Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: লোধি গার্ডেন
সমৃদ্ধ দত্ত

মন খারাপ হয়েছে? চলে আসতে হবে লোদি গার্ডেনে। বান্ধবীকে আজই বলতে হবে মনের কথা? গন্তব্য লোধি গার্ডেন। এই কি শেষ দেখা? দু’জনের পথ দু’দিকে বেঁকে যাবে? লোদি গার্ডেন সাক্ষী থাকুক। সুগার বেড়েছে। ডক্টর লুথরিয়া বলেছেন, এখনই ওষুধ শুরু করতে হবে না। আগে হাঁটুন। তবে দূষণহীন স্থানে। আর নির্মল বাতাসে। দিল্লিতে এরকম জায়গা কোথায়? কেন লোধি গার্ডেন!
ভারতের সংবিধান তৈরি হচ্ছে। নিয়ম করে সংবিধান সভার বসছে বৈঠক। সেখানে কলকাতায় সদর দপ্তর থাকা অল ইন্ডিয়া  বর্ণশর্মা স্বরাজ সঙ্ঘ লিখিতভাবে প্রস্তাব পাঠিয়েছে যে, প্রাচীন হিন্দু শাস্ত্রে ঠিক যেভাবে রাষ্ট্র পরিচালনার নীতির কথা বলা হয়েছে, সেভাবেই যেন সংবিধান রচনা করা হয়। নচেৎ সংবিধান মেনে নেওয়া হবে না। সংবিধান সভার অন্যতম সদস্য জয়পাল সিং লাগাতার বলে চলেছেন, মুসলিম লিগ না থাকলে কিন্তু এই সংবিধান সভার সিদ্ধান্তের কোনও গুরুত্ব নেই। মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের পর ‘দ্য স্টেটসম্যান’ পত্রিকায় চিঠি প্রকাশিত হল একের পর এক। যেখানে বলা হয়েছে, গান্ধীজিকে রক্ষা করতে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ব্যর্থ। অতএব এই ব্যর্থতায় দায় মাথায় নিয়ে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেলকে পদত্যাগ করতে হবে। প্যাটেলকে নেহরু বললেন, এসব আজেবাজে কথায় একদম মাথা ভারী করার দরকার নেই। আপনার উপর দেশের দায়িত্ব। কিন্তু এত বড় এক অপবাদকে অগ্রাহ্য করবেন কীভাবে প্যাটেল! প্রচণ্ড মনোকষ্টে রয়েছেন। এই যে এত জটিলতা, এত বিরোধিতা এবং এত সমস্যা, এসবের মধ্যেই প্যাটেল নিয়ম করে সংবিধান সভার কিছু সদস্যকে মাঝেমধ্যেই ভোরবেলা ডেকে পাঠাতেন এই লোধি গার্ডেনে। এখানে মর্নিং ওয়াকের সময় প্যাটেল সদস্যদের বোঝাতেন কোন দাবি সঠিক, কোন দাবি অযৌক্তিক। কোন দাবি মেনে নেওয়া হলে ভারতের সংবিধান আর সঠিকভাবে নির্মাণ করা সম্ভবই হবে না। সেই ট্র্যাডিশন পরবর্তী ৫০ বছর ধরেই চলে এসেছে। অর্থাৎ লোধি গার্ডেনের বহু মর্নিং ওয়াক থেকে বেরিয়ে এসেছে দেশ শাসনের সমাধান। অরুণ জেটলি এই রীতিতে মর্নিং বৈঠক করতেন লোধি গার্ডেনে হাঁটতে হাঁটতে। ওই যে বড়া গম্বুজের পিছনে এক টুকরো জমিতে পা ছড়িয়ে হাতে ডায়েরি নিয়ে বসে বসে কিছু লিখছে এক তরুণ, সে এক অজানা কবি। উঁকি দিয়ে দেখা যাবে হিন্দি, উর্দু, ইংরেজি, যে কোনও ভাষায় কবিতার লিখছে হয়তো। নির্জনে, একঝাঁক দুর্গা টুনটুনি আর টিয়া উড়ে বেড়াচ্ছে মাথার উপরে। মাঝেমধ্যেই বাতাস দিচ্ছে হয় দখিনা অথবা উত্তুরে। আর হঠাৎ আগস্টে বৃষ্টি নামলে বড়, ছোট, মাঝারি গম্বুজগুলির আশ্রয় তো আছেই। তবে শুধুই এই গম্বুজ, সমাধি, মসজিদ নয়, বরং লোধি গার্ডেনের সবথেকে বড় আকর্ষণ হল সবুজ সবুজ সবুজ। সবুজ ঘাস। সবুজ গাছ। সবুজ লতাপাতা। সবুজ শাপলা ভাসছে সবুজ হ্রদে। সবুজ টিয়ার শব্দ এক মুহূর্ত নিস্তব্ধ হতে দেবে না চরাচরকে। ১০০ একর জমি জুড়ে বিস্তৃত লোধি গার্ডেনকে অনায়াসে মধ্য দিল্লির ফুসফুস বলা যাবে।
একদিকে খান মার্কেট। অন্যদিকে সফরদরজং টম্ব। এই হল লোধি রোড। ঠিক এসবের ভরকেন্দ্র হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে ওই যে লোধি গার্ডেন। মহম্মদ শাহ কিংবা সিকন্দর লোধিদের সমাধি অথবা স্মৃতিস্তম্ভ। ১৪৫১ থেকে ১৫২৬। এই সময়সীমায় যাঁরা ছিলেন দিল্লির শাসক। জহির উল দিন মহম্মদ বাবর নামক এক যোদ্ধাকে বেশ অবজ্ঞা করেছিলেন যাঁদের শেষতম শাসক ইব্রাহিম লোধি। এবং ভুল করেছিলেন। বাবরের আগ্নেয়াস্ত্র সম্পর্কে তাঁর ধারণাই ছিল না। সুতরাং প্রথম পাণিপথের যুদ্ধে লোধির ভাগ্যে কী ঘটেছিল সেকথা ইতিহাস আমাদের বলেছে। ১ লক্ষ সেনা নিয়ে ইব্রাহিম লোধিকে মাত্র আট হাজার সেনা থাকা বাবরের কাছে হেরে যেতে হল কেন? কারণ সেই আদি অকৃত্রিম বিশ্বাসঘাতকতা। পাঞ্জাবের দায়িত্ব লোধি দিয়েছিলেন এক যোদ্ধাকে। দৌলত খান। কিন্তু দৌলত খান ক্রমেই বুঝতে পারছিলেন যে, ইব্রাহিম লোধি আসলে কাউকে বিশ্বাসই করেন না। যেকোনও সময় তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হবে অথবা কোতল করবেন। তাই দৌলত খান গোপনে কাবুলে নিজের বিশ্বস্ত কয়েকজন চর পাঠিয়ে দিলেন। যারা বাবরের কানে পৌঁছে দিল কাঙ্ক্ষিত বার্তা। অর্থাৎ কোন পথে, কীভাবে এবং কোন পদ্ধতিতে ইব্রাহিমকে আক্রমণ করতে হবে। সেটা ১৫২২ সাল। অপেক্ষা করতে হল আরও কয়েক বছর। 
১৫২৬ সালে অবশেষে পাণিপথে দেখা হল। বাবরের দুর্ধর্ষ কামান এবং তুফাং নামক এক অত্যাধুনিক বন্দুকের সামনে ইব্রাহিম দাঁড়াতেই পারেননি। তাঁর ২০ হাজার সেনা প্রথম কয়েক ঘণ্টায় খতম। দিল্লি দখল করে বাবরের প্রথম গন্তব্য, নিজামউদ্দিন আউলিয়ার দরগায়। সেখানে চাদর চড়িয়ে বাবর প্রার্থনায় বললেন, হিন্দুস্তানে আমি থাকতে এসেছি। আমার এবং আমার বংশধরদের যাত্রা যেন বিঘ্নহীন হয়। সুতরাং ইব্রাহিম লোধি সেদিন হেরে গিয়ে পরবর্তী সাড়ে তিনশো বছরের এক সলতনাৎকে ভারতের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত করে দিয়ে গিয়েছিলেন। 
সেই লোধিদের স্মৃতিচিহ্ন খুঁজতে হলে আসতে হবে লোধি গার্ডেনে। সকাল, দুপুর, বিকেল। দিল্লিবাসীর কাছে লোধি গার্ডেন এক জাদুকর, এক মনস্তত্ত্ববিদ এবং এক বন্ধু। কেন? কারণ, এখানে মানুষ আসে বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে। এখানে আসতে হয় প্রকৃতির সান্নিধ্য পেতে। ভারতের ব্যস্ততম রাজধানীর ভিড়, দূষণ এবং নির্মম পেশাদারিত্বের ঠিক কেন্দ্রস্থলে এরকম এক হৃদয়পুর আছে এ যেন অবিশ্বাস্য! 
তবে সবথেকে যে কারণে লোধি গার্ডেনে আসতে হয়, তা হল, নিজের সঙ্গে দেখা করা! 
18th  February, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
বাগদার বিজেপি নেতাদের ফোন করে ভোট চাইছেন বনগাঁর তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস। অভিযোগ, তিনি বলছেন, ‘আমাকে জিতিয়ে দিন। জিতে আবার বিজেপিতে ফিরে আসব।’ ...

বাজারে ‘নিও ভারত ল্যাটেক্স’ নামে নতুন রং নিয়ে এল এশিয়ান পেন্টস। তাদের দাবি, এই রংয়ে উন্নত ও বিশেষ পলিমার প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে, যা রংয়ের ...

 ফুটবলের মক্কা কলকাতা। তিন প্রধানকে ঘিরে সমর্থকদের অফুরান আবেগ ময়দানের ইউএসপি। ফুটবলের মতো মেট্রো রেলও বঙ্গ সংস্কৃতির ...

বিধাননগর হাসপাতাল মোড়ের কাছে  দুই ব্যক্তি গল্প করছেন। ধীরেন রায় নামে একজন বলছেন, দেখলেন তো তৃণমূলের মিছিলে ভিড়। কিসের লোভে লোকগুলো ঘুরছে বলুন তো? ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পেশা ও ব্যবসায় অর্থাগমের যোগটি অনুকূল। বিপরীত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ বৃদ্ধি পেতে পারে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস
হাজব্যান্ড অ্যাপ্রিসিয়েশন ডে
১৬২৯ - প্রথম বাণিজ্যিক মাছের খামার চালু
১৭৮১ - ওয়ারেন হেস্টিংস কলকাতায় প্রথম মাদ্রাসা স্থাপন করেন
১৭৯০- মার্কিন বিজ্ঞানী বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিনের মৃত্যু
১৮৫৩ - নাট্যকার ও নাট্য অভিনেতা রসরাজ অমৃতলাল বসুর জন্ম
১৮৯৯ - কলকাতায় প্রথম বিদ্যুৎ সরবরাহ শুরু
১৯২৭- প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী চন্দ্রশেখরের জন্ম
১৯৭১- স্বাধীনতা ঘোষণা করল বাংলাদেশ, গঠিত হল অস্থায়ী মুজিবনগর সরকার
১৯৭২- শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার মুথাইয়া মুরলীধরনের জন্ম
১৯৭৪ - ইংরেজ গায়িকা, অভিনেত্রী ও ফ্যাশন ডিজাইনার ভিক্টোরিয়া বেকহ্যামের জন্ম
১৯৭৫- ভারতের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণানের মৃত্যু
১৯৮৩- এস এল ভি-৩ রকেটের সাহায্যে ভারত মহাকাশে পাঠাল দ্বিতীয় উপগ্রহ ‘রোহিনী’ আর এস ডি-২



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৮ টাকা ৮৯.৮৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৫৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৪ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪। নবমী ২৪/৫০ দিবা ৩/১৫। অশ্লেষা নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৫/১৮/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৩/৫৪। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১১/১১ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪০ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৮ গতে ১০/২ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৭ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৭ গতে ৩/৫৩ মধ্যে।  
৪ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪। নবমী সন্ধ্যা ৫/৩৫। পুষ্যা নক্ষত্র দিবা ৭/৫৫। সূর্যোদয় ৫/১৯, সূর্যাস্ত ৫/৫৫। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১১/৭ মধ্যে ও ৩/২৭ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২৩ গতে ৫/১৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৮ গতে ১০/৩ মধ্যে ও ১১/৩৭ গতে ১/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৮ গতে ৩/৫৪ মধ্যে। 
৭ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৬ উইকেটে হারিয়ে ম্যাচ জিতল দিল্লি

10:27:17 PM

আইপিএল: ১৯ রানে আউট সাই হোপ, দিল্লি ৬৭/৪ (৫.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

10:14:08 PM

আইপিএল: ১৫ রানে আউট অভিষেক পোরেল, দিল্লি ৬৫/৩ (৫ ওভার) টার্গেট ৯০

10:08:47 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগে জঙ্গিদের গুলিতে নিহত এক পরিযায়ী শ্রমিক

10:01:42 PM

আইপিএল: ৭ রানে আউট পৃথ্বী শ, দিল্লি ৩১/২ (২.৪ ওভার) টার্গেট ৯০

09:53:34 PM

আইপিএল: ২০ রানে আউট জ্যাক, দিল্লি ২৫/১ (২ ওভার) টার্গেট ৯০

09:50:47 PM