্রাহ্য করেননি। তাঁর স্নেহ এতটাই যে এই জ্যেষ্ঠ কন্যাটিকে তিনি কিছুতেই মন খারাপ হতে দিতে চান না। যা নিয়ে ছোট কন্যা রোশনারার হয়ত সামান্য ঈর্ষা রয়েছে।
জাহান আরা এবার অলিন্দ ধরে হাঁটছেন। সন্ধ্যা হয়েছে কিছুক্ষণ আগে। বাতিদানগুলিতে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রদীপ শিখা। শেহজাদী একা নয়। তাঁর সঙ্গে পিছনে রয়েছে একঝাঁক পরিচারিকা এবং এক সর্বক্ষণের প্রহরায় থাকা এক বৃহন্নলা খিদমদগার। তার হাতে একটি লাঠি। মূল্যবান পাথর লাগানো। আর সোনার জলের মোড়ক। একেবারে নীচে ছোট ছোট কয়েকটি ঘন্টা। জাহান আরা একটি করে পা ফেলছেন, আর পিছনে থাকা  খিদমতগার সেই লাঠি মেঝেতে জোরে ঠুকে চিৎকার করছে, হোশিয়ার…খবরদার…। যাতে প্রত্যেকেই অবগত হয় যে সম্রাটের প্রিয়পাত্রী এবং মোগল সাম্রাজ্যের অন্যতম ক্ষমতাশালী নারী উপস্থিত হচ্ছেন। 
জাহান আরার পরনে মসলিনের পোশাক। এতটাই স্বচ্ছ যে, এই মসলিনের জামা একটি নয়, একের পর এক স্তরে পরতে হয়। প্রতিটি পোশাকের একটি করে নিজস্ব নাম। ওই নামের একই পোশাক আর পাওয়া যাবে না। তৈরি হয় না। কোনওটির নাম আব ই রাওয়ান। কোনও পোশাককে বলা হয়েছে শবনম। আবার কোনও নাম বাফত হাওয়া। 
মূল্যবান আতরের সুবাসে ভাসছে জাহান আরার যাত্রাপথ। হঠাৎ তাঁর সামান্য ভারসাম্য যেন নড়ে গেল। আর তৎক্ষণাৎ পাশেই থাকা বাতিদানে ঢুকে গেল তাঁর বহুমূল্য মসলিনের একাংশ। সঙ্গে সঙ্গে প্রদীপশিখার আগুন নিমেষের মধ্যে গোটা শরীরকে ঘিরে ধরল। কারণ মসলিন এবং আতর, দুইই দ্রুত দাহ্য। 
দুই পরিচারিকা জাপটে ধরল জাহান আরাকে। কিন্তু তাদের শরীরেও ধরে গেল আগুন। ছিটকে পড়ল তারা। আগুনের ভয়াবহতা এমনই যে, তাদের পরে মৃত্যু হয়। আর জাহান আরার গোটা শরীর অগ্নিদগ্ধ। অচেতন হয়ে গেলেন। 
সুফী সন্ত, হাকিম, কবিরাজ, ইরানি চিকিৎসক…কেউ বাকি রইল না। শাহজাহান দরবারে বসা বন্ধ করে দিলেন। তাঁর উন্মাদপ্রায় দশা। জাহান আরাকে সুস্থ করে তুলতেই হবে। শুধু চিকিৎসা নয়। মানুষের দোয়া চাই। গরিব, ভিখারি, ফকির, সাধু সন্তদের দিতে হবে দান। প্রিয় কন্যার জন্য সম্রাট শাহজাহান কী ব্যবস্থা করলেন? শয্যাশায়ী জাহান আবার বালিশের নীচে রাখা হল নগদ ৫ লক্ষ টাকা। কত? হ্যাঁ, ১৬৪৪ সালে ৫ লক্ষ টাকা!  কেন? কারণ, প্রতিদিন এক হাজার টাকা করে দান করবেন তিনি। সর্বত্র খবর গেল। আগ্রা, শাহজানাবাদ (দিল্লি), অওধ থেকে মানুষ ছুটে আসছে এই দান পেতে। 
অবশেষে আট মাস পর সম্পূর্ণ সুস্থ হলেন মোগল শেহজাদী জাহান আরা। পুরুষতান্ত্রিক মোগল দরবারেও ভাইয়েদের উচ্চকিত উপস্থিতি সত্ত্বেও আগে থেকেই জাহান আরা ছিলেন অত্যন্ত ক্ষমতাশালী। এবার সুস্থ হওয়ার পর সম্রাটের আরও স্নেহ ও আশীর্বাদ বর্ষিত হল তাঁর উপর। 
সম্রাট শাহজাহান প্রথম উপহার দিলেন ওজন উৎসব। অর্থাৎ জাহান আরাকে বসানো হল একটি পাল্লায়। অন্য পাল্লায় সোনা। তাঁর ওজনের সমতুল সোনা তাঁকে উপহার দেওয়া হল। এ পর্যন্ত এই উপহার পেয়েছে পুরুষেরা। এরপরের উপহার সুরাত বন্দর। সুরাত বন্দরের বাণিজ্য, সুরাত নগরীর শান ক্ষমতা, বন্দর ও নগরীর থেকে আয় হওয়া রাজস্ব সব জাহান আরা ভোগ করবেন। একটি নতুন জাহাজ দেওয়া হল তাঁকে। জাহাজের নাম সাহিবি। বিদেশি বণিক সুরাত বন্দরে যে বাণিজ্যই করবেন তার ফরমান নিতে হবে জাহান আরার থেকে। 
এই গোটা পর্বে একটি মানুষ নিজেকে ক্রমেই উপেক্ষিত ভাবছিলেন। তিনি স্পষ্ট বুঝতে পারছিলেন সম্রাটের তাঁর প্রতি কোনও স্নেহ অথবা কর্তব্য অবশিষ্ট নেই। সব স্নেহ দখল করে নিয়েছেন বড় পুত্র দারা শিকোহ। তাই এই মানুষটি যাঁর নাম আওরঙ্গজেব, বারংবার ভাবছেন এবার সব ছেড়ে  চলে যাবেন স্বেচ্ছা নির্বাসনে। তবে সেসব তাঁর নিছক কৌশল না তো? প্রকৃতপক্ষে তিনি গোপনে সুযোগই কি খুঁজছিলেন না যে, কীভাবে দারা শিকোকে পরাস্ত করা যায়? 
 যখনই আওরঙ্গজেব হতাশ বা ক্রুদ্ধ হয়েছেন, চিঠি লিখেছেন একমাত্র জাহান আরাকে। এই একজন নারীকে আওরঙ্গজেব চিরকাল গুরুত্ব দিয়ে এসেছেন। অথচ তিনি জানতেন তাঁর এবং দারা শিকোহের সিংহাসন দখলের লড়া‌ই঩য়ে বরাবর জাহান আরা দারা শিকোহের প্রতিই পক্ষপাত করেছেন। কিন্তু আওরঙ্গজেব চিঠি লেখা বন্ধ করেননি কখনও জাহান আরাকে। এমনকী নিজে যখন সিংহাসনে বসেছেন সব বাধা কাটিয়ে, দারাকে হত্যা করে, তারপরও কিন্তু শাহজাহানের আমলে অসীম ক্ষমতা ও ঐশ্বর্যের অধিকারী জাহান আরার প্রতি প্রকাশ্যে অসম্মান প্রদর্শন করেননি আওরঙ্গজেব। বার্ষিক কতটা টাকা বরাদ্দ করেছিলেন তিনি জাহান আরার জন্য? ১৭ লক্ষ টাকা! 
১৬৮১ সালে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত জাহান আরা শাহজানাবাদে থেকে গিয়েছেন। বিপুল ধনসম্পত্তির অধিকারিণী জাহান আরা নিজের সমাধির নকশা এবং কাঠামোর অবয়ব নিজেই নির্মাণ করে গিয়েছিলেন আগেই। লিখে গিয়েছিলেন নিজের সমাধিলিপিও। অঢেল টাকা ব্যয় করা সমাধি নয়। সামান্য সাধারণ মানুষের মতো সমাধিস্থল হয়েছে নিজের পূর্বনির্ধারিত স্থানে। ধর্মপ্রাণ জাহান আরা দিল্লির পবিত্র নিজাম উদ্দিন আউলিয়া দরগার অভ্যন্তরে সকলের চোখের আড়ালে একান্ত নির্জনে আজও শুয়ে আছেন সমাধিতে। 
যেখানে লেখা-‘আমার সমাধির উপরে যেন থাকে না কোনও আচ্ছাদন। সবুজ ঘাসের জন্ম হোক….’ 
10th  March, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লোধি গার্ডেন
সমৃদ্ধ দত্ত

মন খারাপ হয়েছে? চলে আসতে হবে লোদি গার্ডেনে। বান্ধবীকে আজই বলতে হবে মনের কথা? গন্তব্য লোধি গার্ডেন। এই কি শেষ দেখা? দু’জনের পথ দু’দিকে বেঁকে যাবে? লোদি গার্ডেন সাক্ষী থাকুক। সুগার বেড়েছে। ডক্টর লুথরিয়া বলেছেন, এখনই ওষুধ শুরু করতে হবে না। আগে হাঁটুন। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
বাগদার বিজেপি নেতাদের ফোন করে ভোট চাইছেন বনগাঁর তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। অভিযোগ, তিনি বলছেন, ‘আমাকে জিতিয়ে দিন। জিতে আবার বিজেপিতে ফিরে আসব।’ ...

 ফুটবলের মক্কা কলকাতা। তিন প্রধানকে ঘিরে সমর্থকদের অফুরান আবেগ ময়দানের ইউএসপি। ফুটবলের মতো মেট্রো রেলও বঙ্গ সংস্কৃতির ...

বাজারে ‘নিও ভারত ল্যাটেক্স’ নামে নতুন রং নিয়ে এল এশিয়ান পেন্টস। তাদের দাবি, এই রংয়ে উন্নত ও বিশেষ পলিমার প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, যা রংয়ের ...

আর মাত্র চারদিন বাদে ভোটগ্রহণ। শেষ মুহূর্তে প্রচার তুঙ্গে তামিলভূমে। ভোটারদের চোখ টানতে ও মনে পেতে নিত্য নতুন অদ্ভুত উপায়ে প্রচারে নামছেন প্রার্থীরা। এই জাল্লিকাট্টুর ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৬২৯ - প্রথম বাণিজ্যিক মাছের খামার চালু
১৭৮১ - ওয়ারেন হেস্টিংস কলকাতায় প্রথম মাদ্রাসা স্থাপন করেন
১৭৯০- মার্কিন বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের মৃত্যু
১৮৫৩ - নাট্যকার ও নাট্য অভিনেতা রসরাজ অমৃতলাল বসুর জন্ম
১৮৯৯ - কলকাতায় প্রথম বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু
১৯২৭- প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী চন্দ্রশেখরের জন্ম
১৯৭১- স্বাধীনতা ঘোষণা করল বাংলাদেশ, গঠিত হল অস্থায়ী মুজিবনগর সরকার
১৯৭২- শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার মুথাইয়া মুরলীধরনের জন্ম
১৯৭৪ - ইংরেজ গায়িকা, অভিনেত্রী ও ফ্যাশন ডিজাইনার ভিক্টোরিয়া বেকহ্যামের জন্ম
১৯৭৫- ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণানের মৃত্যু
১৯৮৩- এস এল ভি-৩ রকেটের সাহায্যে ভারত মহাকাশে পাঠাল দ্বিতীয় উপগ্রহ ‘রোহিনী’ আর এস ডি-২



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৫৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪। নবমী ২৪/৫০ দিবা ৩/১৫। অশ্লেষা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/১৮/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৫৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১১/১১ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৮ গতে ১০/২ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৭ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৭ গতে ৩/৫৩ মধ্যে।  
৪ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪। নবমী সন্ধ্যা ৫/৩৫। পুষ্যা নক্ষত্র দিবা ৭/৫৫। সূর্যোদয় ৫/১৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/৭ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ৫/১৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৮ গতে ১০/৩ মধ্যে ও ১১/৩৭ গতে ১/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৮ গতে ৩/৫৪ মধ্যে। 
৭ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল দিল্লি

10:27:17 PM

আইপিএল: ১৯ রানে আউট সাই হোপ, দিল্লি ৬৭/৪ (৫.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

10:14:08 PM

আইপিএল: ১৫ রানে আউট অভিষেক পোরেল, দিল্লি ৬৫/৩ (৫ ওভার) টার্গেট ৯০

10:08:47 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত এক পরিযায়ী শ্রমিক

10:01:42 PM

আইপিএল: ৭ রানে আউট পৃথ্বী শ, দিল্লি ৩১/২ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

09:53:34 PM

আইপিএল: ২০ রানে আউট জ্যাক, দিল্লি ২৫/১ (২ ওভার) টার্গেট ৯০

09:50:47 PM